শিক্ষিত হতে হবে নাক উঁচু করার জন্য, মুখ রক্ষার জন্য, চাকুরি পাবার জন্য, আর ডিগ্রির বোঝার আড়ালে মিথ্যার বেসাতির সুবিধার জন্য।
দরজা খুলতেই এক সোনালি বোলতা ফরফর করে এসে স্বাগত জানাল আমাদের- এসো এসো। এতদিন এইখানে একলাই ছিলাম। বেশি বড়ো ঘরে একলা বসবাস বড়োই বিষণ্ন বিষয়। এসো এসো। ছাদের কোনায় ছোট একটা আলাদা ঘর বানিয়ে আমি থাকি ছানাপোনা নিয়ে। তোমরা তো আর ছাদে থাকো না তাই ঠেলাঠেলিরও কোনো আশঙ্কা নাই দুই পরিবারে। এসো...
বাংলাদেশ ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ম্যাচ খেলে ২৭ অক্টোবর, ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রামের মাঠে। ১৯৮৮, ক্রিকেট তখনও আমাদের দেশে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তখনকার ক্রিকেটের উত্তেজনা মানেই ছিল বিদেশীদের খেলা নিয়ে উচ্ছ্বাস; বিশেষ করে ভারত আর পাকিস্তানের খেলা। যাইহোক ঐ সময়টায় খেলায় অংশগ্রহন করাটাই ছিল আমাদের জন্যে চরম সার্থকতা। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই অন্যান্যরা তাদের দ্বিতীয় সারির দলকে পাঠাতো আমাদের সঙ্গে খ
খ্যাতিমান অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর একটি সাক্ষাৎকার সম্প্রতি চোখে পড়ল। যেহেতু ওনার লেখা ভাল লাগত তাই পড়ে ফেললাম। মোটামুটি অনেক কিছুই ভাল লেগেছে। কিন্তু, পড়ার সময় সামান্য কিছু খটকা লাগায় এই লেখা। এটি আলোকিত বাংলাদেশে ২০১৫ সালের ২৩শে জুন প্রকাশিত হয়। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন তৈমুর রেজা। যেসব প্রশ্ন-উত্তরে খটকা লেগেছে সেগুলো আমি উদ্ধৃত করে তার নিচে আমার মন্তব্য জুড়ে দিচ্ছি।
ছাত্র হিসেবে খুব অসাধারণ ছিলেম না কখনই। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি বলতে গেলে প্রায় মনের আনন্দেই। মাধ্যমিকে বেশ কয়েকজন অসাধারণ শিক্ষকের সান্নিধ্য পাবার সুযোগ হয়েছিল। পড়াশোনাটা যে বুঝে বুঝে করতে হয় এবং তার মাঝেই যে পড়াশোনার প্রকৃত আনন্দটা নিহিত সেটা উপলব্ধি করেছিলাম সেই শিক্ষকদের সাহচর্যে। উচ্চ মাধ্যমিকে সেই শিক্ষকদের সাহচর্য না পেলেও নিজের থেকে পড়াশোনা করতে খুব অসুবিধা হয় নি। তবে উচ্চ
আবারো বুয়েটে পরীক্ষা পেছানো দেখে অনেক বছর আগের একটা ঘটনা মনে পরল। একটা কোচিং এর মালিককে আমি দেখেছিলাম বুয়েটের ছাত্রনেতাদের প্রভাবিত করে পরীক্ষা পেছানোর আন্দোলন শুরু করাতে। এই প্রভাবিত করার আড়ালে টাকা-পয়সারও লেনদেন হয়েছিল কিনা সেটা অবশ্য আমি জানি না।
আরও একবার ঘোরাই ক্যালিডোস্কোপ (বিশুদ্ধ উচ্চারণে ক্যালাইডোস্কোপ। কিন্তু ছোটবেলায় যে নামে চিনেছি তারে সেই নাম-ই রয়ে গেল এই খানে)।
এদেশে বর্ষা ঋতু বলে বিশেষ কোনো ঋতু নেই। তাই বোধহয় বৃষ্টি পড়ে ভীষণ রকমের দীনতা নিয়ে। একটুও ভালো লাগেনা এমন কৃপণতা। দেশের উদার অকপট বৃষ্টিধারা তখন তুমুল মিস করি! মেজাজ খারাপ করে বিচিত্র ভাবনা ভাবি এদের বৃষ্টির গরিবি দেখে। দেশটা বড়লোক হলে কী হবে! বাংলাদেশের মতো এদের আকাশ উদার হয়ে ঢালতে জানেনা। কাঁদতে শেখেনি তেমন মুদ্রায়। এদেশের বৃষ্টি মাটির সোঁদা গন্ধ নিয়ে ভাসতে- ভাসাতে জানে না!
১.
পর্ব তিনঃ মাইক
নামঃ মাইক
বয়সঃ ৪৮।
জন্মঃ মিসর
নাগরিকত্বঃ মার্কিন
পেশাঃ ক্যাবড্রাইভার