এই লেখাটি মূলত: আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণার কিছু দলিলের স্ক্রিনশটের ডকুমেন্টেশন। স্বাধীনতা ঘোষণা নিয়ে বিস্তারিত জানতে হলে এই লেখাগুলো পড়তে হবে।
ছোটোবেলা থেকে শুনে বড় হয়েছি, যে দেশে গুণীর কদর নেই সেই দেশে নাকি গুণী জন্মায় না। কথাটা বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয়, কিন্তু বাংলাদেশের শিক্ষিত মানুষজনের কার্যকলাপে বিশ্বাসটুকু ধরে রাখা দুষ্কর। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে ৩০ লক্ষ প্রাণ বিসর্জনে আমাদের যত না ক্ষতি হয়েছে, তার চেয়ে হয়তো বেশি ক্ষতি হয়েছে ১৯৭১-এর ১৪ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যা দিবসে। নয়তো শিক্ষিত, সুশীল, বুদ্ধিজীবি, ইত্যাদি নামধারী কিছু ফাঁকিবাজ ও মেরুদণ্ডহীন মানুষের দৌরাত্ম্য থেকে বেঁচে যেতাম আমরা। এই বিরক্তি এবং বিবমীষার প্রেক্ষাপট হলো বাংলাদেশে বসবাসরত বিদেশি সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের সমর্থনে প্রায় ৫০ জন বুদ্ধিজীবির যৌথ বিবৃতি।
>বাবা! তুমি আবার ঐ পাঁজী গুলোর সাথে পাল্লা দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছ!<
বিপদ আর কাকে বলে! আঁচলকে নিয়ে গিয়েছিলাম গান শেখাতে। সেখান থেকে ফিরছি। ভেবেছিলাম ছুটির দিনে রাস্তা এত ব্যাস্ত থাকবে না। কিন্তু পথে নেমে দেখি; কাজের দিনের চেয়ে ভীড় কম না। প্রতি দিকের তিনটি করে গাড়ি চলার লাইন। তারপরেও গাড়ি গুলো পথ পাচ্ছে না। কর্পোরেট জীবনে ছুটি বলে কোন কথা নেই। সবাই ছুটছে। কীসের পেছনে?
প্রায় পাঁচ বছর পর ডিসেম্বর মাসটা ঢাকা শহরে কাটাচ্ছি। ৩০ বছরের জীবনের ২৫টা বছরই কেটেছে ঢাকায়। গত পাঁচ বছরের প্রবাস জীবনে এক-দু’বার যা দেশে আসা হয়েছে তা হয় বছরের মাঝামাঝি, অথবা যীশুখ্রীষ্টের জন্মদিনের পরে। বিজয় দিবসে নগরীর সাজ সাজ রবের ব্যাপারটাই প্রায় ভুলতে বসেছিলাম। এবার তাই সদ্য কেনা স্মার্টফোন হাতে বেশ তৈরি হয়েই বেড়িয়েছি প্রতিদিন, স্মৃতির খাতা ঝালাই করব বলে। কত কিছু যে পাল্টেছে, কত কিছু আবার ঠিক
১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল
[justify]
সকালের ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন চারপাশ, দুরবিন চোখে দিয়েও সেতুর ওপারের ঢাকা শহরকে এখান থেকে দেখা যাচ্ছে না। জেনারেল নাগরার মুখে তাই সামান্য বিরক্তির ভাব, সেটা দেখে কেউ ধারণা করতে পারবে না এই মুহূর্তে তার বুকের ভেতর কেমন সব অনুভূতির উথালপাতাল।
সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯। পুরোনো ঢাকার বনেদী আবাসিক এলাকা ওয়ারীর ৩ নং নবাব স্ট্রিটের 'দি অগ্রনী প্রিন্টার্স' নামের একটি মুদ্রন প্রতিষ্ঠান থেকে মুদ্রিত হল একটি সাহিত্য সংকলন।
ইতিহাসবিমুখ জাতি হিসেবে কোথায়ও আমাদের পরিচয় আছে কিনা জানিনা, তবে আমাদের ইতিহাসবিমুখ বললে কিছুটাও ভুল হবে না বলেই আমার মনে হয়। আমাদের ইতিহাসের দৌড় মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠ্য বইগুলোতে; এর বাইরে আমরা যে ইতিহাস জানি বা শুনি, সেগুলো রাজনীতিবিদদের মুখ থেকে অনেক সময়ই যা মিথ্যা, আংশিক সত্য বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যেমন উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক, বিএনপি’র কোন নেতা বললেন ‘জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন এবং তিনি ১৯
১
এক বেরাদরে কাটে মুণ্ডু
পায় যদি সাহা-দাস-কুণ্ডু
আর বেরাদরে মোছে রক্ত
জোটে যদি মডারেট-তখত
মডারেট কাজ করে মলমের
খুনের পরের কাজ কলমের
আইসিস মুণ্ডুটা কাটবে
মডারেট তার হয়ে খাটবে
লাশ শুধু শুধু লাশ পড়ছে
মডারেট তার হয়ে লড়ছে
বলে ধর্মের এই শ্যাষ না
এইটাতো প্রকৃত [ড্যাশ] না
২
হত্যাকারীর নয় নিহতের
দায় বুঝি গুণে রাখা সে-ক্ষতের
হত্যার পরে হেসে বলে খান,
“দেখাও তো সেই পরিসংখ্যান”