সাতসকালে জি-চিঠি খুলিয়া অকস্মাৎ এক চিঠি দেখিয়া আঁতকাইয়া উঠিলাম!
বহু ফাঁকি মারিয়াছি, এইবেলা বুঝি মান যায়, প্রাণ যায়...
বহুকাল ছড়া লিখি না। লিখিবার আয়াস মিলে না, আয়াস মিলিলে আয়েস করিতে মন চায়। কলম হস্তে ধারণ করিলে স্মরণ হয়, কিবোর্ড ভিন্ন লেখা আমার ক্ষমতায় অসম্ভব হইয়া উঠিয়াছে, আবার কিবোর্ড লইয়া বসিলে বোর্ডে কী লিখিব তাহা এই নগদ ঘিলুটার চারপাশ হাতড়াইয়াও কিছু সন্ধান পাই না!
তাহার পরও ...
আমারে বাঘে খাইলে দায়ী থাকবে এই দুই ফট গফুর....
নয় ফটোগ্রাফারের সাথে রওয়ানা দিলাম সুন্দরবন
জানি না সুন্দরবনে গিয়ে আমাকে বলে বসে কি না বাঘ কিংবা কুমিরের মুখের ভেতর ঢুকে ছবির পোজ দিতে....
সবাই সাক্ষী থাইকেন
আর আমারে বাঘে কিংবা কুমিরে খাইলে ধইরেন এদের....
টুক টুক করে যেতে যেতে তারপর বেশ ঘট ঘট করেই চলে যায়- সময়। এটা সেটা ভাবি, সেইসব জঞ্জাল নিয়ে লিখব বলেও ভাবি, লিখা হয় ওঠে না। কতটা সময় গিয়েছে মাঝে? উত্তর জানতে কষ্ট করে পেছনে তাকাতে হলো না, ডানে "সাম্প্রতিক লেখা" তে একটা ক্লিক করেই জানা গেলো, শেষটা ছিলো গত নভেম্বরে! খুব টান পড়েছে সূতোয়, একটু আলগা করার চেষ্টা করেই দেখি না।
কিন্তু অনেক দিনের বিচ্ছিন্নতায় কেমন আড়ষ্টতা পেয়ে বসছে। এখন কি এসব ল...
মধ্য এপ্রিলে বিজু উৎসব (উতসব) উপলক্ষে খাগড়াছড়ি যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। বিজু পার্বত্য জনপদের প্রধান উতসব। উতসবের নানা রঙের মধ্যেও একটি বিষয় খুব করে নজর কাড়ল, বিজু উতসবেও শিশুদের স্কুলে যেতে হয়েছে, ওদের বাবা-মাকে অফিসে করতে হয়েছে। পরীক্ষার মতো ভয়কাতুরে বিষয়েও ছাড় পায়নি অনেক পাহাড়ি শিশু। চৈত্র মাসের শেষ দুদিন এবং পয়লা বৈশাখ হচ্ছে পাহাড়ে বিজু উৎসব। (মারমারা ওদের ভাষায় বলে সংগ্রাই আর...
আজকে সকাল বেলায় পত্রিকা দেখেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে বাংলাদেশে পরিকল্পনাবিদ একটু বেশি হয়ে গেছে। একের পর এক অদ্ভুত সব পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে, আধাখেচড়া অবস্থায় তা রেখে আবার সে বিষয়ে নতুন পরিকল্পনা।
শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে সরকারের পরিকল্পনার কোন শেষ নেই; একেবারে স্কুলজীবন থেকে কর্তৃপক্ষের যথেচ্ছাচারের স্বীকার হয়ে আমাদের জীবন ভজঘট হয়ে গেছ...
[justify]অন্য অনেক টাটকা আর সময়-প্রাসঙ্গিক বিষয়াশয় নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে এই আয়তনে, সব অন্য সময়ের মতোই। সব ঠিকমতো অনুসরণও আমার হয়ে উঠছে না কাজের চাপে। একটা কথা, খুবই অন্য কথা, এখানে এখনই বলার তাড়না অনুভব করছি, জানি না এটা জাস্ট শেয়ারিং না কি কোনো ভমিটিং, আসোলে কিছুদিন থেকে অনেক বেশি হারে আশেপাশে দেখে দেখে বিরক্ত হ'তে হ'তে গতকাল রাতেও বাসায় ফেরার পথে একবার ওই জিনিস দেখে সেই থেকে মেজাজ...
রঙধনুর শিকড়ের কাছে নাকি থাকে সোনার মোহরভরা সোনার কলস? ঝড়বৃষ্টির পরে রঙধনুটির একটুখানি দেখা দিয়েই মিলিয়ে গেল, হায় সোনার কলস আর খোঁজা হলো না।
সেই সোনাই কি ছড়িয়ে গেলো মেঘে মেঘে? ঐ অস্তদিগন্ত ছেয়ে ছড়িয়ে গেলো আলোর আঁচলে আঁচলে?
যে তরণী দিনেরাতে সকালে সাঁঝে কেবল ভেসে চলে,তারই উপরে বসে আকুল হৃদয় কবি তার পরাণপ্রিয়কে বলেছিলো না," আছে কি সেথায় আলয় তোমার /মেঘচুম্বিত অস্তগিরির চরণমূলে?"
সে...
আমি আউলা ঝাউলা টাইপ লিরিক লেখি হঠাত হঠাত। সেইগুলি কবিতার মতো পড়ি একলা একাই। তেমন কাউরে দেইনা এখন আর। কখনো সখনো আমার বোনদের পইড়্যা শুনাই। খুব ঘনিষ্ট যারা গানবাজনা নিয়া আছে, তারা মাঝে মধ্যে লিরিক চায়। আমি নিজেরে ধন্য মনে করি। 'সুজন বুঝিয়া তোরা প্রেম করিস' এর মতো 'গায়ক বুঝিয়া তুই গান দিস' নীতি অবলম্বন করি।
কিন্তু এক সময় এই রকম কঞ্জুস ছিলাম না আমি। তখন কলেজে ঢুকছি সবে, চারিদিকে ব্যান...
আমাদের কথা ওরা কেউ বিশ্বাস করেনি। ওরা আপনার আক্রান্ত হওয়া নিয়ে নানা অশ্লীল গল্প ফেঁদেছে। জামাতী মন্ত্রীর দেয়া ইংগিতের গন্ধ শুঁকে ওরা কেচ্ছা ছাপিয়েছে নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনে। যখন বাংলাদেশ ক্ষোভে সোচ্চার, শিক্ষার্থীরা কফিন বানিয়ে প্রতিবাদ করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। তখন ওরা লেলিয়ে দিয়েছে মাস্তানবাহিনী আর ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের উপর বইয়ে দিয়েছে ঝড়। আমরা চিৎকার ক...
সঠিক বানান কোনটি? ধুসর নাকি ধূসর, কিংবা গোধুলী নাকি গোধূলী?
আবার বলা হয় – নামের বানানে ভুল নেই।
ভুল থাকুক আর না থাকুক, এটাও বলা হয় – নাম দিয়ে যায় চেনা, নামেই পরিচয়।
বাংলা ব্লগ জগতে তেমনি একটি নাম ধুসর গোধুলী।
বিরামহীন কমেন্ট, হাসি মজায় ভরপুর, ক্লাসিক শালী শিকারী এই ধুসর গোধুলীকে নিয়েই বোধ হয় বাংলা ব্লগে সবচে’ বেশী ফ্যান্টাসী লেখা হয়েছে।
নিকের পেছনের মানুষটির বিরুদ্ধে আমার অভিযো...