***************উলুম্বুশ****************
****kamrultopu@yahoo.com****
**************************************
সে অনেক দিন আগের কথা। বলার ভঙ্গিটা রূপকথার মত হলেও একেবারে বাস্তব, নির্মম বাস্তব। তার আগে প্রমার পরিচয়টা দিয়ে দেই। প্রমা আমার ভাগনী হয় সম্পর্কে। আমি তখন সবে কলেজ থেকে বের হয়েছি। ভ...
রাহার কাছে আগেভাগে ক্ষমা চেয়ে নিই। তাঁর ভরা পেটে ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য কযেক ছত্র ব্লগঃ মানুষ বাঁচবে তো ?? শিরোনামের লেখাটিতে মন্তব্য লিখতে গিয়ে দেখি অনেক লম্বা হয়ে যাচ্ছে। তাই এটাকে সম্পূরক পোস্ট হিসেবে ...
আমি বর্তমান যে উচুঁ অট্টালিকায় চুড়ই পাখির মতন থাকি, তার ব্যালকনি থেকে বিডিআর এর ন্যায্যমূল্যের (মোটা চালের কেজি ২৫ টাকাই যখন ন্যায্য মূল্য হয়!!!) দোকান দেখা যায় । প্রতিদিনই দেখি সকাল দশটায় লাইনটির যে দৈর্ঘ্য বিকেল তিনটাতেও তার দৈ...
বলা যায় অনেক কথা।
কতো কিছুই তো লেখা যায়।
জনশ্রুতি আছে - তিনি মডুরাজ্যের অন্যতম কেহেরমান।
হইলেই বা কী!
পোস্ট পড়ে বোঝা যায় - তিনি গান ভালোবাসেন।
ইংরেজী হাবিজাবি অথবা মিলা-তিশমা।
অতি উত্তম!
এক সময়কার ঝানু ব্লগার এখন মাঝে মাঝে ভ্...
(১)
সেমি টেকো লোকটা
উঁচু করে চোখটা
বলে গ্রাফে পেন্সিল টানোতো
ওয়াই এক্স অক্ষে
কোনটার পক্ষে
পজিটিভ নেগেটিভ জানোতো?
শুনে মাথা চুলকাই
কোথা আমি কুল পাই
ইয়ে মানে ওগুলো যে জানিনি
বলি স্যার না সলে
হয়েছে কি আসলে
গ্রাফ খাতা সাথে করে আ...
খুড়ায় কৈছে " আলু খাঔ নৈলে ঠ্যাং ক্ষুরা দিমু"
অতএব খুকা-বুড়া চাউল থুইয়া আলুখাঔ নৈলে আলুর-দুশ্ হৈবো।
তখন কৈলাম খুড়ার দুশ দিতার্বা না।
কানা মামুন সমাচার
-----------------
দৈনিক ভোরের কাগজে কাজ করিবার সময় ২০০২ সালের দিকে যোগ দিলেন ফটো সাংবাদিক মামুন আবেদীন। তাহার সামান্য বায়ুচড়া দোষ আছে; এমনিতে লোক খারাপ নহে। ইতিপূর্বে তিনি দৈনিক আজকের কা...
[উত্সর্গ:মাহবুব লীলেন, যাঁর জন্য আবার "কালের ছড়া" লেখা ..
কৃতজ্ঞতা : সচলায়তনের সকল লেখক-পাঠক, যাঁদের কাছে আমার ঋণ ক্রমশ বেড়েই চলেছে.. ]
ব্লাডি সিভিলিয়ানগুলোর
কান্ড কী আর ভাল্লাগে..
এত্তো বলি আলু খেতে
তবু তাদের চাল লাগে !
ক'দিন পরে বো...
মাঝখানে বেশ কিছুদিন সচলায়তন থেকে দূরে ছিলাম। ইচ্ছাকৃত বা অভিমানবশত নয়। অফিস-বাসার নানান ঝামেলার কারনেই মূলত এই বিরতি। তার চেয়েও বড় কথা গ্রামীনফোনের পি১ প্যাকেজ ব্যবহার করতাম। গতমাস শেষে বিল এতই বেশি আসল যে অফিস থেকে পাওয়া আমা...
"একাশি, বিরাশি, তেরাশি।"
এই নিয়ে ছয় বার গোণা হোল। প্রতিবারেই তিরাশি। তার মানে গোণার ভুল হয়নি।
টাকাটা পকেটে ভাল করে গুঁজে রাখেন নীলরতন সেনশর্মা। লোকে ডাকে নীলু মাস্টার। সাত বছর আগে রিটায়ার করলেও নামটি এখনো তার পিছু ছাড়েনি।
সন্...