টুটুলকে স্টিচ দেওয়া হচ্ছে। মুনিয়া (ভাগ্নি) আর টিপু(ভাগ্নী জামাই) চলে এসেছে, টিপু ডাক্তার; ও টুটুলের কাছে আছে। ওই রুমে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ, তারপরও অবাধে অনেককে দেখলাম ঢুকে যেতে; আমার আর সাহসে কুলায় না; লাগোয়া বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকি। হঠাৎ টুটুলের আর্তনাদ শুনে হাত-পা জমে যায়, মুনিয়া বলে; এনেস্থেসিয়া ছাড়া সেলাই দিচ্ছে। আর পায়ের উপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারি না, হাঁটু মুড়ে বসে যাই ফ্লোরে। বসা অবস্থায় দেখি ত
এই সেলফোন, ট্যাবলেট আর ল্যাপটপের যুগে আমি যদি জানাই আমরা তিনভাই শৈশব পাড়ি দিয়েছি কিসব প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে, আজকের জেনারেশন হেসে গড়াগড়ি যাবে।
দিনটা ছিল গতকাল। মনে হল আজ। তাতে কী? মনে রেখেছি তো
শরীর ভালো থাকলে একটা স্টলির বোতল খোলাই যেত.. তারপর দেশ ও জাতির মুন্ডুপাত!
আমার ছেলেটা এখন অনেক বড় হয়ে গেছে, রং পেনসিল দিয়ে পাতার পর পাতা ছবি আঁকে।
অর্নবের মতো সেও কোনদিন বাংলা পড়তে পারবে না.. বাংলা পড়েই লাভ কী? লেখাই যখন পাপ..
বাংলাদেশে জনপ্রিয় না হলেও আন্তর্জাতিক সোশাল মিডিয়াতে টুইটার খুব প্রভাবশালী ও জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। জামাতে ইসলামি প্রোপাগান্ডাতে প্রো৭১দের থেকে সবসময়ই এগিয়ে থেকেছে। ফেসবুকে জামাতে ইসলামির বাঁশেরকেল্লা পেজ সম্ভবত সদস্যসংখ্যা বিচারে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় রাজনৈতিক পেজ। সাম্প্রতিক সময়ে তাদের টুইটার তৎপরতা বাংলাদেশ বিষয়ে প্রোপাকিস্তানি আন্তর্জাতিক প্রোপাগান্ডার ইতিহাসে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যুদ্ধাপ
লেখা থাকতো “সেবা বই, প্রিয় বই, অবসরের সঙ্গী” কথা সত্য, কিন্তু ঝক্কিটাও কম ছিলনা। এক একটা সেবার বই কিনে বড়দের লুকিয়ে বাড়িতে ঢোকানোর ব্যাপারটা বিশেষ সহজ ছিলনা। বিশেষ করে স্কুলের নিচের ক্লাসে পড়বার সময়। সেবা বই মানেই “মাসুদ রানা” আর সেটা ছিল প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য। বড়রা সেবার বই বলতে এই প্রাপ্ত বয়স্ক মার্কা মারা মাসুদ রানাই বুঝতো সে সময়, ফলে সেবার অন্য বই কিনলেও গুরুজনদের রক্তচক্ষু এড়িয়ে সে বই নিজের ক
অফিস থেকে হুট করেই তিন দিনের ছুটি নিয়েছি।এমনি কোন কারন ছাড়াই, বিশেষ কোন হাতি-ঘোড়া মারার উদ্দেশ্য নিয়ে নয়।মানুষ ছুটি নিয়ে বেড়াতে যায় কিংবা জরুরী কাজ সারে, আর আমি ছুটি নিয়ে ঘরে শুয়ে বসে কাটাই।এ ধরনের ছুটির অবশ্য অন্যরকম একটা মজা আছে। বাকি পৃথিবী যখন কাজে মশগুল, আমি তখন সোফায় আধশোয়া হয়ে বই পড়ি, দু চারটা গান শুনি,টিভিতে পুরনো কোন ফ্লপ সিনেমা দেখি,ইচ্ছে হলে ফ্রিজ খুলে দুই ঢোক কোক খাই কিংবা ছুরি দিয়ে নি
চৈত্রে বৃষ্টি হবার কথা না কিন্তু এবার তাই হলো। আর এখন বৈশাখ পার হতে চললেও বৃষ্টির দেখা নেই। রাজশাহীতে ব্যাপারটা বরাবর এরকমই হয়ে আসছে। দেখা যাবে আশেপাশে বৃষ্টিতে সয়লাব কিন্তু রাজশাহীতে একটা ফোটাও পড়বেনা। আবার জেলার চেয়েও এক কাঠি সরেশ শহরটা। প্রায়ই এমন হয়েছে রাজশাহী শহরের আশে পাশে দিব্যি বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু শহর খটখটে শুকনো। আবহাওয়াবিদদের জলবায়ুবিদ্যা কি বলে জানিনা কিন্তু মোটের উপর ব্যাপারটা এই। এই ক
গত সপ্তাহে টাঙ্গাইলে আইসিসের স্থানীয় প্রতিনিধিরা যারা জেএমবি নামে কার্যক্রম চালায় তারা একজন সংখ্যালঘু পোশাকশিল্পী নিখিল চন্দ্রকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। এই নিখিল চন্দ্রের নামে ২০১২ সালে ধর্ম অবমাননার মামলা করে দৈনিক ইনকিলাবের স্থানীয় প্রতিনিধি মাওলানা ফারুকী। এই মামলায় আটক হয়ে নিখিল কিছুদিন হাজতবাস করেছিলেন। একসময় বাদী মামলাটা
অনেকেই বলছে কিংবা অনেকেই মনে করে দেশের ৮০ ভাগ মানুষ চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার বিষয়ে নীরব কিংবা সেটা কে সমর্থন করে। এবং এই ৮০ ভাগ মানুষের বিপক্ষে গেলে আওয়ামী লীগ ভোটের রাজনীতি তে নিশ্চিত পরাজিত হবে। ঠিক এ কারনে আওয়ামী লীগ এখন তাদের আদর্শ আর নীতি থেকে দূরে সরে এসেছ। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এমন মতের সাথে প্রচন্ডভাবে দ্বিমত পোষন করি। ৮০ ভাগ মানুষ এমন ঘটনায় সমর্থন করলেও এই ৮০ ভাগের সব মানুষ কিন্তু বিএনপি-জা