[justify]
বইমেলা ২০১৪’ থেকে কেনা বইগুলোর পাঠ প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্যে এই ধারাবাহিক। ইচ্ছে আছে পরের পর্বগুলো লেখার, পারবো নাকি জানি না।
অন্য এক গল্পকারের গল্প নিয়ে গল্প – শাহাদুজ্জামান
একেকটা দিন চলে যায় আর তার সাথে চলে যায় কিছু আলো, কিছু রঙ, কতগুলো চেনা-অচেনা অবয়ব। আমরা কখনও যেতে দেই, মনমরা হয়ে ভাবি – ধরে কি রাখতে পারতাম না একটু! আবার কখনও ধরেই রাখি, বেঁধে রাখি স্মৃতীতে! ঝাপসা হয়ে যাবার পরও তো তাই আমরা খুঁজে বেড়াই বার বার! এরকম হাজারো আলো আঁধারিতে মিশে যেতে থাকি, মিশিয়ে নিতে শিখে যাই নিজের স্বত্তাকে সময়ের সাথে সাথে।
গল্পঃ
গেরস্ত হাজী সাহেব হাটে গিয়েছেন পাট বিক্রি করতে। বড় বড় আঁটি করে ওজন মেপে রাখা পাট। গ্রামের-ই আরেক ক্রেতা এসেছেন পাট কিনতে। হাজীর কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন -"হাজী সাব, পাটের দাম কত?"
হাজী সাহেব হাসি মুখে বলেন -"৭০০ ট্যাকা মণ বাবাজী। ওজন করাই আছে।"
ক্রেতা আবার জিজ্ঞেস করেন -"ওজনে ঠিক আছে তো?"
হাজী সাহেব সরল মুখে বলেন -"রসুল জানে বাবাজী।"
ক্যাসান্ড্রা- গ্রীক মিথলজির এক বিয়োগান্তক চরিত্র। তিনি ছিলেন ট্রয়ের রাজা প্রায়াম এবং রানী হেকুবার কন্যা। ছিলেন অসম্ভব সুন্দরী আর বলতে পারতেন ভবিষ্যতের কথাও। কিন্তু দুর্ভাগ্যটা ছিলো- তার ভবিষ্যতবাণী কেউ বিশ্বাস করতেন না! কিভাবে তিনি ভবিষ্যৎ বলার ক্ষমতা পেয়েছিলেন আর কেনোইবা তার কথা কেউ বিশ্বাস করতেন না- সেটার পিছনের কারণ ছিলেন দেবতা এপোলো।
সচলায়তনের প্রেমে পড়ার ইতিহাস আমার আজকের নয়। বলতে গেলে অনেকদিন আগেই এই ব্লগের প্রেমে পড়েছি। তবে বুঝে উঠতে যেহেতু সে সময় পারিনি তাই আমার প্রেমপত্রগুলো সচলায়তনের আর্কাইভের কোন এক চিপায় এখনও হয়ত লুকিয়ে আছে। এবারের যাত্রায় সচলায়তনের দৃষ্টি আকর্ষণে সমর্থ হলাম। তবে আমি যতটুকু বুঝেছি সচলায়তনে লেখতে চান অনেকেই কিন্তু সহসাই বুঝে উঠতে পারেন না কিভাবে আপনার লেখাটি সচলায়তনে আসবে?
খেলনাটা নিয়ে খেলবার সময়, মনে আছে, ঘোরাতাম একটু একটু করে। এক সময় ফিরে যেতাম আগের অবস্থানে। কিন্তু পুরানো ছবি আর ফিরত না। জীবনের ক্যালিডোস্কোপেও ফেরে না। আমার সে উত্তরবঙ্গের দিনগুলোও ফিরবে না আর। স্মৃতির সরণীতে শুধু মাঝে মাঝে দেখতে পেয়ে যাই তাদের, আচমকাই, কখনো ঝাপসা, কখনো উজ্বল - যেন কাল-ই ঘটেছিল তারা।
মনে আছে একবার স্কুলে ইংরেজির শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে এসেই ঘোষণা দিলেন- "আজ কোন পড়া হবে না। আমি ডিকটেশন দেবো। দেখতে চাই বানানে তোমরা কতটা পাকা।"
সবাই নিশ্চয়ই রকমারি-র নাম জানেন। বাংলাদেশের এই অনলাইন পোর্টালটি সাম্প্রতিক কালে বেশ নাম করেছে। রকমারি সব জিনিস-পত্রের সাথে তারা হালের সব বইপত্রও অনলাইনে বিক্রিবাটার সুবন্দোবস্ত করে দিয়েছেন। আমাদের অনেক চেনাজানা সচল এবং অ-সচল লেখকদের বই রকমারিতে বিক্রি হয়। চরম উদাস, তারেক অণু, অভিজিৎ রায়, রায়হান আবীর সহ এই সময়ের বহু আলোচিত লেখকদের একেবারে সদ্য বইমেলায় বেরুনো বই এ
[justify]১.
ফেসবুকে লগইন করেছেন, আপনার হোমে দেখবেন আপনার এক ফেসবুক বন্ধুর আপডেট,
'ফিলিং ওয়ান্ডারফুল'-ইটিং ফ্রায়েড চিকেন এন্ড ফ্রেন্চ ফ্রাইস এট কেএফসি উইদ অমুক এন্ড তমুক।
আপডেট দিবে ভালো কথা, কোন সমস্যা নেই। কিন্তু এই মানুষটি গলির মাথার কাশেমের দোকানে বসে পেয়াঁজু খেতে খেতে আপডেট দেয় না, তখন সেল ফোনের স্ট্যাটাস বক্স বন্ধ হয়ে যায় সন্দ করি।