এক
মুন্সি সাব মিলিটারি আইছে। মনে অয় ওগো বড় সাব। কাজের ছেলে দেলু এসে ফিসফিস করে হোসেন মুন্সিকে খবরটা দিলো।
মুন্সির মেজাজটা খিচড়ে গেলো ফিসফিস করে কথা বলতে শুনে। ধমকে বললেন, “হারামির বাচ্চার মুখ দিয়া যেন কতা বেরুইতাছে না। মিলিটারি আয়ে নাই যেন ভূত আইছে”।
দেলু চুপ করে দাঁড়িয়েছিলো। তিনি আবার হুঙ্কার দিলেন, “দারাই আসছ কে? জলদি গিয়া বসার ঘরের দরজাটা খোল হারামজাদা। তাড়াতাড়ি যা”।
ড: শর্মিলা বোসকে নিয়ে সচলের পাতায় লিখেছিলাম প্রায় তিন বছর আগে। সম্প্রতি তিনি আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হচ্ছেন তার লেখা বই "ডেড রেকনিং: মেমোরীজ অফ বাংলাদেশ অফ দ্য নাইনটিন সেভেনটিন ওয়ান" বইটি প্রকাশের প্রাক্কাল
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাঙালির সংগ্রাম, আত্মত্যাগ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার ইতিহাস। আমাদের স্বাধীনতার বিজয়গাথা রচিত হয়েছে রক্ত, অশ্রু আর ভালোবাসার অক্ষরে। এ বিজয় শুধু বাঙালির নয়, বরং শোষণের বিরুদ্ধে সাহসী মানবতার। তাই আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে আমরা পাশে পেয়েছি কিছু অবাঙালিকেও যারা দেশ-জাতির সীমারেখা ভুলে এগিয়ে এসেছেন মানবতার আহ্বানে। এসব অবিস্মরণীয় ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে
রক্ত লাল রক্ত লাল
রক্ত লাল.........
আমার আম্মার সম্পর্কে আগে সচলায়তনে একটা লেখা পোষ্ট করেছিলাম। আমার আম্মার গল্পঃ এ মাদার এ ওয়ারিয়র। খুলনায় এই মুহুর্তে অনেকগুলো জাতীয় পর্যায়ের সংগঠন মিলে ৫জন কৃতি নারীকে এবং একজন পুরুষকে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের ১০০ বছরপূর্তীতে সন্মাননায় ভূষিত করছে। গতকালই তারা আম্মাকে এই সন্মাননার কথা জানিয়েছেন। এরা হচ্ছেন-
[justify](বিচারপতি হামদূর রহমান কমিশনের রিপোর্টের আংশিক অনুবাদ এবং প্রাসঙ্গিক কিছু তথ্যানুসন্ধান)।
মহাবয়ান(গ্র্যান্ডন্যারেটিভ)গুলার 'রেকর্ড' (ইনভার্টেড কমার মধ্যে দিলাম কারণ সাবঅল্টার্নরা বলে যেগুলারে আমরা রেকর্ড বলি সেগুলিতে ঝামেলা আসে- কথা সত্য) খুব খারাপ। উদাহরণগুলা দেখেন আপনেরা -
- ধর্ম (মধ্যযুগে যা একটা কাণ্ড করলো)
- মার্কসবাদ (কতযে কেমিক্যাল লোচা করসে)
- পুঁজিবাদ
[justify]আমার জানার খুবই খায়েশ সুশীল কারে কয়। তার আগে, সুশীল কী জিনিস? এইটা কি খায় না পড়ে?
[i]মেহেরজান বিষয়ে পানি অনেকদুর গড়িয়েছে। মেহেরজানের পরিবেশক আশির্বাদ চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহগুলো থেকে ছবিটি প্রত্যাহার করেছে [১]। এর মধ্য দিয়ে মেহেরজান বিতর্ক দ্বিতীয় পর্যায়ে গিয়ে পড়লো। পর্যায় উত্তরণের সাথে সাথে মেহেরজান সমর্থকদের বিতর্কের বিষয়বস্তু ছবির বিষয়বস্তু ছেড়ে জাতীয়তাবাদ, ফ্যাসিবাদ ও নানারকম ইংরেজী শব্দমালাকেন্দ্রিক হয়ে পড়ছে বলে ধারনা হয়। এই রীতিতে আজকে প্রথম আলো পত্রিকায় ফাহমিদুল হকের একটা
কেন জানি আমি আড্ডা খুব পছন্দ করি!
অথচ আড্ডা আমাকে একেবারেই পছন্দ করে না।
আড্ডার খবর পেলেই আমি লাফিয়ে ঊঠি। আসলে আড্ডা মারার বিলাসিতা আমার একেবারেই মানায় না। ছোটলোক, বড়লোক সেজে যেভাবে জাতে উঠতে চায়, অনেকটা সে ভাবেই আমি আড্ডা মেরে প্রমান করতে চাই, যে আড্ডা মারার মতো সময় আমার আছে।
সমস্যা হয় আড্ডার উপযোগী কথা নিয়ে। পূঁজির প্রভাব, মানুষের সঙ্গমে কতটা ক্রিয়াশীল? সে ব্যাপারে আমার কোন ধারণা নেই। কাজেই চুপ থাকি। সে জন্যই আমি আড্ডার ঠিক উপযোগী নই।