সচলে আমার যাত্রা শুরু হয় প্রফেসর র্যান্ডি পাউশকে নিয়ে একটা লেখা দিয়ে। প্রায় একবছরেরও বেশি সময় শেষে যখন আমি পিছন ফিরে তাকালাম, তখন দেখলাম, আমার নিজের লেখার মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় পোস্ট র্যান্ডিকে নিয়ে ঐ লেখাটিই।
র্যান্ডি পাউশকে যারা চিনেন না, তাদের কাছে ছোট্ট করে পরিচয় দিই। র্যান্ডি ছিলেন কার্নেগী মেলন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের একজন প্রফেসর। ২০০৭ সালের আগস্ট মাস...
পর্ব-১
শোনা যায় যান্ত্রিক সভ্যতা যত এগোয় সভ্য মানুষ তত কৃত্রিম হতে থাকে। তার মুখে এঁটে বসে যায় এক মুখোশ শিষ্টতার, সৌজন্যের। পরে অনেক চেষ্টা করলেও তার সত্যিকারের মুখশ্রী আর দেখা যায় না, সে নিজেও এমনকি দেখতে পায় না। বলা হয় গাঁয়ের মানুষ নাকি অন্যরকম। সভ্যতার কৃত্রিমতার আঁচ যদিও তাদের গায়ে লাগছে একটু আধটু, তবু তারা সরল প্রাণবন্ত আতিথ্যপ্রবণ।
এ সম্পর্কে অবশ্য আমার অভিজ্ঞতা মিশ্র...
এই তো দু'দিন আগেই, বুধবার বিকালে, অফিস থেকে বাসায় ফিরে বিছানায় আধাশোয়া হয়ে খানিকটা আয়েশ করেই সচলায়তনের পাতায় চোখ রাখছিলাম। ব্যস্ততার কারণে গত এক মাসে প্রচুর পোস্ট পড়া হয়নি। তাই পুরনো পাতাগুলো নেড়েচেড়ে দেখছিলাম। এমন সময় মোবাইলটা বেজে উঠতেই, তাকিয়ে দেখি স্ক্রীনে পান্থ রহমানের নাম ভাসছে। আগের দিন সকালেই জরুরি একটা বিষয়ে কথা হয়েছিল তাঁর স...
০১
ছোটবেলা থেকেই সেইসব মানুষকে আমার পছন্দ, যাদের স্নায়ু শক্ত ধাঁচের, অনেক দুঃখ কষ্টেও যারা স্থির থাকতে পারে। সবসময়ই চেষ্টা করতাম এমন অটল ইস্পাত হয়ে থাকার। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি বেশ আবেগপ্রবণ। দুঃখ, কষ্ট- এসবে কাতর হয়ে পড়ি।
আমার এখনো মনে আছে খুব ছোট বেলায় একবার স্যান্ডো গেঞ্জিটা ছিঁড়ে যাওয়ার পর বাবা নতুন একটা গেঞ্জি এনে দিয়েছিলো। নতুন গেঞ্জিটা পরে, যখন হাতের ছিঁড়ে যাওয়া গে ...
গতবাধা ইমো দিয়ে আর কতদিন? পোস্ট আর কমেন্টে দিয়ে দিন জট্টিল সব এনিমেটেড ইমো! B-) B-)
কিভাবে? :-/
এভাবে!
নিচের সাইট টি বুকমার্ক করে নিন। এরপর শুধু সাইটে গিয়ে পছন্দের ইমো / স্মাইলি এর সাথে দেয়া কোডটি কপি করে পোস্ট/মন্তব্যে জায়গামত বসিয়ে দিন! এত্ত সোজা!
সাইট টি হল – faltu.net/emo
এরপর বামপাশের লিংক থেকে সচলায়তন - সিলেক্ট করুন!
না, সাইটের নাম ফালতু হলেও ইমোগুলো ফালতু নয়! এধরণের সার্ভ...
বড় রাস্তার মোড়ে একটা কাণ্ডল গাছ আছিলো
গাছের নিচে বইসা থাকত নিতুন পাগল
পাগলায় অই গাছের কাণ্ডল কাউরে খাইতে দিত না
নিজেও খাইতো না
যদিও গাছটা হে নিজেই বুনছিল..
গাছটা বড় হইছিল অনেক
একদিন মিউনিসিপাল্টির লোক আইসা টাল্টিবাল্টি শুরু করল
গাছ পথের মধ্যে আইসা পড়ছে..
এইডা কাটনই লাগব..
নিতুন কইল, 'গাছে হাত দিসস ত গেসস!'
সব মিল্লা নিতুইন্নারে বানলো, পিডাইল রাস্তায় ফালিয়া
ঘোল ঢালল মাথাত,
কফিল ব...
০।
পরীক্ষা মানেই আমার জন্য যন্ত্রণা, পরীক্ষা মানেই গঞ্জনা। তাই সুন্দর এই ছুটির সকালেও বসতে হল পরীক্ষার হলে। বসেই বুঝে গেলাম, যা বুঝার তা ঠিকি বুঝে গেলাম। তবে ব্যাপারটা যে এইভাবে বুঝতে হবে তা ঠিক বুঝে উঠতে পারি নাই। বুঝা না বুঝার ঘোর কাটতে কাটতেই একটা বাঁশ নিশ্চিত বরাদ্দ হয়ে গেল আমার নামে। কিন্তু সমস্যাটা আসলে সেইখানে না, সমস্যা আসলে অন্যখানে।
আমি আসলে এমন একটা ছাত্র যাকে কিনা ...
নায়কের নাম মেঘ। ধরা যাক অনেকটা বাংলা সিনেমার আদর্শ নায়কের মত সে। ঢাকা ভার্সিটি কিংবা বুয়েটের কোন খটমটে সাবজেক্ট থেকে ভাল রেজাল্ট নিয়ে পাশ করে একটা মাল্টিন্যাশনালে কাজ করে এখন।
চোখে মোটা চশমা। দেখতে বেশ নম্র ভদ্র পুতুপুতু টাইপ। মনে হয় একটু ধর্মভীরু (শুধু শুক্রবারে নামাজ পড়ে); সবাই খুব ভাল ছেলে হিসেবে জানে ওকে। (যদিও আমার জানা মতে এই টাইপগুলা ভেজা বিড়াল ভেতর ভেতর খুব বদ হয়) যাই হো...
ঘুম থেকে জেগে উঠার পর, মনে পড়লো ছুটি চাওয়ায় বস কেনো অপ্রসন্ন হয়েছিলো।
ভুলে গিয়েছিলাম আজ শনিবার। শনি রবি সহ একটানা চারদিনের ছুটি নিচ্ছি - এই ভেবে ব্যাটা বেজার হয়েছিলো।
কিন্তু আমি তো কোন কিছুর জন্যই দায়ী নই। তারা গতকালের বদলে এর আগের দিনই মাকে সমাহিত করতে পারতো, তবু আমি আমার শনি রব...
না, কোন সুরা পানের কথা বলছিনা। বলছি পান-সুপারির কথা। আজ অনেকদিন পরে সাজানো পান দেখে খাওয়ার শখ হয়েছিল। তার আগে বলে রাখি হিমু নাই বলে এই ফাঁকে হিমুর পেটেন্ট করা শিরোনাম মেরে দিলাম।
এই লেখা পড়ছেন অথচ পান খাননি এমন কেউ আছেন কি? মনে হয় না। জীবনের এই জিনিস কেউ একবারো খায়নি এমন কাউকে পাওয়া কঠিন। আজ সহপাঠি তানভীর ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত খেতে গিয়ে ভাবী এই জিনিস নিয়ে এলেন। ছবি তোলার সময়ই মনে হল...