ইহলোকে লেখা সব বহি চিন্তার, এ কথা বিশ্বাস্য নহে। কিছু বহি লেখা হয় মধ্যরাতে বদ হজমের কারণে ঘুম না এলে। কিছু বহি লেখা হয় নিয়ম করে খাওয়ার আগে ও পরে। এসব বহিগুলো যথাযত সময়ে পড়লেই কম্ম শেষ। ধরা দেয়া নাই ধরা খাওয়া নাই। সত্য, সাদ্দাম হোসেন ও স্রাজেরদৌলা, বহি খানি চিন্তার। ইহা পাঠ করলে ধরা খাওয়ার ভয় আছে। কারণ প্রত্যেক প্রবন্ধে সত্যের উচ্চারণ আছে। হাসির আড়ালে রক্তাক্ত হৃদয়ের গান আছে। বি...
শিরোনাম পড়ে যেনো কেউ ভাববেন না বাংলার স্বনামধন্য পোমো কোবির পেছনে ব্যাম্বো প্রদান করার চেষ্টায় আছি। তাইলে সেন্টু খাবো। কারণ এইটা নিতান্তই একটা নিষ্কণ্টক খাওয়া বিষয়ক পোস্ট!
নামের শানে নুযুল একটু পরেই টের পাবেন। এই রেসিপিতে এর আগে কেউ কিছু ট্রাই করে থাকলে দূরে গিয়া মরেন, কারণ এইটার কপিরাইট কেবল আমার।
এইটা মূলতঃ রান্নার ইম্প্রোভাইজেশন।
উপকরণঃ
১) আগের দিনের বেঁচে যাওয়া ভ...
প্রবাসে দেশের অনেককিছু চিনেছি, জেনেছি, স্বাদ গ্রহণ করেছি যা দেশে থাকতে হয়ে ওঠেনি। বিদেশে না এলে হয়তো এসব কোনদিনই জানা হতোনা। এখন যেমন মানুষের মবিলিটি বেড়েছে বহুগুনে, ছেলেপেলেরা কত সহজেই আজ সিলেট তো কাল চট্টগ্রাম, তো পরশু সুন্দরবন যাচ্ছে-- আজ থেকে ৫/৬ বছর আগেও ব্যাপারটা এত সহজাত ছিলনা। সিলেটের কথা অনেক শুনেছি, কোনদিন যাওয়া হয়নি। অবশ্য সিলেটের সাতকড়া আর নিকোবিনা আচারের কথা দেশে থ...
আমি হয়তো আর কখনো লিখতামই না। না কলমে না কী-বোর্ডে। পুরনো জমে থাকা লেখাগুলি ২০০৬ এর ফেব্রুয়ারীতে আপলোড করেছিলাম কাফ্রী হিমুর প্ররোচনায়। গাত্রবর্ণের তীব্রতাই হয়তো এই রকম থিংক অ্যালাইকের যোগসূত্র। এর পরে চলছিল নানান রসিকতা খোঁচাখুঁচি তর্কাতর্কি এসবেই। নতুন কবিতা একেবারেই লিখিনি। এই সময় যা যা আপলোড করেছি সবই ১৯৯৭ থেকে ২০০২ এর মধ্যে লেখা। এই পর্যায়ে পরিচয় রাসেল আর তাঁর অসাধারণ ...আমি হয়তো আর কখনো লিখতা
(লেখাটি Paulo Coelho এর Like the Flowing River বইয়ের Thank you, President Bush থেকে অনুবাদ করা হয়েছে)
(এই আর্টিকেলটি প্রথম প্রকাশিত হয় ৮ মার্চ,২০০৩ একটি ইংরেজি ওয়েবসাইটে। এটি ইরাক আক্রমণের দুই সপ্তাহ আগের ঘটনা। সেই মাসে এটি ছিল যুদ্ধ বিষয়ে সর্বাধিক প্রচারিত কলাম, যা প্রায় ৫০০ মিলিয়ন পাঠকের কাছে পৌঁছেছে।)
ধন্যবাদ, প্রেসিডেন্ট বুশ
**********************
ধন্যবাদ, মহান নেতা জর্জ ডব্লিউ বুশ।
ধন্যবাদ সবাইকে বুঝিয়ে দেবার জন্যে সাদ...
আসমা বীথি
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকে দেশ ছেড়ে চলে গেছে,কেউ যাওয়ার অপেক্ষায় দিন গুণছে। তাদের মধ্যে কেউ অত্যধিক ভাল জীবনযাপনের আশায় স্হায়ী নাগরিক হয়ে যাওয়ার জন্য প্রাণপণ লড়াই করছে,কেউ ডিগ্রি এবং অর্থ উপার্জন করে দেশে কিছু করবে,দেশেই ফিরে আসবে এরকমটা ভাবছে।দ্বিতীয় ভাবনাই কাম্য।
আজ আমার এক বন্ধুর চিঠি পেলাম।মনে হলো ছোট্ট এ-চিঠিটি নিছক ব্যক্তিগত হতে পারে না,
তাই হুবহু তুলে দিল...
.যতবারই দূর পাহাড়ে যাই, ততবারই কল্পনা চাকমাকে মনে পড়ে। মনে পড়ে হারিয়ে যাওয়া পাহাড়ি মেয়েটির কথা। আজও এই অপহরণের সুবিচার হয়নি। এতো বড় একটি মানববাধিকার লংঘনের দায় দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে বাংলাদেশ বহন করছে। আর ক্ষত বয়ে চলেছি আমরা, কল্পনার সতীর্থ পাহাড়ি-বাঙালিরা, ওই ১৩ বছর ধরেই।...
প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে স্মৃতি হাতড়ে বলছি, পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের ম...
রঙিন বেলুন...
একটা, দুইটা, তিনটা... সাতটা
উড়ে যায় ওরা ডানাহীন সাবলীলতায়
মাধ্যাকর্ষণকে ছাড়িয়ে আলিঙ্গন করবে আকাশকে..
চুপসানো বেলুন
উঠে চলে
উঠে চলে...
কখনো তাদের আকাশ ছোঁয়া হয়না।
একে একে ঝরে গেছে জীবনের অনেক কটা দিন। হায়!
আসি ফিরে ফিরে বসি চুপটি করে, কি যেন অপরাধবোধ মনে নাড়া দেয়। শুধু চেয়ে দেখি জীবনের লেখা গুলো মৃদুল আহমেদ আমাকে বন্দি করে বন্দিশালায়-'আমার লেখায় কমেন্টস করেন'। তার সেই অনেক দিন ষ্টিকি হয়ে থাকা লেখায় কি আমি কিছু জানাতে পেরেছিলাম। না পারি নি। পারিনি উপস্থিত হতে ছবির হাটের আলোচনায় অথবা মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের আয়োজনেও। কি এমন ব্যস্ততা আমাকে যেন ...
শান্তি ব্যাপারটা বহুত আগে আমাকে ছেড়ে পালিয়েছে; যতটুকু রয়ে গেছে তার উপমা টানা যায় অবসরে জাবর কাটার মতো করে! যেমন আমার এক গোলাপী রঙের একখানা পুতুল ছিলো, যার আবার গানের গলা ছিলো সুপারভ্ (ওর কথা এখানে বাদ)! ভীষন জেদী এক বোন ছিলো আমার যাকে আদর না করে ঘর থেকে বের হলে সারাটা দিন ব্যর্থ হয়ে যেত! এখনো মনে পড়ে, ছোট বেলায় কদাচিৎ জ্বর-ফর হতো (জ্বরে পড়ার জন্য রীতিমতো দোয়া পড়তাম)হলে সোজা গিয়ে আমার প...