Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

মুক্তিযুদ্ধ

১৯৭১

মেহবুবা জুবায়ের এর ছবি
লিখেছেন মেহবুবা জুবায়ের [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/১২/২০১২ - ৭:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৩
১৯৭১
মেহবুবা জুবায়ের

বাংলা খবর পড়তেন সরকার করির উদ্দিন, রাত নয়টায় বাংলা খবর হত। সাধারণত আব্বা রাতের খাবার খেয়ে তারপর খবর শুনতেন। রোজার দিন বলে নিয়মটা বদলে গিয়েছিলো। খবর শুনে তারপর রাতের খাবার খাওয়া হত। যদিও আব্বা তখন নামাজও পড়তেন না, রোজাও রাখতেন না, তবে আমাদের সাথে খুব জাঁক করে ইফতার খেতেন।


এই আমাদের সমকাল

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/১২/২০১২ - ৭:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইহা একটি হাতি-মার্কা লেখা]

সবাই বলে সময়টা অন্ধকার, সামনে পথ বন্ধুর, হতাশা আর গ্লানিতে মানুষ আকণ্ঠ নিমজ্জিত, ইত্যাদি। আমি অতটা নিরানন্দ চোখে দেখি না। হাজার রকম মতবাদ, মতামত, এবং বিপদ-আপদের মধ্যে এরকম আশার কথা বলায় সমালোচিত হতে হয় অনেক। সমালোচনা খুবই যৌক্তিক, কারণ যে-মানুষ পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে তার কাছে পুকুর এবং মহাসাগরে কোনো তফাৎ নেই। আমরা যারা পাড়ে বসে নুড়ি কুড়াচ্ছি, তাদের এখনও আশাবাদের বিলাস আছে। আমি নিজে একটু বেহায়া এবং অনেকটা অলস কিসিমের মানুষ, তাই আশা এবং আশার বিলাস দুইটাই আছে। আমার আশার ভিত্তিটা খুবই বৈষয়িক। হতাশার অংশে যাওয়ার আগে এই আশার কথাটুকু বলে নেই।


আইসিএসএফ এবং যুদ্ধাপরাধের বিচারকে ঘিরে আপনার কৌতূহলের জবাব

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: রবি, ২৩/১২/২০১২ - ৮:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আইসিএসএফ এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়াকে ঘিরে অপপ্রচারের মাত্রা এই সময়ে অনেক বেশি বেড়েছে। যুদ্ধাপরাধের বিচারবিরোধীরা মরিয়া হয়ে ন্যায়-অন্যায় সকল পথে বিচার বানচালের জন্য চেষ্টা করছে। স্বাধীনতাবিরোধীদের অপপ্রচারে ভুলে অনেক সাধারণ মানুষও বিভ্রান্ত হচ্ছেন। অনেকের মাঝেই নতুন করে অনেক প্রশ্ন-কৌতূহল তৈরি হচ্ছে। আইসিএসএফ এবং যুদ্ধাপরাধের বিচারকে ঘিরে সাম্প্রতিক তৈরি হওয়া এমন সব প্রশ্নের জবাব দেয়া হচ্ছে এই ব্লগে। এখানে আপনার কৌতূহলের জবাব না থাকলে মন্তব্য অংশে তা জানাতে পারেন। মন্তব্যে পাঠকের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব মূল লেখায় যুক্ত করে দেয়া হবে।


বাংলাদেশ (পর্ব - ৩)

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২১/১২/২০১২ - ৭:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আবারও আলুর পাকিমেহন!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১২/২০১২ - ৫:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য একটি নতুন সিরিজ চালু হয়েছিলঃ "আলুর পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।


কলম-জীব

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৭/১২/২০১২ - ১১:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“হ্যাঁ, হ্যাঁ, স্যার, আজকের মধ্যেই ফার্নিচারগুলো আপনার বাড়ি পৌঁছে যাবে। ‘বেঘুন ফার্নিচারের’ জেনারেল ম্যানেজার জানিয়েছে, আপনার জন্য কিছু এক্সপোর্ট কোয়ালিটি ফার্নিচার আলাদা করে সরিয়ে রেখেছে তারা। আমরা হচ্ছি ওদের সবচেয়ে বড় ফান্ডিং পার্টনার, আপনি নিঃসন্দেহ থাকতে পারেন স্যার, ওদের সেরা জিনিসটাই দেবে আমাদের। আপনাকে তো ইন ফ্যাক্ট উপহারই দিতে চেয়েছিল ওরা, কিন্তু আপনি রাজী না হওয়াতেই স্পেশাল ডিসকাউন্টে....


যে মাটির বুকে---

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: সোম, ১৭/১২/২০১২ - ৫:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে এক ভীষন দুঃসময় এসেছিল আমাদের মাঝে
সে এক ভীষন সুসময় এসেছিল আমাদের মাঝে---

দুঃসময় এইজন্যে --আমরা হারিয়েছি আমাদের লক্ষ লক্ষ আপনজন। এই ছাপান্ন হাজার বর্গমাইলের ভেতরে একটি পরিবারও খুঁজে পাওয়া যাবে না যারা শহিদের রক্তে স্নাত হয় নি। রক্তের দামে নাকি কিনে আনতে হয় স্বাধীনতা! মাত্র ন'মাসের পরিব্যপ্তীতে আমরা আমাদের পাঁজর খুলে বইয়ে দিয়েছিলাম রক্তের নহর।


তোমাদের যা বলার ছিল, বলেছে কি তা বাংলাদেশ?

সাফিনাজ আরজু এর ছবি
লিখেছেন সাফিনাজ আরজু [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/১২/২০১২ - ৫:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]"পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে জ্বলন্ত
ঘোষণার ধ্বনি প্রতিধ্বনি তুলে
নতুন নিশান উড়িয়ে, দামামা বাজিয়ে দিগ্বিদিক,
এই বাংলায় তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা।"---- শামসুর রাহমান

বিজয় দিবস এলে আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয় ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, সবাই কি করেছিলেন এই দিনে। দীর্ঘ ৯ মাসের অত্যাচার, অনাচার, অবিচার, সীমাহীন কষ্ট, সম্মুখ সমরে আজন্ম শত্রু পাকিদের সাথে সাথে পিছন থেকে হামলা করা দেশীয় কেউটেগুলোর ছোবল থেকে প্রতিমুহূর্তে লড়াই করে বেঁচে থাকা, যখন তখন নেমে আসা মৃত্যুভয় শেষে যেদিন সত্যিকার অর্থে বিজয় আসল, সবার মনের অবস্থা কি হয়েছিল। সবাই যুদ্ধের ভয়াবহ আঘাতে বিহবলিত, আতঙ্কিত। সব ছাপিয়ে বিজয় এসেছিল। কেমন ছিল সেই অনুভূতি?


এখন গভীর রাত নগরীতে দল বেঁধে নামে

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: শুক্র, ১৪/১২/২০১২ - ৭:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার জন্মের বছর দশেক আগে তৎকালীন পুর্ব পাকিস্তানের মানুষ আমার মত ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা ভেবে মোটাদাগে দুই ভাগে ভাগ হয়েছিল। একভাগ ঠিক করেছিল আমার জন্ম হবে আল্লার পছন্দের দেশ পাকিস্তানে, আমি আমার মায়ের ভাষা বাংলা বাদ দিয়ে কথা বলব খাঁটি মুসলমানি ভাষা উর্দুতে, স্কুলের মাঠে দাঁড়িয়ে টুপি পরে গাইব পাক সার জমিন সাদ বাদ। আমি মিশব শুধু মুসলমান বন্ধুদের সাথে, হিন্দুরা তাদের জন্মভূমিতে জিজিয়া কর দিয়ে মসলমান শাসকের দয়ায় থাকবে কিম্বা হিন্দুস্তান চলে যাবে।

এই দলের লোকগুলি জামাতি। তারা আমাকে পাকিস্তান উপহার দেবার জন্য নামাজ পড়ে বেরুত আর্মি ক্যাম্প কমান্ডারের জন্য মেয়ে খুঁজতে। তারা গ্রামের হিন্দুবাড়িতে আগুন দিয়ে আল্লার পথের গাজী ঘোষণা দিত নিজেদের। পাকিস্তান আর্মির প্রত্যক্ষ মদদে তৈরি হওয়া আল বদর বাহিনীর তরুণেরা খুঁজে খুঁজে বের করেছিল দেশের সূর্য সন্তানদের, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে পাড়ায় আমি বিশ বছর পরে থাকব সেই পাড়ায় তারা ঢুকিয়েছিল তাদের গোপন মাইক্রোবাস। তাদের মুখ ছিল কালো কাপড়ে ঢাকা।


ক্ষত

মেহদী হাসান খান এর ছবি
লিখেছেন মেহদী হাসান খান (তারিখ: শুক্র, ১৪/১২/২০১২ - ৬:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি: