কড়া সেক্স,হিসাবে টুইংকেল টুইংকেল ফাইভষ্টার। বেদনাকুকুরগুলো বামদিক ঘেসে আর এক গন্ধবেদনা ছাতিম গাছ ঠিক মাথার উপর রূদ্রাক্ষ নিয়ে আকাশে তারা সাজাচ্ছে ঝিকিমিকি ঝিকিমিকি গান, আর আমি লিখছি পোড়া অক্ষরমালা নিদারুন ফন্টে বকুলফুলের মত, সব ফাঁক ফাঁক; এবার এইটুকু লেখা থাক।
দ্যাখ কেমন জাগে
মে দিবসের রাতে মহান হয়ে উঠতে যেমত তরঙ্গ বাজিল, ফুলছাপ আয়নায়, কতকথা, রস...
গত শুক্কুরবারে (বাদ জুম্মা--?) যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্যানেল তাদের বাৎসরিক একটি রিপোর্ট পেশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা সমীপে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় সব কিছুর জন্যে একটি করে কমিশন আছে। কিছুদিন পরে যদি 'আন্তর্জাতিক মলত্যাগ ও মুত্র কমিশন' এর কোন রিপোর্ট দেখেন---দয়া করে আশ্চর্য হবেন না।
যাই হোক রিপোর্টের ব্যাপারে ফিরে যাই। রিপোর্টটি হল [url=http://www.uscirf.gov/images/AR2009/ar%202009%20final%20with%20cover.pdf]'Us commission on International religious freedom'(USCIR...
পঞ্জিকায় যাই থাকুক, ঢাকায় তখন ভীষণ গরম । কার্যতঃ বৈশাখ চলছে । আমি বাড়ি থেকে বের হই সকাল দশটার দিকে, ততক্ষণে রাস্তার পিচ গলতে শুরু করেনা কিন্তু সূর্যের তাপে মানুষের মাথার ভেতর ঘিলু পর্যন্ত ঠিকই সিদ্ধ হতে শুরু করে । বাড়ি থেকে কর্মস্থলে যাওয়ার পথ দুইটি । তার মধ্যে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ কষ্টকর পথটা শুরু হয় পনের টাকার রিক্সা যাত্রা দিয়ে, কোন কোন দিন ভাড়া বিশ টাকাও হতে পারে । অথবা আধা ঘন্টা ...
কাঠগোলাপের বৈজ্ঞানিক নাম Plumeria obtusa। এর গণের নামকরণ করা হয়েছে ফরাসী উদ্ভিদবিদ শার্ল প্লুমিয়ে-র নামানুসারে। প্লুমেরিয়া গণের ফুলগুলিকে ইংরেজিতে সাধারণভাবে Frangipani ডাকা হয়। এর নিকটাত্মীয় করবী বা ওলেয়ান্ডার। কাঠগোলাপ মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, ভেনেজুয়েলা ও দক্ষিণ ভারতের স্থানীয় ফুল। কাঠগোলাপের রং হতে পারে সাদা, হলুদ বা গোলাপী। বর...
কলমির বৈজ্ঞানিক নাম Ipomoea aquatica। এটি সিক্ত মাটিতে জন্মায়। কলমির পাতা শাক হিসেবে বহুলপরিচিত। কলমির ফুল সাধারণত সাদা হয়, ভেতরে বেগুনীর ছোপ থাকে। এর আকার ঘন্টার মতো। পাতার আকার তীরের ফলার মতো, লম্বায় ৫-১৫ সেমি, চওড়ায় ২-৮ সেমি। কলমির গাছ ২-৩ মিটার উচ্চতার। এদের গোড়া ফাঁপা বলে তা পানিতে ভাসে।
কলমির মতো আরো বেশ কয়েকটি ফুলকে "মর্নিং গ্লোরি" সাধারণ ...
অচল হয়ে চলে এলুম সচলের আড্ডায়
চোক্ষে মুখে আন্ধার দেখি
পড়ে গেলুম গাড্ডায়
হিংসুক চোখ ওঠে থেকে থেকে টাটিয়ে
এক দিন আমি ও লিখে দেব ফাটিয়ে
কাজ কাম রেখে সব লিখি পড়ে ঝাপিয়ে
আব ঝাব লেখা পড়ে লোকে ওঠে হাপিয়ে
বাঁদরের হাতে তাই দিতে নেই খন্তা
আকামের ধাড়ী সে গো , শান্তির হন্তা।।
০১.
সন তারিখে ভুল হতে পারে , তবে প্রায় দশ বছর আগের কথা । শ্যালেতে এক রাতে সঞ্জীবদা বললেন - সায়মন ড্রিং এর ইন্টারভিউ নিতে পারবি ?
- কী বিষয়ে ইন্টারভিউ ?
-বিষয় কোন ব্যাপার না । আমি চিন্তা করে দেখলাম এই দেশে তুই আর আমি , এই দুই মিডিয়াবাজ শুধু সায়মন ড্রিং এর সাথে দেখা করিনি । এখন তুই যদি দেখা করে আসিস , তাহলে পুরা বাংলাদেশে আমিই হব ওয়ান এন্ড ওনলি । হা : হা: হা: ।
রঙ করে বললেও কথাটা সত্যি ছিল । তখন ...
(প্রাক কথনঃ গত বছর এই দিনে সচল হয়েছিলাম। আর সচলেরা যা ইচ্ছে তাই পোস্ট করতে পারে কোন রকম মডারেশন ছাড়াই। তাই, সচল হওয়ার সুবিধা পুরোপুরিভাবে কাজে লাগিয়ে এক বছর পুর্তি উপলক্ষ্যে একটা উত্তরাধুনিক কোবতে লিখে ফেললুম। খোদার কসম, দ্বিতীয় বর্ষপূর্তির আগে আর কোবতে লিখব না)
হঠাৎ একদিন এক সুন্দরী বললো আমায় এসে
জীবন আমি দিয়ে দিব তোমায় ভালোবেসে।
কিন্তু এমন কথা তো রোজ কত মেয়েই বলে
সবার কথা ...
বউকে আপিসে দিতে যাইতেছিলাম। হঠাৎ জানলা দিয়া চাইয়া দেখি, আমাগো অরূপদার টাক দেখা যায়! সাথে সাথে আর কি, মোবিল বাইর করিয়া দিলাম কিলিক!