শিশুর বাসযোগ্য বিশ্ব একটা বিমূর্ত ধারণা। তাই এ বিশ্বে বাসযোগ্য শিশু তৈরীর চেষ্টাতে মনোযোগ দেই আমরা। পরিবেশ সব মানুষের জীবনেই বিশাল প্রভাব ফেলে। শিশুর উপড়ে পরিবেশের প্রভাব আরো বেশী। সমাজবদ্ধ জীব হিসাবে দলগত ভাবে যে কোন কাজেই মানুষ সব চেয়ে বেশী উৎসাহ ও আনন্দ পায়।
এমন একটা ধারণা থেকেই মিউনিখে বসবাসকারী অভিবাবকদের একটা বাংলাভাষা শিক্ষার স্কুল করতে অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করেছি।
আজ সকালে একটা আর্টিকেল পড়লাম, যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধঃগমনের স্বরুপ তুলে ধরা হয়েছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড এক সময়ের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ থেকে আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে কলঙ্কে পরিণত হয়েছে। কোনো র্যাঙ্কিংয়েই এই বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫০০-র ভেতরেও খুঁজে পাওয়া যায় না। শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি, ছাত্রদের চাঁদাবাজিসহ সব কিছুই হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে, শুধুমাত্র পড়ালেখা ছাড়া। যখন আমাদের উচিত এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খোঁজা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আবার তার পুরনো অবস্থান ফিরিয়ে দেয়ায় সচেষ্ট হওয়া, তখন আমাদের একাংশ ওই নোংরা রাজনীতিতে হাত মেলাচ্ছে আর বাকিরা বালিতে মুখ গুঁজে আকাশপানে পশ্চাৎ তুলে দিয়ে অদৃষ্টকে দুষছে।
সিলেবাস বা কারিকুলাম ডিজাইনে একজন শিক্ষকের ভূমিকা খুবই গুরুত্তপূর্ন। আমি যখন ছোট ছিলাম, আমাদের শিক্ষক/শিক্ষিকারাই আমারা কি পড়ব, কিভাবে পড়ব তা ঠিক করে দিতেন। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই একটি পাঠ পরিকল্পনা থাকে এবং তা মানা হয়। হয়ত ছোটখাট কিছু অদল-বদল হয়। কিন্তু মূল পরিকল্পনা একই থাকে। মুলত এই পাঠ পরিকল্পনা দেশের মূল শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে মিলিয়েই করা হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষার বাংলা (আবশ্যিক) প্রশ্নপত্রের একটি প্রশ্ন--
১০। বাংলায় অনুবাদ কর ঃ-
২০০৪-এর একুশে ফেব্রুয়ারি ডেইলি স্টারের "একুশে স্পেশাল' ক্রোড়পত্রে মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। লেখাটির কিছু অংশের সঙ্গে আমি একমত। আমি যদি ঠিক বুঝে থাকি তাহলে লেখাটির মূলভাবের সঙ্গেও একমত। কিন্তু অনেকখানি জায়গায় আমার দ্বিমত রয়েছে। এতো পুরাতন একটি লেখার ব্যাপারে হঠাৎ করে এই সময়ে কথা বলার কারণ রয়েছে। সেই প্রসঙ্গে পরে আসছি। আগে যে ব্যাপারগুলোতে আমার বিশেষ দ্বিমত রয়েছে সেটা বলি।
জাফর ইকবাল স্যার একটা বিজ্ঞানের বই থেকে দৈবচয়নের ভিত্তিতে একটি লাইনকে উদাহরণ হিসেবে নিয়ে সেটার বঙ্গানুবাদ করার চেষ্টা করেছেন।রবার্ট রেজনিক এবং ডেভিড হ্যালিডের লেখা "ফিজিক্স' বইটি থেকে উদাহরণটি নেয়া। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স সম্মান পড়ার সময় তিনি এই বইটি পড়েছেন।
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইআর) বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের অর্থাৎ দুই প্রজন্মের যে মিলনমেলা উপলক্ষ্যে যে অনুষ্ঠানটি হলো, তার স্লোগানটি ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে বিসদৃশ লেগেছে। স্লোগানটি হুবহু মনে নেই, কিন্তু কথাগুলো এরকম- শিক্ষা-বিষয়ে ডিগ্রি না থাকলে কাউকে শিক্ষাবিদ বলা যাবে না। সকালে আইইআরে গিয়ে আইইআর অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের তৈরি করা ব্যানারে স্লোগানটি দেখে যা
লেখক: -মুহিত হাসান দিগন্ত
এক. ধান ভানতে শিবের গীত...খানিক ব্যক্তিগত প্রারম্ভিক :
এটা একশ ভাগ ঠিক যে— আমাকে কোনোভাবেই একজন নিয়মিত ব্লগার বলা যাবে না, তবু গত জুলাই মাস জুড়ে ভিকারুননিসা নুন স্কুলের যুগপৎ সাহসী এবং প্রতিবাদী ছাত্রীদের নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনের সময় বিভিন্ন ব্লগসাইটে ও ফেসবুকে যেসব লেখাপত্তর চলছিলো- তার বেশিরভাগই পড়তাম।
নুরুল একদিন ডাক দিয়েছিলেন , জেগে উঠেছিলো এদেশবাসী অন্যায়ের বিরুদ্ধে। প্রিয় পাঠকগণ বাংলাদেশের সামনে আরেক মহা বিপর্যয় উপস্তিত। সেই ১৮৮৫ সালে সামান্য সার্ভে স্কুল থেকে কলেজ অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানের বুয়েট। এতদ অঞ্চলের মুসলিমদের তথা বাঙ্গালি মুসলিমের প্রযুক্তি শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র এই বুয়েট। স্বাধীন দেশে তা পরিণত হয়েছে প্রযুক্তিখাতে শেষ ভরসাস্থল। সামান্য বিল্ডিং ভাংগা থেকে শুরু করে ফ্লাইওভারের ফাটল, সিমেন্টের মান যাচাই থেকে শুরু করে বর্জ্যব্যসস্থাপনা সবক্ষেত্রেই কাজের কাজী বুয়েট তথা বুয়েটিয়ানরা।
[ বিবর্তন তত্বটি সম্পর্কে বিভিন্ন পর্বে ধাপে ধাপে একটি সাধারণ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো, এটি সময়সাধ্য ও পরিশ্রমের কাজ| প্রচুর তথ্য প্রয়োজন এবং সাধারণ বাংলায় প্রকাশ করা কষ্টসাধ্য| লেখাতে বিজ্ঞানীদের নাম ও কিছু অংশ অবিকৃত রাখার জন্য ইংরেজীতেই দেওয়া হলো, এটি সূচনা মাত্র| বিভিন্ন পর্বে আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে সাধারণ আলোকপাত করার ক্ষুদ্র চেষ্টা করবো| সকল ধরনের আলোচনা-সমালোচনা আন্তরিক ভাবে আহব্বান করছি| নত
আগামী ৩ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবসকে সামনে রেখে দেশ ব্যাপী বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে সচেতনতা ও “সার্বজনীন প্রবেশগম্যতা” (Universal Accessibility) নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্টমহলকে উদ্যোগ নিতে সপ্তাহব্যাপী গণস্বাক্ষর সংগ্রহের আয়োজন করছে বি-স্ক্যান (পরিবর্তনের চেতনায় নিবেদিত প্রাণ-একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন)।