বাজারে তুমুল উত্তেজনা। পাকিস্তানের জনৈক ব্যারিস্টার জাভেদ ইকবাল জাফ্রি মামলা ঠুকে দিয়েছেন এই বলে যে, হে লন্ডন। পবিত্র পাঞ্জাবের কোহিনূর ফিরত চাই দিতে হবে, কেননা তা জোরজবরদস্তী করে শিখ মহারাজা রঞ্জিত সিং এর নাতির অবুঝ কোল থেকে ছিনিয়ে নেয়া হয়েছিল।
সাব্বাস। আই লাইক দিছ। আইসেন পাঠক পাথরের মালিকানা যাচাই করি। আপনি বিজ্ঞ বিচারক আমি নিরপেক্ষ মোক্তার। আছেন সাথে পাকিস্তানি ব্যারিষ্টার। দেখা যাক কিডা পাপী কিডা জামিনদার।
সম্প্রতি সবাই যে দাবী তুলছেন পাকিস্তানের সঙ্গে সবরকম কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার। জাতীয় দৈনিকেও লেখালেখি হচ্ছে, মিটিং সেমিনারে আলোচনা হচ্ছে। সেই দাবী আমরা করে আসছি আরো অনেক আগে থেকে। দুই বছর আগে এই দাবী তুলে ব্লগ লিখেছিলাম। কোনো কাজ হয় নাই।
এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার "ফ্ল্যাগ অব বাংলাদেশ" লেখাটাতে কিছু অস্পষ্টতা দেখলাম। সেখানে লেখা হয়েছে "বাংলাদেশের পতাকা পাকিস্তানের পতাকার মত গাঢ় সবুজ"। ব্রিটানিকার এই নিবন্ধে আরও লেখা হয়েছে "প্রায় সবার কাছে সবুজ হচ্ছে ইসলাম ধর্মের প্রতি বিশ্বাসের প্রতীক। অফিসিয়ালি বাঙ্গালিদের দেশটা ধর্মনিরপেক্ষ, সেজন্য তারা সবুজকে প্রকৃতি ও তারুণ্যের
[justify]বিদেশে আসার পরেই লোকে যে জিনিসটার অভাব বুঝতে পারে সেটা হলো দেশি রান্না। দেশে থাকতে আপনি হয় তো নিয়মিত রান্না করে এসেছেন অথবা রান্নাঘরে উঁকি দিয়েছেন শুধুমাত্র কি খাবার আছে সেটা একটু চেখে দেখতে। পিজ্জা হাট, কেএফসির প্রতিটা ইঁট হয় তো আপনার পায়ের শব্দ চেনে, তাই ভাবছেন বিদেশে গেলেও আপনার সমস্যা হবে না। কিন্তু সত্যি সত্যি এখানে আসার পরে আপনার উপলব্ধি হবে, "এই কেএফসি তো সেই কেএফসি না।"
কিছুক্ষণ আগে একটি জরিপের লিংক আমার হাতে আসে। এটি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের একজন মাস্টার্স শিক্ষার্থী তৈরি করেছেন (আমি ওনার পরিচয় জানার চেষ্টা করিনি তবে ওনার বন্ধুর মাধ্যমে আমার মতামত জানিয়েছি)। তার পরিকল্পনা প্রাথমিক ভাবে নিউএজ পত্রিকায় এটির উপর প্রতিবেদন প্রকাশ করা আর পরে সম্ভব হলে কোন জার্নালে প্রকাশ করা।
যে দেশে বসবাস করেন সে দেশের আইন, সামাজিক রীতিনীতি, মূল্যবোধ, ভালবাসা-খারাপবাসাকে গুরুত্ব দেবেন না, তা কি হয়? জার্মানিতে বসে হেইল হিটলার আপনি বলতে পারেননা। ভুল বললাম, পারবেন না কেন?
আট বছর আগে একদিন হুট করেই একটা কাজ শুরু করেছিলাম। দ্রুতই তিন ধরনের তিন চাকুরি, সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে ভিন্নভিন্নভাবে তৈরী করা, অনভ্যস্থতা, ভুল করা, বিরক্তি- সে সময়ের এক মাত্র ‘বিনোদন’ ছিল রাতভর বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট। রাতভর কীবোর্ডে ঝড় তুলে তারপর সকালে ঘুম ঘুম চোখে অফিস, সেখানে কফির পর কফি পান সটান থাকার জন্য। সেই অনুভূতিকে আরেকটু বাড়ানো গেলো রাস্তায় স্টিকার লাগিয়ে। সচলের কয়েকজন মিলে চাঁদা তুলে স্টিক
আইসিসের মুখপাত্র ম্যাগাজিন দাবিকের ১২তম সংখ্যায় বাংলাদেশের পরিস্থিতি একটি প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। প্রবন্ধটির শিরোনাম The Revival of Jihad in Bengal: With the Spread of the Light of the Khilafah। লেখক আবু আব্দির রাহমান আল বাঙ্গালি। এই আর্টিকেলে আইসিস বাংলাদেশে ঘটা কিছু ঘটনার বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পুনরায় স্বীকার করেছে। এই স্বীকারোক্তির মাধ্যমে সাইট ইনটেলিজেন্সের সরবরাহকৃত তথ্যগুলোর একটা ভেরিফায়েবল সোর্স পাওয়া গেল। বিডিনিউজ এই বিষয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে। ওখানে তারা শিরোনাম দিয়েছে, “ফের দায় স্বীকার ‘আইএস’র, বাংলায় ‘খিলাফতের’ খবর”। বাংলায় খিলাফত সম্পর্কে কিছু আইসিসের ম্যাগাজিনে বলা হয়নি। এ ধরণের তথ্য প্রমাদ দুর করতে এখানে দাবিকের আর্টিকেলটির একটা সারসংক্ষেপ দেয়া হলো।
এমন একটা ঘটনা ঘটতে পারে, কেউ বিশ্বাস করেনি। এমনকি যিনি মামলা দায়ের করেছিলেন, তিনিও আদালতে দাঁড়িয়ে অকপটে বলেছিলেন যে, ঐশী বাবা-মাকে খুন করতে পারে, তা তার বিশ্বাস হয় না। উল্লেখ্য, মামলা দায়েরকারী ব্যাক্তিটি ঐশীর-ই আপন চাচা। নিজের ভাইয়ের হত্যাকারীর জন্য তার মনে হঠাৎ অপত্য স্নেহ জেগে উঠেছিল কিনা আমরা জানি না, কিন্তু অন্য সবার মত তারও হয়ত মনে হয়েছিল, একজন সুস্থ/স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে নিজ বাবা-মা'কে হ