“শইদুল ভাই, ও শইদুল ভাই।“
ইসমাইলের ঠেলায় ঘুম ভাঙ্গে শহীদুলের। ভোর হয়ে গেছে এত জলদি? ধুর। পিঠের ব্যথাটা আরো পোক্ত হয়েছে মনে হচ্ছে, কাজ করতে ইচ্ছে করছে না। কিন্তু উঠতে হবে, খদ্দের চলে আসবে কিছু ক্ষনের মধ্যেই। মালিক উঠে তাড়া দিবে আরেকটু পর।
উঠে পিছনে গিয়ে সকালবেলার কাম সেরে দাঁতন দিয়ে দাঁত খিলাতে শুরু করে শহীদুল, ততক্ষনে ইসমাইল হাঁড়িকুড়ি নামিয়ে ফেলেছে। ওইগুলো সাফা করায় হাত লাগায় শহীদুল।
কোলকাতা ভিত্তিক ভারতীয় জি-বাংলা আমাদের বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়। আমাদের দেশের বিভিন্ন চ্যানেল যখন মান সম্পন্ন অনুষ্ঠান বানাতে ব্যর্থ হয়ে দর্শক ধরতে পারছে না, তখন সেই দর্শকদের একটা বিশাল অংশ টেনে নিয়েছে ওপার বাংলার বিভিন্ন বাংলা চ্যানেল। ওরা যে খুব বেশি মানসম্পন্ন অনুষ্ঠান বানাচ্ছেন তা না, তবে তারা দর্শক ধরে রাখবার ব্যাপারে খুবই কৌশলী। আর সেই কৌশলের সহজ শিকার হয়ে আমাদের দেশের মা-বোন-মাসি-পিসি-কাকি-মামি-বোন-বউ-মেয়েরা ভারতীয় বাংলা চ্যানেলে বুদ হয়ে আছেন!
সুবিধা মানুষকে সার্থপর করে। আমি সেদিক থেকে নিরাপদ। সুযোগ হয়না, সার্থপরও হতে পারি না। আছে সংসারধর্ম, দায়ীত্ব। সব কিছু ঠিক রাখতে গিয়ে অনেক কিছুই ত্যাগ করতে হয়। পাণ্ডবদার চতুর্থ সংসোধনী প্রস্তাব তৌফিক অনুযায়ী বাস্তবায়ন শেষে পাণ্ডুলিপি শষ্যপর্বে পাঠিয়ে ছিলাম। আশা ছিল অন্ততঃ মার্চ নাগাদ বইটা শেষ হবে। নজমুল আলবাব হাঞ্জ-পোলারে বইমেলাতেই বাপ ডাকাইলেন। কী ভাবে তিনি তা সম্ভব করলেন সেটা তিনিই জানেন। অভ্রর লে
অজপাড়া গাঁয়ে থাকি আমি। সন্ধ্যায় হারিকেন আর কুপির আলোয় আলোকিত হয় গ্রামের প্রতিটি পরিবার। রাতের নির্জনতা এখানে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাকে গভীর হয়। শিয়ালের দল হুক্কাহুয়া শব্দে লুকোচুরি খেলে গম ক্ষেতের আড়ালে। বাতাসে লুটোপুটি খেয়ে বাঁশ ঝাড়ে একটি আরেকটির উপর আছড়ে পড়ে সৃষ্টি হয় আদি ভৌতিক শব্দ। ঝিরি ঝিরি হাওয়ায় ভর করে ভেসে আসে হুতুম পেঁচার ডাক। ভোরে মুয়াজ্জিনের আহবান ও পাখির গানে জনপদ জেগে উঠে। আলো আধারীতে মাটির ক
[justify]ভোরবেলা পুকুর ঘাটে এসে মধুসূদন বাবু হকচকিয়ে গেলেন।
কবি আব্দুল কাদির, কমরেড মোজাফ্ফর, মাস্টার দা সূর্য সেন, প্রীতিলতার চট্টগ্রাম সেই ব্রিটিশ আমল হতে সকল পরাধীনতার বিরুদ্ধে সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে এসেছে। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে একাত্তর পর্যন্ত বাঙালীর অধিকার আদায়ের সকল সংগ্রামে চট্টগ্রামবাসীর বীরদীপ্ত অংশগ্রহণ, অতুলনীয় দেশপ্রেম ইতিহাসের পাতায় অম্লান হয়ে থাকবে। চট্টগ্রামের বীর জনগণের একাত্তরে অগ্রণী ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষিত হয়েছিল ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। ঘোষণা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। অন্য কেউ নয়। অন্য কোনো দিন নয়। খবরটি প্রচারিত হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এবিসি নিউজে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ তারিখেই। নিচে এবিসি নিউজের দুটো ভিডিও ক্লিপে দেখুন সেদিনের স্বাধীনতা ঘোষণার খবরটি।
প্রথম নিউজ--
আজ ২৫ মার্চ। বাঙালির ইতিহাসে এ দিবাগত রাত চিহ্নিত হয়ে আছে বর্বর গণহত্যার স্মারক ‘কালরাত’ হিসেবে। ১৯৭১ সালের এ রাতে নিরপরাধ নিরস্ত্র ঘুমন্ত বাঙালির ওপর ভারী অস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পৈশাচিক হত্যার উল্লাসে। পৃথিবীর ইতিহাসের ভয়াবহতম গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিল বাংলাদেশ
২৬শে মার্চ ১৯৭১ স্বাধীনতার ঘোষণা বিষয়ে হঠাৎ পেয়ে যাওয়া একটা অজানা কাহিনী শেয়ার করার জন্যই লিখছি। একটু ভুমিকা দিতে হচ্ছে।