শেখার নাকি কোনো বয়স নেই, তাই এই বুড়ো বয়সেও কোনোকিছু শিখতে আপত্তি নেই আমার। বেশ তো, নতুন নতুন জিনিস শিখব, নতুন নতুন কাজ করব আবার করতে করতেও এটা ওটা শিখতে থাকব-মন্দ তো নয়। কিন্তু কিসের কী, নতুন কিছু শিখতে গিয়ে দেখি পুরনো যা কিছু সঠিক বলে জেনে এসেছি আর ভালবেসে করে এসেছি, সে সবই ভুল! তাহলে আর শেখার আগ্রহ থাকে, বলুন?
বলি রে মানুষ মানুষ এই জগতে/ কী বস্তু কেমন আকার পাই নে দেখিতে।।
যে চারে হয় ঘর গঠন/ আগমেতে আছে রচন/ ঘরের মাঝে বসে কোনজন/ হয় তাই জানতে।।
এই মানুষে না যায় চিনা/ কী বস্তু কেমন জনা/ নিরাকারে নিরঞ্জনা/ যায় না তারে চিনতে।।
[লালন সাঁই]
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১.
মানুষের জীবনে ধারাবাহিকতা থাকাটা কি আবশ্যক? অথবা ধারাবাহিকতা কি স্বাভাবিক বিষয়? সিনেমায় দেখা নায়কের চরিত্রগুলো সম্পর্কে আমরা জানি ছেলেবেলা থেকেই যে ছেলেটা সুবোধ মানবিক দর্শনীয়, বড় হয়ে সেই ছেলেটিই সিনেমার মধ্যমনি। আর যে দুষ্ট ছেলেটি ছেলেবেলায় স্কুলের বন্ধুদের মেরে রক্তাক্ত করতো, বড় হয়ে সে ভিলেনই হয়। উপন্যাসেও একই জিনিস দেখি। নায়কের মধ্যে শুধুই সাধুতা, ভিলেনের মধ্যে কেবলই মন্দতা।
ঘুম ভেঙ্গে গেলে দেখি সকালটা একমনে বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে, কী মুগ্ধতা!
আবার কাল রাতে হঠাৎ দেখলাম এক আকাশ থেকে অন্য আকাশে তীর
ছুঁড়ে যাচ্ছে কোন এক অদৃশ্য যাদুগর, তখন মনে পড়ে মার্টিন লুথার কিং
' অন্ধকার নেমে এলেই তবে দেখা যায় আকাশ জুড়ে ফুটে আছে তারার মেলা'।
বলিষ্ঠ পায়ে হেঁটে চলে যায় সময়, বৃষ্টি আর বসন্ত, রৌদ্র আর শরৎ
আগাম সতর্কতা: আমার আইনের উপর কোন আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ বা পেশাগত অভিজ্ঞতা নেই।
কিছুদিন আগে অপেশাদার কৌতুহল থেকে আমি আমাদের তিনটি আইনের কথাগুলো পড়ছিলাম। আইনগুলো হল:
১. পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ২১ নম্বর অধ্যায়ের বর্ণিত - মানহানির প্রতিকার আইন
২. পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ১৫ নম্বর অধ্যায়ের বর্ণিত - ধর্মপালনে বাধার প্রতিকার সংক্রান্ত আইন
পর্ব ২ঃ মেগাবাস
আম্রিকায় সবচেয়ে বেশি দাম কিসের? সময়।
সময় নিয়ে হাইকোর্ট দেখানো লোকের এখানে অভাব নেই, কোম্পানির কথা নাই বা বললাম।
তো মাঝে পাসপোর্টের ঝামেলায় অন্য এক শহরে যাবার প্রয়োজন দেখা দিলো। উপায় পাওয়া গেল তিনঃ ১) গাড়ি ভাড়া ২) ট্রেন ৩) বাস
আল মাহমুদ বিষয়ে কিছুদিন পর পরই বিতর্ক ওঠে। মজার কথা হলো দুই পক্ষের কেউই তাকে মানুষ মনে করেন না। একদল তার যাবতীয় ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক, আদর্শগত অবস্থান অর্থাৎ রক্ত মাংসের মানুষটাকে ভুলে আল মাহমুদকে বিবেচনা করতে চান শুধু কবি হিসেবে। আরেকদল তাকে যুদ্ধাপরাধী এবং মৌলবাদী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ঝাণ্ডা বহনকারী বিবেচনায় আক্ষরিক অর্থেই 'অমানুষ' মনে করেন।
[justify]বৃষ্টি, জ্বর আর একাকিত্ব নিয়ে আমার বেড়ে উঠা। বৃষ্টিকে আমরা মেঘ বলি। মেঘের পর মেঘ আমাকে ভিজিয়েছে আশৈশব, বালকবেলা থেকে মেঘে ভিজতে ভিজতে পেরিয়ে এসেছি একাকী তারুণ্য, এসে দাঁড়িয়েছি চালসে সময়ের সামনে...
মাগো,তোমার বুকের উপর জারজের শক্ত বুটের দাপাদাপিতে খুব কষ্ট হচ্ছে তোমার,তাই না মা ? আমারও হয়েছে,হচ্ছে। কিন্তু সেই খবর কি ওরা রাখে মা ? কেউ কি জানতে চায় আমাদের কথা ? আমাদের বুকের কষ্টটা ওরা কি কেউ ছুঁয়ে দেখে ? কেন দেখে না মা ?
এটি একটি অতিশয় অপ্রয়োজনীয় বিরক্তিকর আর ঘ্যানঘেনে ধরনের লেখা। একেবারেই নিজের বা বলা ভালো একেবারেই আঞ্চলিক বিষয়াদি নিয়ে লেখা যা অন্যদের কোনও কাজে আসবে না। সুতরাং পাঠক, পড়তে হলে নিজ দায়িত্বে পড়ুন, পড়বার পর কেউ নালিশ করলে আমি তার সালিশ করতে অক্ষম। এই দূর পরবাসে (আমাদের এলাকার মানুষের কাছে আশেপাশের দু’চারটা জেলা বাদে বাকি সব জায়গা ‘বিদেশ’) একলাটি পথ হাঁটতে হাঁটতে আমার যে বাড়ির কথা খুব মনে পড়ে সকাল দুপু
ফেসবুক বহুবিধ কারণে ব্যবহৃত হয়: সেলফি থেকে শুরু করে সামাজিক আন্দোলন, রক্তদান কর্মসূচী থেকে শুরু করে বোলগার খুন, সবই। অতএব, ফেসবুক খারাপ কি ভালো, সেটা নির্ভর করে কে কী উদ্দেশে কীভাবে ব্যবহার করছে সেটার উপর। এই আজাইরা কথাটা না-পাড়লেও চলেতো। আজকের আলোচ্য বিষয় নিয়ে যা বলতে চাই, সেটা শুরু হওয়ার কথা ছিলো দ্বিতীয় প্যারা থেকে। অতএব, প্রথম প্যারার এখানেই সমাপ্তি।