Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

হাসিনা' কে ঘিরে কিছু ব্যক্তিগত স্মৃতিময়তা ।। শেষপর্ব

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৭/২০০৭ - ৬:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরদিন বিকেলবেলা ।
বড়মামার হাত ধরে যাই একটা বাড়ীতে । দোতলা কিংবা তিনতলা । সাধারন । একেবারেই বৈশিষ্টহীন । এরচেয়ে কতো কতো জমকালো দালানবাড়ী আমাদের মফস্বল শহরেই ।
সে বাড়ী তখনো বংগবন্ধু জাদুঘর হয়নি । পুলিশ প্রহরা নেই ।কোনো প্রটোকল নেই । বাড়ীর গেটে দাঁড়িয়ে আমি তাকাই দোতালার বারান্দায় ।

হাসিমুখ একটা মানুষ হ...পরদিন বিকেলবেলা ।


প্রবাসের কথোপকথন ৬

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: বুধ, ১৮/০৭/২০০৭ - ৯:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“এলে অবশেষে?”
কাজ থেকে বের হতে হতে সোয়া নয়টা বেজে গেলো। এরপর বাসে আরো চল্লিশ মিনিট।

“কোন ব্যাপার না। খাওয়া সব ঠান্ডা হয়ে গেছে। গরম দেবো? সবাই খেয়ে নিয়েছে। নিজের মনে করে নিয়ে খেয়ো কিন্তু।”
উহু। নিজের মনে করে খেয়ে ঠকবো নাকি? নিজের মনে করে খেলে তো এক প্লেট ভাত তিন দিন ঘুরবে। পরের মনে করে গোগ্রাসে গিলবো। দাওয়াত দেখে দুই বেলা না খেয়ে বসে আছি!

“আহা রে। ছাত্রজীবনে একটু কষ্ট করতেই হবে। আ...


প্রবাসের কথোপকথন ৫

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: বুধ, ১১/০৭/২০০৭ - ১১:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“তুমি কি এই ক্লাসে?”
জ্বী, আমি ইংলিশ ১০০৫ এর রুম খুঁজছি।

“হ্যাঁ, এটাই। কিন্তু তুমি ১০ মিনিট লেট।”
দুঃখিত। আমি ১০০৪ এর ক্লাসে চলে গিয়েছিলাম ভুলে।

“তুমি কি একটা সিট নেবে?”
ধন্যবাদ।

“ক্লাস, আমরা এখন একটা খেলা খেলবো। খেলায় খেলায় আমরা পরিচিত হব সবার সাথে। সবাই ডেস্কগুলো একপাশে সরিয়ে গোল হয়ে দাঁড়াই আমরা।”
(এ কোন নতুন কুঁড়ির পাল্লায় পড়া গেল!)

“আমি শুরু করছি। আমি মিস কার্নি।”
(উফ! সুন...


প্রবাসের কথোপকথন ৪

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৭/২০০৭ - ১:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“দিদি, ভাল আছেন?”
এইতো আছি, ভাই। সারাদিন কাজ সেরে ফিরলাম মাত্র।

“দাদা বাসায় নেই?”
না, আপনার দাদা এখনও কাজে। রাত ৩টা পর্যন্ত কাজ। আমি গিয়ে নিয়ে আসবো।

“দাদা কী ভাগ্যবান! আপনার মত একটা বৌ পেয়েছেন। আপনার মত বৌ এযুগে বিরল।”
এত তেলাতে হবে না। আপনার দাদা আসলে কিছু বলবো?

“না না, এমনি ফোন করলাম। আপনাদের কুশলাদি জানতে।”
হুম, জানলেন তো। যাক, এবার আমি একটু খেতে যাই? খুব ক্ষুধা লেগেছে, ভাই।

“...


স্কুলজীবন: পরী দেখা

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: রবি, ০৮/০৭/২০০৭ - ৯:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তিন.

পরীরা সুন্দরী হলে কি হবে? তাদের দৃষ্টি থাকে মানব-সন্তানের ওপর। একটু রূপবান হলেই ধরে নিয়ে বিয়ে করবে। পরীরা আছর করে সুন্দর সুন্দর ছেলেদের ওপর আর জ্বিনেরা সুন্দরী মেয়েদের ওপর। পরীরাজ্য আমাদের রাজ্য থেকে অনেক বড়। কুকাফ নগরী তাদের রাজধানী।

পাশের গ্রামের বরকতকে উঠিয়ে নিয়ে গিয়েছিলো কুকাফ নগরীতে। বিয়...


যো শী শ ম্যা!

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: শনি, ০৭/০৭/২০০৭ - ৬:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জার্মানীতে আসবার পর বেশ অনেকটা সময় কেটেছে চীনাদের সাথে। ভাষার কোর্সে ১৭ জনের মধ্যে ৯ জন চীনা। ব্রেকের সময় ইচিং বিচিং শুনতে শুনতে মাথা ভোঁ ভোঁ করতো। কেমন কেমনে কয়েকজনের সাথা খাতির হইয়া গেল। DSH পরীক্ষার আগে সমবেত মডেল টেস্ট দেওয়ার সময় এই খাতির আরো বাড়লো। এর মধ্যে কয়েকজনের সাথে বন্ধুত্ব শেষ পর্যন্ত স...জার্মানীতে আসবার পর বেশ অনেকটা সময় কেটেছে চীনাদের সাথে। জার্মান ভাষা শিক্ষার কোর্সে ১৭ জনের মধ্যে


রৌদ্রকরোজ্বল দিনে মন খারাপ

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শনি, ০৭/০৭/২০০৭ - ৩:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আমার বাবা আমাকে নিয়ে বাইরে বেরোলে সবসময় আমার হাত ধরে থাকতেন। আমি এ ব্যাপারে খুব সংবেদনশীল ছিলাম, মাঝে মাঝে মোচড়ামুচড়ি করে নিজের মতো করে হাঁটার চেষ্টা করতাম, তিনি অসন্তুষ্ট হয়ে তাকাতেন আমার দিকে। আমি তখন অনেক ছোট, বাবার দিকে তাকাতে হলে আমাকে প্রায় আকাশের দিকে তাকাতে হয়, আমি আবার শান্ত হয়ে তাঁর হাতে একরকম বন্দী হয়ে চলতাম।

সময়ের সাথে আমি একটু একটু করে বেড়েছি, কিন্তু আমার বাবা ...


নবীন বরণের ছড়া

মাশীদ এর ছবি
লিখেছেন মাশীদ (তারিখ: শনি, ০৭/০৭/২০০৭ - ২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম লিখেছিলাম আমাদের লেভেল পূর্তির অনুষ্ঠানের জন্য, আমার বন্ধু জিয়ার গুঁতানিতে। পরে আমাদের ডিপার্টমেন্টের নবীন বরণের জন্য কিছুটা পরিবর্তন করি। সেটা ২০০১-২০০২ এর দিকের কথা। সেই থেকে মেক্যানিকালের প্রতি নবীন বরণে এই ছড়াটা আ...


প্রবাসের কথোপকথন ৩

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: শনি, ০৭/০৭/২০০৭ - ১:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“কেমন আছো?”
বেঁচে আছি।

“তা তো দেখতেই পারছি।”
হ্যাঁ, কিছু ব্যাপার বদলায় না। সব সময়ের মতই আছে এই জবাবটা। বেঁচে আছি। আমার এক নানা বলেন...

“...কেটে যাচ্ছে, তবে রক্তপাত হচ্ছে না। জানি। পুরান কথা। যাক, আগে বাড়ো। এখানে কেন?”
এমনিই। দেশে আসলাম সপ্তাহ খানেক হয়। তোমাদের সবার খবর নিতে আসা। আন্টি দেখছি মলিন অনেক। শুভ্র বড় হয়ে গেছে বেশ। কোন ক্লাসে এখন?

“মা ভালই আছে। শুভ্র ফাইভে এবার। ভুলে গেছো ...


আসলাম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৭/২০০৭ - ১০:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবাই এইখানে ---------!

আমিই বা বাকি থাকি ক্যান?
ভালই লাগতেছে।
পুরনো মানুষগুলোরে পাইয়া খুব ভাল লাগতেছে।