ভাগ হলো মাটি, ভাগ হলো জলভাগ হলো ছেঁড়া কাঁথা কম্বল,
ভাগ হয়ে গেলো মানুষের মাথা
কান্নার ধ্বণি চির স্তব্ধতা।
আরতির শাঁখে আযানের টান,
সাত নাড়ি ছিঁড়ে উঠে আসা গান
ভাগ হলো।
ফেসবুক জিনিসটা বিপদেই ফেলে দিয়েছে মানুষদের। চোখের সামনে দেখেছেন হয়তো ওই পাড়ার মকবুলকে। ছোটবেলা থেকে যার নাক দিয়ে দিনরাত পানি পড়তো। যে হয়তো একটা বাক্যও গুছিয়ে বলতে পারত না। নার্ভাস হলে তোতলানো শুরু করতো। রাস্তার নেড়ি একবার ঘেউ ঘেউ করলে যে বাবারে মারে বলে দৌড়ে ,মায়ের আঁচলের তলায় গিয়ে লুকাতো। ফেসবুক আসার পরে সেই মকবুলই হয়তো মিস্টিরিয়াস ম্যাক নাম নিয়ে রাতারাতি হয়ে গেছে বিরাট সেলেব্রিটি। সে এখন সমাজ রা
[justify]প্রায় প্রতি শুক্রবার বা শনিবার রাতে আমাদের বাসায় ফ্যামিলি মুভি দেখা হয়। সেরকম একটি রাতে আমরা তিনজন মিলে 'Little Red Wagon' মুভিটা দেখলাম। এক কথায় অসাধারণ একটি মুভি, সহজেই যা বাচ্চাদের মাথায় গেঁথে যায়। মুভির প্রধান চরিত্র একটি সাত বছরের ছেলে যে তার মা আর বোনের সাথে ফ্লোরিডার টেম্পা বে তে থাকে। সময়টা ২০০৪, হারিকেন চার্লি আঘাত হানে সেখানে। নিজের চোখে এই হারিকেনের ভয়াবহতা দেখে ছোট্ট জ্যাক (Zach) এগিয়ে আসে তার নিজের ছোট্ট লাল রঙের ওয়াগন নিয়ে। পড়শিদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সে উৎবাস্তুদের সাহায্যের জন্য কাপড় চোপড়, পানি, কম্বল ইত্যাদি সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ধীরে ধীরে সেই সংগ্রহ বাড়তে থাকে, এক এলাকা থেকে অন্য এলাকা থেকেও জ্যাক সংগ্রহ করতে থাকে সাহায্যের জন্য অনেক কিছু। সেই শুরু, জ্যাক এর পরে শুরু করে দুস্থ শিশুদের জন্য সাহায্য সংগ্রহে। তার সাথে এগিয়ে আসে তার মা, বোন, সমাজের অনেক মানুষ।
সম্প্রতি মাছরাঙা টিভি চ্যানেলে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে লবিং করার জন্য ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান মারফত বিএনপি একটি মার্কিন লবিং প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেবার তথ্য ফাঁস হয়েছে। ফাঁস হওয়া এই তথ্যে দেখা যায় বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ট্রাইবুনাল, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার বিভিন্ন বাণিজ্যিক চুক্তিসহ দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক প্রভাবিত করতে একটি চুক্তি মার্কিন লবিং প্রতিষ্ঠান Akin Gump Stra
নতুন কোন জায়গায় ঘুরতে যাবার আগে প্রতিবার ভাবি বাউণ্ডুলে ব্যাকপ্যাকার হয়ে ঘুরবো। কিন্তু শেষমেষ টিপিক্যাল বাঙালীর মতো আরাম আয়েশের অপশনটাই প্রাধান্য পায় এবং ধাক্কাটা পকেটের উপর দিয়েই যায়। এবার সিমলা-মানালি ঘোরার একটা পরিকল্পনা হলো চার জনে মিলে এবং কেন যেন তুলনামূলকভাবে কম অভিজ্ঞ আমার উপর পরিকল্পনার দায়িত্ব চলে আসলো। নিজেকে তখন দক্ষিণ এশিয়ার একটা দেশের মন্ত্রীর মতো মনে হলো যেখানে অনভিজ্ঞ লোকদের মন্ত্র
আমার আলমা ম্যাটার শাবিপ্রবিতে গত তিরিশে অগাস্ট ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা উপাচার্যের প্রশ্রয়ে আমার প্রিয় শিক্ষক শিক্ষিকাদের উপর যে শারীরিক হামলা করা হয় তাতে আমি ভয়াবহ ক্ষুব্ধ। আমার ক্ষোভের কারণ দুইটি - প্রথমত: এটি একটি ভয়ংকর অন্যায় যেটি হওয়ারই কথা ছিল না। দ্বিতীয়ত: এরকম ঘটনা শাবিপ্রবিতে এই প্রথম ঘটেনি। নিশ্চয়ই বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্য হিসেবে আমাদের ব্যর্থতা এই পরিবেশটি অব্যাহত রাখছে বছরের পর বছর।
২০১৪ সালে অন্য একটি ঘটনায় সচলায়তনেই আমি একবার শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের কিছু সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে একটি লেখা দিয়েছিলাম। সেবারের মত এবারও চিহ্নিত করার সাহসী কাজটি করেছে আমার কিছু বন্ধু যারা এসব ব্যাপার আরো বিস্তারিত জানে। আমি শুধু মাত্র এখানে পোস্ট করছি।
ছবি ১:
এক জ্ঞানী লোকের পশ্চাৎদেশে একবার ইয়া বড় এক ফোঁড়া হল। বেচারা কোথাও গিয়ে বসতে পারেনা। শিষ্যরা তাকে বসার জন্য কাঠের চেয়ার এনে দিলে সে বলে, এইভাবেই দেশের সমস্ত কাঠ কেটে ফেলা হচ্ছে। বন জঙ্গল উজাড় করে দেয়া হচ্ছে। মানিনা মানবো না। কাঁচুমাচু হয়ে শিষ্যরা ষ্টীলের চেয়ার এনে দিলে বলে, এইভাবে ষ্টীল মিল বানিয়ে দেশ ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে। কলকারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়া চারিদিক দূষিত করে ফেলছে। মানি না
কারো কারো ক্ষেত্রে মারফি’স ল যে কতটা কার্যকর উদাহরণ হতে পারে, তা আরো একবার প্রমাণিত হলো অক্সফোর্ড রোডের সেলুনগুলো রোববার বন্ধ থাকার মধ্যে দিয়ে। দু’তিন সপ্তাহের গড়িমসি শেষে যখন সময় এবং সম্মতি দুটোই জুটলো ওদের বাবা ছেলের কাকের বাসা, বাজারের ঝাঁপিসম চুলগুলো ভদ্রস্থ সমাজোপযোগী করার, ঠিক সেদিন মাইলকয়েক পথ হেঁটে এসে জানা গেলো গুণেগুণে কেবল সেলুনগুলোই আজ বন্ধ থাকবে, যদিও আশেপাশের অন্য সব দোকান বহাল তবিয়ত