(ঢুকার আগেই আবারো কইয়া দেই: বিশাল পোস্ট। ইচ্ছা কইরা করি নাই, হইয়া গেছে। একটু খিয়াল কইরা, সময় নিয়া পইড়েন, অনেক বড় আর জটিল বইয়ের কাহিনী কম্প্রেস কইরা কইছি কিনা। তাইলে শেষদিকে ব্যাপক মজা পাইতে পারেন, ওইটাই পুরষ্কার!
)
উইকেন্ড আসলে আমার প্রকৃত রুপ বেরিয়ে পড়ে। আমার মত ব্যাপক আইলসা দুনিয়ায় কম আছে কইছি মনে হয়। যেমন এই উইকেন্ডেই ধরেন, সচলায়তনে লেখা দিয়া ছাগু স্টাইলে ৯ ঘন্টা ঘুমাইল...
গতকাল ফোনে মেয়ে বলছিল, "বাংলাদেশটা একদম নষ্ট হয়ে গেছে। খুব ময়লা। ক্লিন করতে হবে।"
(এটি দ্রোহী-টাইপের মাইক্রো ব্লগ।)
[এখন না কী নোটিশ, বিবৃতি ইত্যাদি শব্দ জুড়ে দিলে ব্লগরব্লগর-এর কদর বাড়ে; তাই এই লেখার শিরোনামে 'বিবৃতি'। আর এক-এগারোর পর আদল-বদল শুনতে শুনতে কান-ঝালাপালা। উপরন্তু এখন পত্রিকার পাতা জুড়ে বদলের কোদাল-হাতুড়ি-শাবল-খন্তা তো আছেই; তাই শিরোনামে 'বদল' কথাটিও আছে।]
তোতা মিয়া কিছুদিন পর পর ভাড়ার বাসা বদল করেন। তার বউ শেষ পর্যন্ত কোনো বাসাতেই স্থির হতে পারেন না। কিছুদিন পর তিনি নতুন বাসাটির এক...
বস্তুত পৃথিবীর সব প্রাচীন শাসকরাই ছিলেন নিষ্টুর, কসাই। অতীতে শাসকদের মধ্যে কে কত ধরনের নিষ্ঠুরতা দেখাতে পারে তার একটা প্রতিযোগীতা চলত। তবে তাদের মধ্যে সবচাইতে নিষ্ঠুর ছিল এই মোঙ্গল শাসক চেঙ্গিজ খান। কোন দেশ দখল করার পর তিনি পরাজিত সম্রাটের কাউকেই বাচিয়ে রাখতেন না। এমনকি শিশুদেরও। জ্যান্ত শিশুদের বুক চেরা দেখতে তিনি খুব ভালবাসতেন। আর ভালবাসতেন শিশুদের টকটকে কলিজা খাওয়াতে ত...
পোস্টার
আজ ২৯ মে, ২০০৯।
ঠিক এক মাস আগে ২৯ এপ্রিল তারিখে নজরুল ইসলামের পোষ্ট ডোমজীবন, সেই পোষ্টে দৃশার কমেন্ট এবং তার প্রেক্ষিতে মৃদুল আহমেদের জরুরী পোষ্ট- এভাবেই 'সচল উদ্যোগ' এর শুরু। হঠাৎ এবং হঠাৎ করেই...
মুক্তিযোদ্ধা এসএম খালেদের চিকিৎসার জন্য টাকার প্রয়োজন, অনেক টাকা। সচলায়তনের কোন কর্পোরেট শক্ত...
আমার সব ম্যাক্রো লেভেল দর্শনেই একটা না একটা ফাঁক রয়েই গেছে। একেবারে নিশ্ছিদ্র কোনটাই নেই। এটা তেমন অসুবিধার কিছু না, একদিক দিয়ে দেখলে 'কিপস লাইফ ইন্টারেস্টিং'। ধর্মচিন্তায় যেমন মনের সুখে সংশয়বাদী (বা এগনস্টিক) হয়ে বইসা ছিলাম, 'সায়েন্টিফিক মেথডে' আর 'রিজনে' এ্যাক্কেরে পূর্ন বিশ্বাস নিয়ে। হঠাৎ বাসায় আজগুবি কিছু ঘটনা ঘটলো (লেখাটা সচলের জন্যই দেয়া, কিন্তু স...
আসেন একটা গল্প বলি। আজ যেহেতু শুভ দিন তাই কঠিন কোন বাস্তবতার গল্পে তাইলে আজ আর না যাই। এই গল্পের নায়ক একজন দুখী বালক। গল্পের শুরু সেই এমন একটা সময়ে যখন সচলে চলছে নব্য প্রস্তর যুগ। ছাগু বিহীন এই সচলে তখন রমরমা অবস্থা। এইটা ঠিক সেই সময় যখন হিমু, ধূগো কিংবা দ্রোহী মেম্বার শালীর সন্ধানে যেকোন সিরিয়াস পোস্টও ছিনতাই করতে পারে, রেনেট কিংবা খেকশিয়াল দা যখনো অতিথি ঠিক সেই সময়, ঠিক সেই সময় এ...
ধর্মান্তরঃ একটি ফ্যাশন!
ওর নাম ছিলো আন্দ্রে, আন্দ্রে অমুক (পারিবারিক নামটা মনে নেই)। লম্বা ট্যাং ট্যাঙে ঢ্যাঙা ধরণের একটা পোলিশ অরিজিন ছেলে। তার সাথে ভালো করে পরিচিতি বেড়েছিলো ২০০৬ এর 'বিশ্বযুবদিবসে'-র সময়টাতে। সেসময় আমার ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করার কথা থাকলেও পরে আর করা হয়নি। কিন্ত আন্দ্রে করেছিলো।
গলায় লাল রঙের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড ঝুলিয়ে আন্দ্রে ঘুরে বেরায় কোলন-বনের ব ...
ভূমিকাঃ
আমার একটা ডাইরী আছে যেখানে মরার আগে কি কি করে যেতে চাই তার একটা তালিকা বানানো আছে। ঐ খান থেকে ভালো কয়েকটা আপনাগোরে শুনাইঃ-
১। কয়েক লাখ গাছ লাগানো, যাতে মরার আগেই যে পরিমাণ অক্সিজেন বিনষ্ট করছি বাঁচার নামের তামাশায় তার কিছু হইলেও বদলা দিয়ে যেতে পারি
২। বুয়েনেস আইরেসে এস্তাদিও আলবার্তো জ়ে আর্মান্দোতে দিয়েগো মারাদোনার পাশে বসে বোকা জুনিয়রস...
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে জানার আগ্রহ আমার বেশ ছোটবেলা থেকেই । জিনিসটা কি সেই সময়ের স্কুলের সাধারন জ্ঞান ক্লাস নাকি হঠাৎ করে অমুক মামা, তমুক চাচুর বিদেশে চলে যাওয়া এবং সেখান থেকে অনেকদিন পর পর টেলিফোন বা চিঠি পাঠান - কোনটা থেকে শুরু হল ঠিক মত মনে নেই । তবে মনে আছে সে সময়ে আমার সমবয়সী আরো কয়েকটি শিশুর সাথে একটা খেলা খেলতাম বিভিন্ন দেশের নাম বলার । নিয়ম খুব সহজ । খেলোয়াড়েরা সবাই গ...