আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানের দালাল রাজাকার/আল বদর নেতাদের যুদ্ধাপরাধের বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রচেষ্টার অগ্রদূত হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কিছু প্রভাবশালী সদস্য। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের অধীনে চলামান এই বিচারের শুরু থেকেই পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে এরা নানা বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে আসছেন এবং হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার যুদ্ধ
আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদদের একজন থন্দকার মোশতাক আহমদ বেশ কয়েকবার পদত্যাগ করেছিলেন। জন্মযুদ্ধ '৭১ এ একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী না হতে পেরে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। এর বাইরে বঙ্গবন্ধু আর জাতীয় চার নেতার লাশের উপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে তিনি একবার অল্প সময়ের জন্য প্রেস
কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।
ডিসক্লেইমার:
এই নিউজক্লিপগুলি ত্রিশ লক্ষের পরিসংখ্যান নিয়ে একাডেমিক রিসার্চের বিকল্প নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শহীদের পরিসংখ্যান নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক গবেষণা হয় নি। যতদিন হবে না এটি কি ত্রিশ লক্ষ, নাকি আরো কম, নাকি আরো বেশি এ নিয়ে কখনও জোর গলায় কথা বলা যাবে না।
১৯৬৭ সালে তোলা মন্দিরের একটি রঙ্গিন ছবিঃ বাংলাদেশ ওল্ড ফটো আর্কাইভ নামক ফেসবুক গ্রুপ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: ইন্টারকনে বিস্ফোরণ : যার ঝাঁকুনি লেগেছিল বিদেশেও -
কাতার ভিত্তিক সংবাদ চ্যানেল আল-জাজিরা কর্তৃক লাগাতারভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি, এবং চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের উপর একপেশে এবং ক্ষেত্র বিশেষে বিভ্রান্তিকর সংবাদ এবং আলোচনা পরিবেশন, এবং এর মাধ্যমে সংবাদ মাধ্যমটির ১৯৭১ এর ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনের অপচেষ্টার সংস্থাটির লন্ডন কার্যালয়ের সামনে এক শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে আইসিএসএফ (ইন্টারন্যাশনাল ক
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
না, নেই।
এই বিষয়টা নিয়ে অহেতুক জল ঘোলা করা হচ্ছে। ট্রাইবুনাল, আইনমন্ত্রী, প্রসিকিউশন, অ্যাটর্নী জেনারেল, আইনজীবি আর এ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এনটিটি কেউই বিষয়টি স্পষ্টকথায় পরিস্কার করছে না। আলু-মিজানরা এটা নিয়ে জল ঘোলা করছে। অথচ একটু পড়াশুনা করলেই বিষয়টা পুরোপুরি পরিস্কার হওয়ার কথা।
রিভিউ তখনই করা যাবে, যদি সংশ্লিষ্ট আইনে থাকে
এটা মূলত: ডকুমেন্টেশনের জন্য। আমাদের সংবিধান প্রণয়ন করা হয় ১৯৭২ সালে। একটি সর্বদলীয় কমিটি এটির খসড়া প্রণয়ন করে। এক পর্যায়ে জনমত যাচাইয়ের জন্য এটি ১৯৭২ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে দৈনিক পত্রিকাগুলোতে ছাপানো হয়। এর বাইরে সংসদেও আলোচনা চলে। এর মাধ্যমে কিছু সংশোধনও হয়। আমি এই পত্রিকায় ছাপানো খসড়াটি এখানে রাখলাম।
এতে কি লাভ হবে?