সন্দেশের ডাকে সারা দিবো-দিবো করেও দেয়া হচ্ছিলো না। সুপারভাইজারের ডেডলাইনের চাপ উপেক্ষা করে কি বোর্ডের ভাষাটি বাংলা করে নিয়ে লিখতে বসলাম, ২০১৫তে আবিষ্কৃত একজন লেখকের বই নিয়ে। বইটি আবার খুলে বিভিন্ন চ্যাপ্টার বা কিছু লাইন কোট করে লিখতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু সেভাবে সময় নিয়ে লিখতে গেলে আর লেখাই হবে না, তাই স্মৃতি থেকেই লিখছি। বইটি পড়ে ভাল লেগেছিল; সেটি জানানোটাই বই পড়ার গল্পের মূল উদ্দেশ্য।
ইসলামিক স্টেট তাদের ম্যাগাজিন দাবিকের ১৩তম ইস্যুতে আবারো বাংলাদেশে পরিচালিত তাদের অপারেশনগুলোর এক ফিরিস্তি প্রকাশ করেছে। এখানে তারা কয়েকটি ঘটনা এবং সেগুলো তারা কীভাবে কী অস্ত্র ব্যবহার করে ঘটিয়েছে সেটার বিবরণ প্রকাশ করেছে।
কিছুদিন আগে আমি ২০০৯ সালের খসড়া শিক্ষানীতি (যেটি বিশেষজ্ঞরা তৈরি করেছিলেন) আর ২০১০ সালের আনুষ্ঠানিক শিক্ষানীতির (আমলাদের ঘষামাজার পর যেটি দাঁড়িয়েছে) শুরুতে দেয়া লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের মধ্যে পার্থক্যগুলো দেখিয়েছিলাম। এর পর [url=http://www.sachalayatan.com/shehab/55487]আলাদা ভাবে বিভিন্ন ধাপের যে বিস্তারিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বলা আছে সেগুলোরও খসড়া ও আনু
জরিনাবু’কে আমার সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে পৌষ সংক্রান্তির দিনে, পৌষ সংক্রান্তির রাতে, পৌষ সংক্রান্তির আগে-পরে কয়েকদিন। সবচেয়ে বেশি নাকি শুধু এই নির্দিষ্ট সময়েই মনে পড়ে, সে কথা খেয়াল করে ভাবিনি কখনও অবশ্য। হতেও পারে, কেবল এই সময়টাতেই আমি তার কথা ভাবি। নেহাতই ‘হিন্দুয়ানি’ উৎসব পৌষ সংক্রান্তির সাথে গোলেনূর বেগমের মেয়ে জরিনাবু’ ঠিক কীভাবে জড়িয়ে গেছে, তা খোলসা করার আগে তার পরিচয়টা দেওয়া প্রয়োজন মনে হয়।
এ মানব মন বড়ই বিচিত্র! বড্ড অনুসন্ধিৎসু। সেই আদিকাল থেকে মানব মনে প্রশ্ন, এই মানব জন্মের রহস্য কি, উদ্দেশ্যই বা কি, এ জগত, এ বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের উৎপত্তির কারণ কি, কতকাল পূর্বে এই বিশ্ব-জগতের উদ্ভব, কতকালই বা তার স্থিতি,ইত্যাকার নানাবিধ প্রশ্ন। মানব মনে নানা বিস্ময়, কৌতুহল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রথমবার গিয়েই অবাক হয়েছিলাম পুরনো স্কুল-কলেজ দেখে। সেই উনবিংশ শতাব্দীর স্কুল-কলেজ- শিল্পকলা একাডেমিই বলে দেয় কতটা শিক্ষা ও সংস্কৃতিবান্ধব এই জনপদ। কতটা ঐতিহ্যবাহী এখানকার জ্ঞান ও সংস্কৃতিচর্চার পরিবেশ। বয়স-রহস্যও আমাকে বেশ বেকায়দায় ফেলেছিল। স্থানীয় মানুষের চেহারা-অবয়ব দেখে যা বয়স আন্দাজ করি বাস্তবে তা অনেক বেশি, এতটা বেশি যে সন্দেহ জাগে, ঠিক বললো কি না !
সে এক প্রাগৈতিহাসিক যুগের কথা। সে সময় মুর্শেদ ভাই “আপনাদের প্রিয় ছবির নাম” শীর্ষক একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। সেখানে সবার প্রিয় প্রিয় ছবির নাম দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। তো হলো কি, সচল হাচল অনেকেই তখন তাদের প্রিয় প্রিয় ছবির নামের তালিকা করে দিয়েছিলেন। মুর্শেদ ভাইও বলেছিলেন সব ছবির নাম এক জায়গায় করে একটি সুন্দর তালিকা তৈরী করবেন। কিছুটা করেওছিলেন।
কিছুদিন আগে আমি ২০০৯ সালের খসড়া শিক্ষানীতি (যেটি বিশেষজ্ঞরা তৈরি করেছিলেন) আর ২০১০ সালের আনুষ্ঠানিক শিক্ষানীতির (আমলাদের ঘষামাজার পর যেটি দাঁড়িয়েছে) শুরুতে দেয়া লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের মধ্যে পার্থক্যগুলো দেখিয়েছিলাম। আমাদের শিক্ষানীতিতে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি ধাপের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আলাদা করে আবার বিস্তারিত বলা হয়েছে। এই লেখায়
পে-স্কেল ২০১৫ কে কেন্দ্র করে দেশের সব স্তরের শিক্ষকদের আন্দোলন অনেকদিন ধরেই চলছে। তন্মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আন্দোলন ভিন্নমাত্রা পেয়েছে সরকারের সচিবদের সাথে সরাসরি বাদানুবাদের জড়িয়ে যাওয়ায়। এই বাদানুবাদ বর্তমানে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, চাকুরির সম্মান, সুবিধা, অসুবিধা ইত্যাদি নানা অস্বস্তিকর তুলনার মধ্যে জড়িয়ে গেছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও সমাধানের বদলে এই বিতর্কে নিজকে জড়িয়ে ফেলেছেন। বিতর্কে
ছোট বেলায় লেখার অভ্যাস থাকলেও বড় বেলায় এসে অভ্যাসটা চলে গিয়েছিল। তারপর অনেকদিন ব্লগে লিখেছি। মাঝখানে বেশ কিছুদিন বিরতির পর আবারো লেখার ইচ্ছা জেগে উঠেছে। লেখা মানে সময়কে ওয়েবের পাতায় ধরে রাখা। আগে ডাইরির পাতায় মানুষ স্মৃতিকথা লিখে রাখতো। ডাইরি হয়তো এখনো কেউ কেউ লেখে। তবে ওয়েবেই স্বাচ্ছন্দ বেশী পাই।