Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

মৌলিক বই চুরি, প্রসঙ্গ - কাজী আনোয়ার হোসেন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৩/০২/২০১৪ - ১০:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকদিন আগে চরম উদাস লিখলেন বই চুরি নিয়ে। বইয়ের পিডিএফ আপলোড করে বিক্রি করা, এমনকি সেগুলো বিক্রি করা নিয়ে বেশ অসাধারণ একটা লেখা! তাই মনে হলো, মৌলিক বই চুরি করে নিজের নামে ছাপিয়ে দেয়ার ইস্যুটা নিয়েও লেখা দরকার।


ওয়ে ওয়ে ও তাঁর শিল্পটিল্প

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি
লিখেছেন অনিন্দ্য রহমান (তারিখ: রবি, ২৩/০২/২০১৪ - ৫:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেষবার ২ লাখ ডলার দাম উঠেছিল, কিন্তু মালটা ছিল আরও ছোট৤ মিডিয়া হাউকাউ করছে ১ মিলিয়ন ১ মিলিয়ন বলে৤ ১ মিলিয়ন না হোক, ২ লাখ ডলারও স্বপ্নে দেখা মুশকিল৤ ১৬টা হান আমলে মটকা রাখা ছিল উদাম৤ গুটিগুটি পায়ে এসে জনৈক দর্শনার্থী একটা তুলে নিল, আছাড় মারল, মাটির জিনিস, তাও ২ হাজার বছরের পুরাতন, চুরচুর হয়ে গেল৤


ক্যালিডোস্কোপ - ৩

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২২/০২/২০১৪ - ৬:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এইমাত্র আইঅভ্র নামিয়ে নিয়ে চালু করা হয়ে গেল। লিখতে থাকি এখন।


প্রিয় মুখ ১০ – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ২২/০২/২০১৪ - ৩:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_2451


অভ্র ও একজন মেহদী!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: শুক্র, ২১/০২/২০১৪ - ১১:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনে আছে একটা সময় ছিল কম্পিউটারে বাংলা লেখাকে মনে হতো এভারেস্ট জয়ের সমান! বাসার কম্পিউটারে বিজয় ইনস্টল করা ছিল, বাংলা দুইটা কি-বোর্ডের লে-আউট প্রিন্ট করে রাখা ছিল। বাংলা অক্ষরসহ কি-বোর্ডও কিনতে পাওয়া যেতো। কখনো দরকার হলে, অনেক কষ্টে দেখে দেখে বানান করে করে বাংলায় লিখতাম। খুব জরুরি আর বড় কিছু হলে নীলক্ষেত থেকে কম্পোজ করিয়ে প্রিন্ট করিয়ে আনতে হতো!


শখের ছবি তোলা

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি
লিখেছেন প্রকৃতিপ্রেমিক (তারিখ: শুক্র, ২১/০২/২০১৪ - ১১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সহসচল মনি শামিমের লুকিয়ে রাখা প্রতিভার বিকাশে আমার অল্প হলেও অবদান রয়েছে-- এই কৃতিত্বটুকু নিয়েই লেখা শুরু করছি। ছবি তোলা শখের হলেও আমার প্যাশনে পরিণত হতে পারেনি। যে কারণে ছবি তেমন তোলাও হয়না। হয়তো সমায়াভাব একটি বড় কারণ। ঠিক একই কারণে সাজিয়ে গুছিয়ে আর ছবি তোলা হয়ে ওঠেনা। ঘটা করে বাইরে যাব--সেটাও এখন হয়না। ঘরে বসে তো আর ফটোগ্রাফি হয়না!


ছবিব্লগঃ অপার্থিব আলোর ঠিকানা - ০২

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে খুব অবাক হই, বুঝে উঠতে পারি না যে কেনো এই পাগলামী আমার ফটোগ্রাফি নিয়ে। আর মজার ব্যাপার হলো, এটা নতুন কোনো ঘটনা নয়, বহু আগে থেকেই আমি এরকম! আমাকে যারা ব্যাক্তিগত ভাবে চিনেন, তারা খুব ভালো করেই এটা জানেন! মনে পড়ে অনেক আগের কিছু ঘটনা, ৮৯ কি ৯০ সালের দিকে হবে। বাসায় যত অনুষ্ঠান হতো সেখানে অবধারীত ভাবে ক্যামেরাটা আমার গলায়ই ঝুলতো। অন্য কোনো দায়িত্ব নেবার কথা বললেই আমার হাজারো অজুহাত কিন্তু ছবি তুলতে হবে – এটা বলা হলেই আমার আর কোনো রা নেই। ছবি তুলতে যারা ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতো, তাদের চেয়েও বেশি ব্যস্ত থাকতাম আমি ছবি তোলায়! কি এক বিশাল কর্মযজ্ঞ করে যাচ্ছি – এমন একটা ভাব নিয়ে এলোমেলো ছুটোছুটি লাগিয়ে দিতাম। আমরা তিন ভাইবোন মিলে টিফিনের টাকা, বাজার থেকে ‘মেরে’ দেয়া টাকা জমিয়ে ফিল্ম কিনতাম। ফুজি আর কোডাক ফিল্ম গুলো তখন স্টুডিও গুলোতে খুবই সহজলভ্য ছিলো। ISO জিনিশটা তখনও বুঝতাম না, শুধু ISO 100 লেখা দেখে কিনতাম। কারণ কোন এক স্টুডিও থেকে জেনেছিলাম যে, এটা বেশি স্পিডের ফিল্ম! কিন্তু কেনো এর স্পিড বেশি বা সেই স্পিডটাই যে কি, তা জানতে চাইনি। এখনো বাসার ‘ফ্যামিলি ফটো এ্যলবাম’-এ সবার মাঝে আমার অনুপস্থিতি এটাই মনে করিয়ে দেয় যে, ফটোগ্রাফারটি আমিই ছিলাম।


বই চুরি

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই কোন কালে ওস্তাদ মুজতবা আলী বইকেনা প্রবন্ধে লিখেছিলেন - বই কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয়না। আলী সাহেবের সারাজীবনের কাজ পিডিএফ হিসেবে নামাতে সময় লাগে মিনিট খানেক। খরচ লাগে শূন্য টাকা। সুতরাং দেউলিয়া হবার প্রশ্নই আসে না। একথা জানার পর তিনি বেঁচে থাকলে আজ কি বলতেন জানিনা। তবে 'বই চুরি করে কেউ কখনো পাপী হয়না' এই কথা নিশ্চয়ই বলতেন না।


বিয়ে বিষয়ক একটি টক শো

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: বুধ, ১৯/০২/২০১৪ - ১২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউনিভার্সিটি অব নিউ মেক্সিকোর বাংলাদেশী ছাত্র এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে, প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারী উপলক্ষে আমরা ইউনিভার্সিটিতে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে থাকি। এইবারের অনুষ্ঠানের একটা আয়োজন ছিল টক শো। তাতে সঞ্চালকের ভূমিকায় ছিলাম আমি সাফি, বিয়ের পক্ষে ছিল শাহেদ এবং বিবাহিতদের পক্ষে ছিলেন আবীর - যিনি বিয়ের পর থেকে এখন চরম বিয়ে বিরোধী। আলোচনার মূল বিষয় ঠিক করি - বিয়ে করা কী উচিত নাকি উচিত না?