Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

মুক্তিযুদ্ধ

কসাই কাদেরের টাইমলাইন

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র এর ছবি
লিখেছেন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/১২/২০১৩ - ১০:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কসাই কাদেরের উত্থান:

কসাই কাদেরের ফরিদপুরের আমিরাবাদ গ্রামে ১৯৪৮ সালের ১৪ আগস্ট জন্মগ্রহণ করে।

১৯৬৬ সালে ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার সময় কসাই জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র রাজনৈতিক শাখা ইসলামি ছাত্র সংঘে (বর্তমানে ছাত্র শিবির) যোগ দেয় এবং পরবর্তীতে কলেজ শাখার সভাপতি হয়।


মৃত্যুদন্ডঃ প্রতিযোগীতায় নেই বাংলাদেশ।

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/১২/২০১৩ - ৮:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশী বিদেশী হরেক মানবাধীকারবারীর চিল্লাবাল্লার চোটে আমার ধারনা ছিল দুর্নীতি, অপশাসন, বিশৃঙ্খলা ইত্যাদি বিষয়ের মতো এই বিষয়েও বাংলাদেশ প্রথম কাতারেই থাকবে। তাই ইচ্ছা ছিল প্রদত্ত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষন করে কয়েক কিসিমের গ্রাফ প্রস্তুত করবো, বেলাজ ও অমানবিক বাঙ্গালির যদি তাতে একটু লজ্জার উদ্রেক হয় এবং মানবাধিকার জাগ্রত হয়। কিন্তু প্রতিযোগীতায় বাংলাদেশের অবস্থা সুবিধার না বিধায় সে বিষয়ে কোন উৎসাহ বোধ করলাম না। অগত্যা তাই শুধুমাত্র পরিসংখ্যান।


জাগো বাহে কোনঠে সবায়!

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/১২/২০১৩ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আরো কিছু বাঙালি মরতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মাটিতেই। অবরোধ নাম দিয়ে পিকেটিংয়ের অন্তরালে।


ভুল সবি ভুল

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: শুক্র, ২৯/১১/২০১৩ - ৭:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“তিরিশ লাখের প্রাণ কেড়েছে একাত্তরের হায়না” –
যতই বলি, ‘মিথ্যে এ সব’, মানতে তো কেউ চায় না!
তাই তো নাকে চশমা এঁটে
কতক পাকির কিতাব ঘেঁটে
লিখতে হবে নতুন হিসাব – আজ এসেছে বায়না!


ভুলে যাওয়া নাম আর রাজাকার মোড়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৩/১১/২০১৩ - ৯:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রুটি-রুজির তাগিদে প্রায় প্রত্যেকদিন মোতালিব প্লাজা আর এর আশপাশের এলাকায় যাওন লাগে। আতকা মনে হইল এই এলাকার এত আসি, যেই রাস্তার খাড়ায়া চা-পান খাই তার নামটা কী? জিগাইলাম যাগো লগে কথা হয়, তো প্রায় বেবাক মানুষের উত্তর হইল রাস্তার আবার নাম কী? হাতিরপুল! কেউ কেউ কয় সোনারগাঁ রোড। কিন্তু একটা মানুষও পাইলামনা যে আমারে কইল বীরউত্তম সি আর দত্ত সড়ক!!


বাঙালির রাজনৈতিক আদর্শের কাঠগড়ায় চৌধুরি মঈনউদ্দিন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমুলক রায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/১১/২০১৩ - ১১:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকল যুদ্ধপরাধের বিচারই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমুলক, তবে প্রচলিত অর্থে নয় । স্বৈরশাসন, ধর্মান্ধতা, বর্নবাদের রাজনৈতিক আদর্শকে আস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলে নতুন আদর্শ গ্রহন করে নেয়ার অর্থে । যুদ্ধপরাধ/মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযুক্ত ব্যক্তিরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্বৈরশাসক কিংবা কোন মৌলবাদী/বর্ণবাদী রাজনৈতিক আদর্শের অনুসারী । ভ্রষ্ট রাজনৈতিক আদর্শ বাস্তবায়নে জঘন্যতম কাজ করতেও তাদের বাধে না । তাদের পতনের সাথে সাথে পতন হয় তাদের রাজনৈতিক আদর্শেরও । ব্যক্তির সাথে সাথে বিচারের মুখোমুখি হয় ব্যক্তির রাজনৈতিক আদর্শও । আর তাই বিচার প্রক্রিয়াটাও হতে হয় দৃষ্টান্তমুলক ।


স্বাধীনতা আমার ভাল লাগেনা!!!

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: সোম, ০৪/১১/২০১৩ - ৪:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“রাজনীতিবিদদের জন্য জটিল করে যাব রাজনীতি” বলে ছিলেন মেজর জিয়া। কিন্তু তা পূর্ন বাস্তবে পরিণত করে দেখিয়েছে এরশাদ। “মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান”। নীচে লেখা ছিল হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ। এই ধরণের ব্যানারে সাজানো ছিল রাজধানী ঢাকার পথ-ঘাট। ঠিক একই সময়ে অনেক সময় এরশাদের ব্যানারের নীচেই ঝুলত; মেজর ফারুক- রশিদের ফ্রিডম পার্টির বক্তব্য; “ শেখ মুজিবকে হত্যা করে দেশ স্বাধীন করেছি ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫।


দুরন্ত তরুণ: বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমান

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র এর ছবি
লিখেছেন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০১/১১/২০১৩ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলেটি সবে আঠারো পেরিয়ে উনিশে পা দিয়েছিল।
সদ্য তারুণ্যে প্রবেশ করা এই তরুণের মাঝে ছিল দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি অতল ভালোবাসা।


জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু : বিতর্ক ও প্রসঙ্গ কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ৯:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৫ তারিখের রায় ঘোষণার পর কথা বলতে গিয়ে যে মানুষটির আবেগ আমাকে সবচেয়ে বেশি ছুঁয়ে গিয়েছিল, যে মানুষটির কান্নাজড়িত কথাগুলো এখনো আমার কানে বাজে, যে মানুষটির সাথে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয়ার পর স্ট্রীট পেইন্টিং করবো বলে মঙ্গলবার বন্ধের দিন হওয়া সত্ত্বেও চারপাশে চষে বেরিয়েছিলাম প্লাস্টিক পেইন্টের খোঁজে, যে মানুষটির নিপুণ হাতে রাজাকারের ফাঁসির দাবি সম্বলিত অসংখ্য অসাধারণ পোস্টারের জন্ম হয়েছে এবং যে মানুষটি আজ গণজাগরণ মঞ্চের অব্যাহত সমালোচনা করে চলেছেন জয় বাংলার পর কেন জয় বঙ্গবন্ধু বলে না এই অজুহাতে- সেই মানুষটির একটি কথার সূত্র ধরেই এই লেখা শুরু করছি।


হোক কলরব, ফুলগুলো সব, লাল না হয়ে... ... ...

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৯/২০১৩ - ১:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
সাময়িক জর্মন প্রবাসী হয়রানাবীরের বিবাহ হল সেই গত বছর। স্বামীপ্রবর তো গবেষণা নিয়েই ব্যাস্ত, ওইদিকে তার বৌয়ের ‘নাই কাজ তো খই ভাজ’ অবস্থা। এখন সে রাত-বিরাতে বিবাহানুষ্ঠানের এটেন্ডেন্স খাতা নিয়ে রোলকলে ব্যাস্ত। কালকে রাত সাড়ে তিনটায় হঠাত আমারে জিজ্ঞাসা করে আমি তাদের বিয়াতে গেছি কিনা। আমার নাকি ফোটুক পাওয়া যাচ্ছে না। বললাম- ৯ মাস আগের কথা তো আমারই মনে নেই। কাহিনি এইখানে শেষ হইলে সমস্যা ছিলনা- কিন্তু, ‘৯ মাস’ কথাটা মনের মধ্যে আটকায় গেল। শাহবাগী নাস্তিক ব্লগার তো, ৯ মাস শুনলেই আগে খালি মুক্তিযুদ্ধ মনে পড়ে। ৩০ শুনলে মাসের আগে লাখের হিসাব মাথায় আসে। ৭ শুনলে ভাগ্যের আগে মার্চের কথা মাথায় আসে। ১৪ কিংবা ২৫ শুনলে... নাহ, থাক- মাথা গরম হয়ে যাবে।