নতুন একটা কমিক লাইনে হাত দিলো কালাইডোস্কোপ। শুধু গোয়েন্দাগিরি করলেই কি চলবে, একটু বিজ্ঞানের সাথে টিজ্ঞান লাগবে না?
অতএব এক ক্ষ্যাপাটে বিজ্ঞানীকে নিয়ে কিছু খসড়া আঁকিবুকি চলছে। বিজ্ঞানী প্রোফেসর দাদু, তার পড়শী দুই বিচ্ছু আর বিজ্ঞানীর পোষা রোবট রোবু ঠাকুরকে নিয়ে এগোচ্ছে গল্প।
The brosche (Die Brosche) নামে এই লেখাটা লিখেছিলেন একটা অলংকার নক্সাকারী দলের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানের জন্য। অলংকার নক্সায় দর্শনের ভূমিকা ছিল প্রভুদার বিষয়। এর আগে একবার তাঁর লেখা একটা বইয়ের পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখার চেষ্টা করেছিলাম। সমস্যা হলো লেখায় এতো বেশী উপমা থাকে যে, সেই উপমার ব্যাখা না জেনে লেখাটা বোঝা কঠিন। প্রভুদার মতে দর্শন হলো চিন্তার স্বাধীনতা। স্বাধীন চিন্তা করা কতো দূরহ কাজ, সেটা তাঁর লেখা প
সবাইকে নববর্ষের বালতি বালতি শুভেচ্ছা! আজ সবারই ফূর্তির দিন, ঝাকানাকা-কিংকু-বদরু কেন একে অন্যকে তাড়া করে বেড়াবে?
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে
রক্ত লাল রক্ত লাল
রক্ত লাল.........
একটা মেয়ে যেই জীবনে আইলো,
সেই তরুণের প্রেমের রোগে পাইলো,
প্রেম ছাড়া তার অন্য কিছু নাই লো।
প্রেম বরষায় নাইলো,
প্রেমের স্তুতি গাইলো,
প্রেম আঁকড়ে জীবন-তরী বাইয়া যেতে চাইলো।
কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল ‘হাই’ লো,
প্রতিষ্ঠিত কারো গলায় ঝুইলা যেতে চাইলো।
দুবাইবাসী আইলো,
মাইয়া ভালা পাইলো,
আর ছুড়িও বইসা বিয়া বিদেশ পানে ধাইলো।
প্রেমিক-তরুণ ধাক্কাটা খুব খাইলো,
বুকের মাঝে লাগলো এমন ঘাই লো,
গোয়েন্দা ঝাকানাকার চেহারাটা অনেকে পছন্দ করতে পারেননি। অভিযোগ-অনুযোগ এসেছে। একটু নাকি বেশি পেকে গেছে বেচারা। চুল-ভুরু-মোচ সব সাদা। আরেকটু কাঁচা আর কচি গোয়েন্দা চাইছেন সবাই। কিন্তু বয়স কি আর চুলের রং দেখে বোঝা যায়? বদরুর মডেলকে দেখুন। ৮২ বছর বয়সেও পোস্টারভর্তি কালোচুল মাথায়। আর বয়স তো মনের ব্যাপার। ওখানে ঝাকানাকা বরাবরই মাসুদ্রানার মত চিরতরুণ।
কিন্তু ঝাকানাকার চেহারাটা এমন হতে গেলো কেন?
আজ কথা বলবো আমার প্রিয় নচ্ছাড় চরিত্র বদরু খাঁকে নিয়ে।