কোন সময়ে কোন কথা বলতে হবে বা হবে না'র হিসাব করতে করতে সব থেকে জরুরি কথাগুলোই শেষ পর্যন্ত বলা হয়ে ওঠে না। ছাপা মাধ্যম/নেট মাধ্যম সব জায়গাতেই "সঠিক সময়" নির্ণয়ের গণিত নিয়ে প্রবল কামড়াকামড়ি চলে। যারা এই অতি বিতর্কিত "সঠিক সময়ের" তোয়াক্কা না করে নিজ বিচারে সঠিক কথাটা বলে ফেলতে পারেন, তাঁদের কথাগুলিই শেষ পর্যন্ত বলা হয়। অভিজিৎ সেরকমই একজন। সব থেকে বড় কথা, যাকে আঘাত করতে তিনি কলম চালিয়েছেন ঠিক তাঁকেই ত
না, আজকে হতাশার কথা লিখতে বসি নাই। এর আগে এই সচলেই বহুবার লিখেছি এই দেশের কিচ্ছু হবেনা। কথা সত্য, কিচ্ছু হবেনা, এই দেশের মূল সমস্যা মৌলবাদীরা না, মূল সমস্যা মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী চুতিয়া নাগরিকেরা, যারা দুধে-গুয়ে মিলিয়ে থাকতে আগ্রহী। আমাদের দেশের ধার্মিকেরা ধর্মকে বুফ্যের মত মানে, যার পোলাউ ভাল লাগে সে পোলাউ নেয় যার বিরিয়ানি সে বিরিয়ানি, কিন্তু যখন মাদ্রাসার শিক্ষিত জঙ্গিরা ভাল মানুষের কল্লা নামায়
হুমায়ুন আজাদের পর এবার ব্লগার অভিজিৎ ও তার স্ত্রী বন্যার ওপর আক্রমন হলো। আক্রমনের উদ্দেশ্য-পদ্ধতি-কারণ একই। এরা কারোও কোন ক্ষতি না করে কিছু একটা লিখেছেন এবং এতে ধর্মের নিশানওয়ালাদের অনুভুতি আহত হয়েছে। আগে এই আহত অনুভুতির মাশুল দিতে হয়েছে হুমায়ুন আজাদকে, ব্লগার রাজীবকে। আজ এই মাশুল দিতে হলো অভিজিৎ দম্পতিকে। হুমায়ুন আজাদ প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। অভিজিৎ প্রাণে বাঁচতে পারেননি।
একুশের বইমেলার থেকে ফেরার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে মুক্তমনা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা লেখক অভিজিৎ রায়কে । গুরুতর আহত হয়েছেন স্ত্রী ব্লগার রাফিদা আহমেদ বন্যা।
ফাক!
http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/371811.html
ভূগোল নিয়া বহুত ঝামেলা পাকাইছে মহাভারত। মগধ সময়কালের মানচিত্র আর রাজনীতি যে মহাভারতে ঢুইকা গেছে সেই প্যাঁচালও আগে পাইড়া আসছি। এর বাইরে মহাভারতের মূল জায়গাগুলারে বর্তমান কালে চিহ্নিত করা গেছে ঠিকঠাকমতোই। কুরুক্ষেত্র আর হস্তিনাপুর আছিল হরিয়ানায়। দ্বারকা হইল বর্তমানের গুজরাট। মৎস্যদেশ হইল রাজস্থানের জয়পুর; তক্ষক নাগের রাজধানী তক্ষশিলা হইল রাওয়ালপিন্ডি; গান্ধার হইল কান্দাহার। মানে মূল ঘটনাটা ওই অঞ্চলে
অনেকদিন কোথাও যাওয়া হচ্ছিলো না।
আমার ধারনা আমাদের মধ্যে বেশির ভাগেরই জাতিস্মর শব্দটির সাথে প্রথম পরিচয় বাংলা ব্যকরণ পড়তে গিয়ে। স্কুল জীবনে এক কথায় প্রকাশ বলে একটি জিনিস ছিল এবং সেখানে "পূর্ব জন্মের কথা স্মরণ করতে পারে যে- জাতিস্মর" খুবই নিয়মিত ছিল ,পরীক্ষায় আমার অন্তত প্রায়ই "কমন" পড়ত। কিন্তু আমার আবার পড়ার বইয়ের চেয়ে গল্পের বইয়ে বেশি ঝোঁক ছিল, আমি এ শব্দের মানে প্রথম জেনেছিলাম তাই গল্পের বই থেকেই। আমার মত যারা ছোটবেলায় সত্যজিৎ
মহাভারতমতে যাদব আর পাণ্ডব বংশ দুইটা শুরু হইছে ভৃগুমুনির পুত্র শুক্রাচার্যের কন্যা দেবযানী এবং তার সতিন; রাজা বৃষপর্বার কন্যা শর্মিষ্ঠার গর্ভ থাইকা রাজা যযাতির ঔরসে। দেবযানী গর্ভজাত রাজা যযাতির বড়ো পোলা যদু থাইকা যাদব বংশ যার শেষ মাথায় পাই কৃষ্ণরে। শর্মিষ্ঠাগর্ভজাত যযাতির ছোট পোলা পুরু থাইকা পয়লা পুরু বংশ তার পর কুরু বংশ তারপর পাণ্ডব বংশ; যার শেষ মাথায় পাই পঞ্চপাণ্ডব। তো শর্মিষ্ঠার পোলা পুরু থাইকা
পাঁচ মাসের উপর হয়ে গেছে ক্যালিডোস্কোপ-কে নামিয়ে রেখেছিলাম। আবার তুলে নিলাম।