ব্লগরব্লগর
বইমেলা ২০১৫
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০২/০২/২০১৫ - ১১:২৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সভ্য সমাজে বসবাসের কিছু বাই ডিফল্ট হ্যাপা আছে- সার্টের হাতায় সর্দি মোছা যাবেনা, জায়গামত চুলকানো যাবে নাহ, ফেসবুকে মানুষের আহ্লাদিতে বিরক্ত হয়ে গালি গালাজ করা যাবেনা।
মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ২। কুন্তী। পর্ব ১৪ [শেষ পর্ব; যুধিষ্ঠির]
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ১১:৩৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অবশেষে সব ছাইড়া দ্রৌপদী আর পঞ্চপাণ্ডব রওয়ানা দিছে বনবাসে। কুরুযুদ্ধের ছত্রিশ বছর পরে...
কুন্তীরা বনে যাবার বছর খানেক পর পাণ্ডবেরা বনে গিয়া দেইখা আসছিল তাদের। ধৃতরাষ্ট্র গান্ধারী কুন্তী ভীষণ দুর্বল আর বিদুর বদ্ধ উন্মাদ; ন্যাংটা হইয়া বনে বনে ঘোরে...
সন্ত্রাস যখন বিপর্যস্ত করছে
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ২:১২অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[justify]
আমাদের একটা গাড়ী আছে। ছোট্ট, পুরনো গাড়ী। অনেক পুরনো।
নগরী হয়ে উঠলে ও 'আমাদের সিলেট' এখনো সেই মফস্বল শহর। দোকান, বাজার, শপিংমল, রেস্টুরেন্ট, আত্ম্বীয়স্বজনের বাসা, বাচ্চাদের স্কুল সব তো একেবারেই আশেপাশে। হ্যাঁ, আমার কাজের জায়গাটা শহরের একটু বাইরে। অফিসের গাড়ী আছে তো। সবমিলিয়ে ছোট্ট পুরনো গাড়ীটা চালানোই হয়না। এপার্টমেন্টের বেসমেন্ট অলস পড়ে থাকে। বেসমেন্ট পাশ ঘিরেই ব্যস্ত পাড়ার গলি। গাড়ীটা ঘুমিয়ে ছিলো গলির দিকে মুখ রেখে।
টুকরো টুকরো লেখা ২৬
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: শনি, ৩১/০১/২০১৫ - ৯:৪০অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
না লিখতে না লিখতে একসময় লিখতে পারাটাই থমকে যায়। বয়স বাড়তে থাকে। ক্রমশ বিষয়টা একদা লিখতাম পর্যায়ে চলে যায়। মাঝে মাঝে নিজের আর "নিজ সময়ের" বাকিদের পুরনো পোস্টগুলি দেখি। প্রতিটা মানুষেরই একটা নিজ সময় থাকে। মূল্যবোধগুলি কোন না কোনভাবে সেই সময়ের মূল্যবোধে বন্দি হয়ে যায়। নিজের সময়কাল অতিক্রম করে যাওয়ার মেধা সবার থাকে না। রবিবুড়ো অনেক চেষ্টা করে অনেকদূর এগিয়ে ছিলেন। বাকিরা তার এক-চতুর্থাংশও পারে নাই। আমি
নিরপেক্ষরা (নির্বোধের চিন্তা)
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩১/০১/২০১৫ - ১:১২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ফ্ল্যাশব্যাকঃ কেষ্টা ব্যাটা
================
৬ মার্চ ১৯৯৯ঃ উদীচীর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বোমা বিস্ফোরণ, যশোর (নিহত ১০, আহত ১০৫)
- ও ভাই, এইটা কে করছে?
- কে আবার আম্লীগ। দেশটারে শেষ করে দিল!
-------------
১৪ এপ্রিল ২০০১ঃ পহেলা বৈশাখ উদযাপন অনুষ্ঠানে বোমা বিস্ফোরণ, ঢাকা (নিহত ১১, আহত ১২০)
নিহিম এবং নিবিড়ের আঁকা ছবি, গাওয়া গান, আর শব্দের বানান
লিখেছেন রকিবুল ইসলাম কমল [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ৩০/০১/২০১৫ - ৩:১২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
১।
দৃশ্য এক:ঝুমু আপু নিহিমকে স্কুল এর পড়া শেখাচ্ছে...
- আমাদের হাত কয়টা?
-দুইতা
-পা কয়টা?
-দুইতা
-চোখ?
-দুইতা
-আম্মু, নুনু?! এইতা কেন বলা হল না! (ভ্যাজাল!)দৃশ্য দুই:
- আমাদের বয়সে বড় যারা তারা আমাদের গুরুজন, গুরুজন মান্য করবো।
- আম্মু , হাম্বা?! (নিবিড় ইতিমধ্যে হাম্বা হাম্বা বলে মেঝে তে হাঁটছে! )দৃশ্য তিন:
ঐ তে ঐরাবত!
মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ২। কুন্তী। পর্ব ১৩
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: বুধ, ২৮/০১/২০১৫ - ৪:৫৭অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
কাউরে কিছু না জানায়ে কুন্তী সিদ্ধান্ত নেয় ধৃতরাষ্ট্র আর গান্ধারীর লগে বনবাসে যাবার। ধৃতরাষ্ট্র আর গান্ধারীর বানপ্রস্থে যাওয়ার কথা সকলেই জানত। যুদ্ধের পনেরো বছর পরে ভীমের জ্বালায় ধৃতরাষ্ট্র বাধ্য হইছেন বানপ্রস্থ বাইছা নিতে...
আত্মকথাগুলোকে কবিতা বলে ভ্রম হয়
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: বুধ, ২৮/০১/২০১৫ - ২:১৫অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
// পাথরের মত শীতল হৃদয়হীন কেন বল,
আমি তো দিনের শেষে হাত রেখে দেখেছি পাথরে জমে আছে উত্তাপ...
বিবর্ণ কেন শীতকাল, ধূসর সুন্দর একটা রঙ...কুয়াশার রঙ সাদা...
বেঁচে থাকতেই হবে যেকোন প্রকারেই,
কারণ অন্ধ কিংবা খঞ্জরাও গান গায়,
বহুদূরের মরে যাওয়া তারারাও রাত হলে দপদপ করে জ্বলে ওঠে...//
// কোটি কোটি নক্ষত্ররা বহুদূরে মরে গেছে, অথচ আমাদের আকাশে তারা আজও কী দারুণ সহাস্য দীপ্যমান।
হঠাৎ লেখায় প্রবাসের একটা সন্ধ্যা
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৬/০১/২০১৫ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অসময়ের ঘুম, ভাংতেই সব কেমন লাগতে শুরু করল। পাশের স্টুডিওটাতে একটা ইন্ডিয়ান ছেলে থাকে। বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে হাটতে চলতে। ছেলেটা নতুন বিয়ে করেই চলে এসেছে পিএইচডির জন্য। ভাবেসাবে মনে হয় বেশ ধার্মিক গোছের। ঘুম ভেঙ্গেছিল পাশের রুমের পুজার মন্ত্র শুনে, কেমন যেন গা ছমছম করছিল। বিছানা নাই, নিজের ম্যাট্রেসটার উপর গুম হয়ে বসে ছিলাম বেশ কিছুক্ষন! শীতের বিকেলে গরম কফির কাপ হাতে নিয়ে বসে থাকতে খুব ইচ্ছা করছিল। সন্ধ্যা হতে খুব দেরী নেই। ঘরে খাবারও তেমন কিছু নেই। নাহ, বের না হলে হচ্ছে না!
মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ২। কুন্তী। পর্ব ১২
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: রবি, ২৫/০১/২০১৫ - ৬:২৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অভিষেকের আসরে হায় হায় করে যুধিষ্ঠির- মানুষ হারতে হারতে জিতে আর আমি হতভাগা জিততে জিততে হারি। কী পাইলাম আমি যুদ্ধ কইরা?