সর্তক বাণী: এটি একটি প্রচণ্ড রকমের এলোমেলো এবং বেশ বড় পোস্ট! অযথা পাঠকের সময় নষ্ট হইলে পোস্টদাতা কোনো ভাবেই দায়ী থাকবে না।
সাল মনে নেই,মাস মনে নেই, মনে নেই তারিখটাও। কিন্তু বেশ মনে আছে সেটা ছিল কোন এক রোদেলা সকাল।স্কুলের মাঠের সবুজ ঘাসে আমি হেঁটে বেড়াচ্ছি।কোন কারনে ক্লাস হচ্ছিল না, নাহলে সে সময়টায় আমার যাই হোক মাঠে চরে বেড়ানোর কথা না। আমার হাতে একটা ইরেজার, আমরা জিনিসটাকে বলতাম রাবার। সে সময় যেসব ইরেজার ওরফে রাবার পাওয়া যেত তার তুলনায় আমার হাতের ইরেজারটা ছিল খানিকটা অন্যরকম,বাজারে নতুন এসেছে। মুল শরীরটা সাদা রঙের,কিন
দুর্যোধন পলাইছে। শল্য মরার পরপরই ভাগল দিছে দুর্যোধন...
কর্ণ মরার রাত্তিরে কৃপাচার্য আইসা দুর্যোধনরে কইছিলেন যুদ্ধ বাদ দিয়া দিতে। কিন্তু দুর্যোধনের কথা হইল- যুদ্ধ বাদ দিয়া আমার লাইগা যারা মরছে তাগো প্রতি অসম্মান দেখাইতে পারি না আমি। আমি শান্তিবাদী বুড়া হইয়া মরতে চাই না গুরু কৃপাচার্য। হয় আমি রাজা হইয়া মরব না হয় যুদ্ধ কইরা মরব সৈনিকের মতো...
ভাবছিলাম ফেসবুকের কোন বাংলা এখনো চালু হয়েছে কিনা। যেমন ওভারব্রিজ এর বাংলা করা হয়েছে পদচারী সেতু, আর ফ্লাইওভারের বাংলা হল উড়ালসড়ক! ফেসবুকের জন্য “মুখপুস্তক” নামটা শুরু করা যেতে পারে সেক্ষেত্রে। সারা পৃথিবীই এখন এই মুহুর্তে খুব ভয়াবহ রকমের সোশাল মিডিয়া জ্বরে কাতর! বাংলাদেশে মানুষ এখনো ফেসবুকটাই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করছে। টুইটার, হাই ফাইভ বা অন্যান্য সাইটগুলো হয়ত বাংলাদেশের মানুষকে ঠিক ততটা প্রভাবিত করে না। এটা একেবারেই আমজনতাকে চিন্তা করে করা মন্তব্য, কিছু ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে। বাংলাদেশ এখনও ইন্টারনেট ব্যবহার করেন এমন মানুষের সংখ্যাই তুলনামূলকভাবে অনেক কম। সোশাল মিডিয়ার জ্বরের এই জীবানু এখনো পর্যন্ত বহুলাংশেই শহুরে জীবনের প্রতিচ্ছবি!
অবশেষে কর্ণ আর অর্জুন মুখামুখি...
সতেরা নম্বর দিন শেষ বিকালে বিনা ঘোষণাতেই দুইপক্ষের সকল অস্ত্র থাইমা যায়। কেউ কাউরে মারে না; সকলে দর্শকই হইয়া আইসা খাড়ায় দুই যোদ্ধার লড়াই দেখতে...
#ইহা সহিহ ব্লগ নহে। অসহিহ ব্লগ পড়ে উত্তেজিত হলে ব্লগার দায়ী নহে।
এই ব্লগটা বেশ কিছু পাইকারি টপিকে খুচরা চিন্তার ফসল। ভাষার ব্যাবহার জঘন্য।
০১
রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে অলসভাবে স্ক্রল করে যাচ্ছি বাংলা অনলাইন পত্রিকাগুলি। আজ পাঁচই জানুয়ারি, কোথাও কি কিছু হচ্ছে? দেশ কিংবা জাতি নিয়ে চিন্তার চেয়েও বড় চিন্তা, বাবা-মা এবং স্বজনদের যারা দেশে আছেন, তাদের নিয়ে। চোখে দেখে বিচার করার ক্ষমতা যেহেতু নেই, পত্রিকা দেখেই পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করি। পত্রিকার আর ফেসবুকের হোমফীডে চোখ বুলাতে বুলাতে মনে হলো, আজ ঢাকার পরিস্থিতি বেশ ভালোই গুরুতর। বাসায় ফোন করে বার বার করে বাবা'কে বললাম, কিছুতেই যেন আজ বের না হয়। কথা শেষ করে বেশ নিশ্চিন্ত বোধ করলাম। দেশের বাইরে আমি নিরাপদ আছি- যদি আমার কথামতো বাবা-মা কেউ বাসা থেকে বের না হয়, হয়তো তারাও নিরাপদ থাকবে। বাকিদের কী হবে, তা অবশ্য জানি না।
বড়ো বেঘোরে অসম্মানের মরা মরলেন দ্রোণ। নিজের শিষ্য তার চুলের মুঠায় ধইরা তলোয়ার দিয়া মাথাটা আলগা কইরা ফিককা ফালাইল কুরুক্ষেত্রের মাঠে। শত শত লাশের ভিড়ে শেষ পর্যন্ত তার নিজের পোলায়ও শেষকৃত্যের লাইগা খুইজা বাইর করতে পারল না দ্রোণের দেহখান...
বিদেশে এসেও পাকিদের একেকটা কান্ড কারখানা শুনি, দেখি আর মনটা বিমলানন্দে ভরা যায়। বিজয়ের মাস শেষ হবার আগেই এক জোড়া + একটি পাকি-রস। এগুলোর কোনটাই কল্প-গল্প বা সৃজনশীল লেখা না, সবগুলোই ’জীবন থেকে নেয়া’।
১। উপমহাদেশের সবচেয়ে সভ্য জাতি
যে কুমারী কন্যারে সমাজের আড়ালে পরের বাড়িতে সন্তানের জন্ম দিতে হয় চিক্কুর চাইপা রাখার অভ্যাস তার এমনিতেই থাকে। প্রসব চিৎকার চাইপা রাখার অভ্যাসে কুন্তী আইজ চাইপা রাখে গর্ভপাতের গোঙানি। ...তার গর্ভের প্রথম পোলায় আজ নামব গর্ভের শেষ সন্তানের সামনে। মৃত্যুপণে। ...মায়ের পেটের ভাই জাইনাও কর্ণ অস্ত্র চালাইব অর্জুনের দিকে আর শত্রু জাইনা অর্জুন মারব কর্ণরে....