[justify]আমার শিশু বয়েস থেকেই আব্বারে তার ঢং সম্পর্কের লোকজন বুড়া বলে ডাকতো। আমারে বলতো বুড়ার পোলা! আমিতো চেইত্যা মেইত্যা শেষ... ক্যান আমার আব্বারে বুড়া বলবে, ক্যান আমারে বুড়ার পোলা বলবে। তারা বলতো, তোর বাপের ইয়া বড়ো দাড়ি আছে, মাথায় কিস্তি টুপি পরে!!! এইটা ঠিক, আব্বার ইয়া বড়ো দাড়ি, টুপি, সাথে সার্বক্ষণিক পাঞ্জাবি। বুড়া না বলে করবে কি লোকে?
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
পরের পর্ব: পরিকল্পনা ছিল তিনটা রিকশাই একসাথে পাওয়ার স্টেশনের সামনে যাবে না
১৯৭২ সালের দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত হওয়া ফজলুল হক মনির এই সাক্ষাৎকারটি মনে হল এই সময় প্রাসংগিক। তাই দিয়ে দিলাম। এই ইমগুর লিংকে আরো ভালো রেজ্যুলুশনে এটি পড়া যাবে।
১)
৭ মার্চের ভাষণের শেষে বঙ্গবন্ধু কী বলেছিলেন তা অডিও, ভিডিও, টেক্সট তিন ভার্সনেই সর্বত্র পাওয়া যায়। ইন্টারনেটে সহজলভ্য। সবখানেই ভাষণ শেষ হয়েছে 'জয় বাংলা' দিয়ে। কিন্তু তবু বছরের পর বছর ধরে একটা বিতর্ক চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। কেউ কেউ দাবী করছেন বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণের শেষে 'জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান' বলেছিলেন আবার কেউ নাকি শুনেছেন ‘জয় বাংলা, জিয়ে পাকিস্তান’। কিন্তু আজ পর্যন্ত এর সপক্ষে কোনো প্রমাণ কেউ দেখাতে পারেননি। রূপকথার গল্পের চরিত্রের মতো যা কিছু মানুষের কল্পনায় ঘুরপাক খায় শুধু।
এয়ার ভাইস মার্শাল আব্দুল করিম খন্দকারের মিথ্যা কথা বলার পর সবাই কিছুটা বিরক্ত। কিন্তু এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই। এটা তো আর ১৯৭৫ না, এটা ২০১৪। দুনিয়া চাপাবাজদের জন্য এখন আরো কঠিন। ভাবলাম সে সময়ের কিছু নিউজ কাটিং দিয়ে এনাদের জীবন আরেকটু কঠিন করে দেই।
৭ই মার্চ, ১৯৭২
দৈনিক বাংলার শেষের পাতা
৭ই মার্চ, ১৯৭৩
গেলো শতাব্দীর আশির শতকের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে বাংলাদেশে পাকিস্তানী ক্রিকেটার ইমরান খান বড় ধরনের ক্রেজ ছিল। চৌকস খেলোয়াড়, সাথে আবার লম্বাচৌরা গড়ন, সুদর্শন, ভরাট ম্যানলি গলা। মেয়েরা তাকে চায়, ছেলেরা তার মত হতে চায়, আর আমার মত ছয়/সাত বছরের শিশুরা তাকে আইডল মানে। আমিও তার ব্যতিক্রম ছিলাম না।
আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের এই অব্যবহৃত ইতিহাসের স্বর্ণখনির সন্ধান পেয়েছি। এটি রাখা আছে তথ্য মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব সার্ভারে। এতে কি আছে? ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে আমার সূত্র মতে ২০০২ সাল পর্যন্ত বেশিরভাগ পত্রিকার সবগুলো পাতার স্ক্যান করা কপি।
[justify]১৯৭১-৭২-৭৩ সালের দিকে পাকিস্তানে আটকে পড়া বিপন্ন অনেক বাঙালি পাকিস্তান-আফগানিস্তানের দুর্গম পর্বতসংকুল সীমান্ত অঞ্চল সীমান্তরক্ষীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে, জীবন হাতে নিয়ে, চোরাইপথে পেরিয়ে আফগানিস্তান ও ভারত ইত্যাদি হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছিলেন। আমার জানামতে এই ঘটনা নিয়ে খুব একটা লেখালেখি হয়নি (কারও জানা থাকলে জানিয়েন)। আমি এই ঘটনা নিয়ে কিছু লিখতে চাচ্ছি, ঐ ঘটনায় সরাসরি জড়িত ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকা
[justify]একটি সামান্য পর্যবেক্ষণঃ
ভারতীয় বাংলা সিনেমার মধ্যে একটা নতুনত্বের ছোঁয়া লেগেছে, এটা হয়তো অনেকেই লক্ষ্য করেছেন। কিন্তু কাল একটা বিশেষ জিনিস লক্ষ্য করলাম - ওরা ওদের কিংবদন্তীদেরকে সম্মান জানাতে আরম্ভ করেছে।