Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

লিচু বেঘোর

দুর্দান্ত এর ছবি
লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৬/২০১৪ - ১১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পড়লাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গে লিচু খেয়ে ৭ শিশু প্রাণ হারিয়েছে। বলা হচ্ছে "লিচু খাওয়ার পরপর শিশুদের জ্বর হয় এবং তারা বমি করতে শুরু করে। চূড়ান্ত পর্যায়ে হঠাৎ তাদের শরীরে খিঁচুনি হয় এবং পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়।" বলা হচ্ছে এটা নাকি লিচু সিন্ড্রোম নামে পরিচিত।


রহস্যময়ী

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ১১/০৬/২০১৪ - ১:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত্রি এক স্নিগ্ধ নদীর মত, ভোরের মোহনার দিকে বইছে চুপি চুপি। রাত্রি সেই প্রিয়তম মুখ, যা আমি কোনোদিন দেখিনি স্পষ্ট করে, স্বপ্নের ভিতরে আস্বচ্ছ নীলচে কুয়াশায় যে মুখের আদল দেখি শুধু। তার আকুল চোখ দু'টি দেখতে পাই, কিন্তু মুখের বাকী অংশ আচ্ছন্ন হয়ে থাকে স্বপ্ন-কুহেলিতে।


ক্যালিডোস্কোপ - ৮

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৬/২০১৪ - ৪:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপরে যে কড়িটা ছুঁড়ে দিয়েছি সেটা নেমে আসার আগেই যেগুলো মাটিতে পড়ে আছে তার থেকে দুটোকে মুঠোর মধ্যে নিয়ে নিতে হবে। উপরেরটাকেও মাটি ছুঁতে দেওয়া যাবে না, নিয়ে নিতে হবে সেটাকেও। এটা পারলে এর পর মাটিতে ছড়িয়ে থাকা গুলোর থেকে তিনটাকে নিয়ে মোট চারখানাকে মুঠোর মধ্যে নিতে হবে। সেইটা আমি হেরে যাবো বলেই মনে হয়। কিন্তু মেয়েরা যে কেউ সব কটা কড়ি-ই অনায়াসে মুঠোর মধ্যে নিয়ে নেবে। এইটা যদিও বা পারি, উপরে ছুঁড়ে দিয়ে হাতের উল্টোপিঠে ধরে নেওয়াটা আমি দুটোর বেশী কখনোই পারি না - সে কড়ি দিয়েই খেলি, কি খোয়ার টুকরো দিয়ে।


বিষাক্রান্ত বাংলাদেশ!

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৬/২০১৪ - ৯:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে ১০০% বিশুদ্ধ খাবার খেতে পারেন কত শতাংশ মানুষ? তাদের বিশুদ্ধ খাবারের উৎস কী? তারা কোথা থেকে বাজার করে? সেই বাজার রান্না হবার আগে এবং পরে বিশুদ্ধতা যাচাই করে কে? যাচাই করার পদ্ধতি কি?

হতে পারে কিছু শীর্ষ ক্ষমতাবান মানুষ, সংখ্যানুপাতে যারা ০.১% অথবা ০.০১% এর মতো ক্ষুদ্রাংশ, নিশ্চয়ই বিশুদ্ধ খাবার খায়। তাদের মধ্যে অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিসহ মন্ত্রী আমলা শীর্ষ ধনকুবেরগন রয়েছেন। নিশ্চয়ই ভেজালমুক্ত রান্নাঘর তৈরীর ক্ষমতা তাদের আছে। সাধারণ মানুষের সে ক্ষমতা নেই, এমনকি ভেজালমুক্ত মানুষেরা কী পদ্ধতিতে ভেজাল থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখেন তাও জানার উপায় নেই।


বিশ্বকাপ ফুটবলঃ একদিন আমরাও

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: সোম, ০৯/০৬/২০১৪ - ৬:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বঞ্চনা বড় কঠিন শাস্তি, কিন্তু হতাশা তার চেয়েও বড়। কোনো একদিন মুক্ত আকাশ দেখার আশায় অর্ধেক জীবন অন্ধকার কুঠুরিতে কাটিয়ে দেওয়া যায়; কিন্তু বন্দিত্ব অবসানের কোনো আশা বা সম্ভাবনা না থাকলে কয়েক মাসেও মন ভেঙে যায়, বেঁচে থাকা নিরর্থক হয়ে যায়। আশা নিয়েই তাই জীবন। অন্ধকারে থাকলেও আশা চাই, বেদনায় থাকলেও আশা চাই, গহীন অরণ্যে হারিয়ে গেলেও আশা চাই, উত্তাল সমুদ্রে ভেসে গেলেও আশা চাই, একলা বিকেলে বিক্ষিপ্ত মনেও আশা চাই, বায়ুশূন্য অন্তরীক্ষে নিক্ষিপ্ত হলেও আশা থাকা চাই, জগতের বিশালতায় কুঁকড়ে গেলেও আশা থাকা চাই।

সেই আশাবাজি থেকেই জেগে জেগে ভাবি, এই তো আর কিছুদিন পরেই বাংলাদেশও খেলবে ফুটবলের সর্বোচ্চ আসরে, এই তো কিছুদিন বাদেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ হবে সবার প্রিয় আন্ডার-ডগ দল, এই তো কিছুদিন পরই দুনিয়ার বিভিন্ন দেশ লাল-সবুজ জার্সি পরবে বিশ্বকাপ এলে।


নক্ষত্র-সন্ধ্যা

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৬/২০১৪ - ১২:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্টারপার্টি হবার কথা ছিলো এপ্রিলের শেষের দিকে, কোনো একটা সুন্দর সন্ধ্যায় যখন আকাশ স্বচ্ছ-নির্মল, একেবারে পরিষ্কার। কিন্তু কী কারণে যেন পাল্টানো হলো সময়, আসলে সেমেস্টার শেষ হবার মুখে ব্যস্ততা খুবই বেশী থাকে, সমস্ত ফাইনাল পরীক্ষা টরীক্ষা ফাইনাল-গ্রেডিং গ্র্যাজুয়েশান অনুষ্ঠান ইত্যাদি সবই তো তখন! তখনের জন্য অপেক্ষা করলে হয়তো বাতিল হয়ে যেতে পারে, তাই ফেব্রুয়ারীতেই হলো স্টারপার্টি।


প্রেম ও 'সিম'প্যাথী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৪/০৬/২০১৪ - ১:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রেমহীন জীবন অত্যন্ত বেদনামূলক ও বিষাদময় এতে আসলে কোনো সন্দেহ নাই। যদিও প্রেম অপার্থিব ও অবিনশ্বর বলে 'খ্যাত' কিন্তু এই নশ্বর বস্তুগত জীবনেও যে তার উপযোগীতা বিশাল তা অস্বীকার করবার উপায় নাই। বাটে পড়লে এর মূল্য দিতে হয় ঘাটে ঘাটে! যাই হোক, এই দীর্ঘ ত্যানাপ্যাচানি, দুঃখ জাগানিয়া পোস্টের মূল প্রসঙ্গে আসি।


ময়ূরকন্ঠী ভোর

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ০২/০৬/২০১৪ - ৫:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেষ বসন্তের এই দিনগুলো ঝকঝকে পরিষ্কার। বেলা অনেক বড়ো হয়ে গেছে, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটাতেও দিনের আলো। গ্রীষ্মের তপতপে দিনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ক্যালেন্ডার। গ্রীষ্মের চূড়ান্ত পর্যায়ে রাত নটায় সন্ধ্যা হবে।


উপড়ে যাওয়া স্মৃতি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৫/২০১৪ - ৪:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের পাশের পাড়ার নাম সাগরপাড়া, সেই পাড়ার নামে রাজশাহীর মানুষ যত না চিনত, তার চেয়ে ঢের বেশি চিনত সাগরপাড়ার বটতলার কথা বললে। বিশাল ঝাঁকড়া এক বটগাছ ছিল রাস্তার মোড়ে, ছোট থেকেই দেখেছি তাঁর নিচে চায়ের স্টল, রিকশার স্ট্যান্ড, মানুষের ভিড়। সরু সরু রাস্তা তখন জালের মত বিছিয়ে ছিলে শহরময়, সাথে খোলা কুৎসিত ড্রেন। রিকশার টুংটাং-এ মুখরিত থাকত রাজশাহী, অটো রিকশার গো গো হর্ন তখনো আসে নি। একদিন সেইসব অলিগলির