Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

শিক্ষা

অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৪)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৯/০৬/২০১৪ - ৬:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ১-এ ছিল সিলিকনের বিকল্প কি হতে পারে তার সূচনা
পর্ব ২-এ ছিল সেই বিকল্প পেতে আমাদের পরমানু-তারেকানু পর্যায়ে কি শর্ত মানতে হবে সেই গল্প
পর্ব ৩ ছিল সেই শর্ত মেনে তৈরী করা বিকল্পটা কার্বন থেকে তৈরী, মানে কি না, জৈব (অরগ্যানিক)-সেই নিয়ে

পর্ব ৩ শেষ করেছিলাম বিষ্ময় পরমানু কার্বন, যা দিয়ে বস্তুজগতের প্রায় ১০ ভাগের ৯ ভাগ বস্তুই তৈরী, সেটা দিয়েই আমাদের সিলিকনের বিকল্প কোন উপ-পরিবাহি তৈরী করতে হবে-সেই কথা বলে। কিন্তু কিভাবে? কেমন করে হাতে আসবে আমাদের সেই প্রাণ-ভোমরাটা? আসুন তাহলে শুরু করা যাক! প্রথমেই আসুন চেষ্টা করে দেখি কার্বন বাবাজির হৃদয় ছুঁয়ে দেখা যায় কিনা! চলুন দেখি এর ঘটে কি এমন আছে যে, ৯০% বস্তুই এর তৈরী! কেমন করে গান করে এই গুণী


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৩)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০৬/২০১৪ - ১:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১ম পর্বের গল্পটা শেষ হয়েছিল সিলিকনের বিকল্প কি আসলেই সম্ভব-সেই প্রশ্ন রেখে

গল্পের ২য় পর্বে ছিল সেই বিকল্পটা খুঁজে পাওয়ার প্রথম ধাপ, মানে কিনা, বস্তুর পরিবাহিতা কিভাবে হয় সেটা বোঝার চেষ্টা

আমরা জেনেছিলাম, কোন বস্তু বৈদ্যুতিকভাবে পরিবাহি, উপ-পরিবাহি বা কুপরিবাহি হতে পারে। পরিবাহি বস্তুগুলোর দুমাথায় ভোল্টেজ পার্থক্য তৈরী করে দিলেই ইলেকট্রনগুলো প্রবাহিত হতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত ঐ ভোল্টেজ পার্থক্য বজায় রাখা হয় ততক্ষণ এই প্রবাহ চলে। আর কুপরিবাহি বস্তুগুলো থেকে এমনি করে কোন ধরনের পরিবাহিতা পাওয়া যায় না। উপ-পরিবাহিগুলো থেকে কিছু পরিবাহিতা পাওয়া যায় ঠিকই, তবে এর চেয়ে পরিবাহি বস্তুগুলো অনেক বেশি কাজের। কিন্তু পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করার প্রশ্ন যখন আসে তখন এই পরিবাহি বস্তুগুলো তেমন কোন কাজে আসে না। কেন? কেননা, পরিবাহিতা তাদের সহজাত আর তাই সেই পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। আমরা জেনেছিলাম, ডোপিং নামে এক ধরনের পদ্ধতি, যেটা আসলে 'খাঁটি বস্তুর সাথে ভেজাল মিশ্রণের পদ্ধতি', সেই পদ্ধতিতে উপ-পরিবাহি, যেমন সিলিকনের পরিবাহিতা চমৎকার ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় আর উপ-পরিবাহির পরিবাহিতাও বাড়ানো যায় পরিবাহি বস্তুগুলোর মত।


প্রাথমিক শিক্ষা নাকি শৈশব ছিনতাই করা বিদ্যাসাগর কর্মসূচি?

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ১৮/০৫/২০১৪ - ১২:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশে শিক্ষিত মানুষের বাম্পার ফলন হচ্ছে। লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রী জিপিএ ৫ ইত্যাদি পেয়ে জাতির মুখ উজ্জ্বল করছে। আমাদের কালের মতো একটা ফার্স্ট ডিভিশন আর দুইখান লেটারের সন্তুষ্টি এখন আর নাই। সেই আমলের স্ট্যাণ্ড, স্টার, লেটার সবকিছুর মর্যাদা এখন ঢাকা পড়েছে জিপিএ গোল্ডেন জিপিএ-র নকশী কাঁথায়। সেই জাতির একজন হিসেবে আমার বুক তিনহাত ফুলে যাবার কথা। কিন্তু আমার নেহাত আধমূর্খ মেধার স্কেলে এই উন্নতির বহরটা ঠিক হি


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৮/০৫/২০১৪ - ১২:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিসক্লেইমারঃ মলিকিউল-এটম এর বাংলা 'অনু-তারেকানু' লিখবো কিনা কিংবা এমরফাস শব্দটির সঠিক বংগানুবাদ 'জগাখিচুরি' আর ক্রিস্টালাইন শব্দটির বংগানুবাদ 'লাইনে-আসা-সুশীল' হবে কিনা এসব নিয়ে বিস্তর ভেবেছি, কোন কুলকিনারা করতে পারি নি। তাই অনেক শব্দের বংগানুবাদ করিনি, যেগুলো যেভাবে করেছি সেগুলো ভাল নাও হতে পারে। সেজন্যে দুঃখিত। পরামর্শের দুয়ার খোলাই রইলো।
সকাল ৬টা পঁচিশ, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০৩৬।


আমাদের শিক্ষাঙ্গনে অবকাশ

নির্ঝর অলয় এর ছবি
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ৯:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত পরশু সকালে কলেজে গিয়েই শুনলাম সেকন্ড ইয়ারের একটা ছেলে কলেজের ১৫ তলার ছাত থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। একজন শিক্ষক দেখে ফেলায় ছেলেটি প্রাণে বেঁচে যায়। ছেলেটির আত্মহননের চেষ্টার কারণ পড়াশোনার তীব্র চাপ, বায়োকেমিস্ট্রির একগাদা পেন্ডিং আইটেম(মেডিকেল কলেজের ক্লাস-টেস্ট তথা টিউটোরিয়াল)। মনটা ভারী হয়ে গেল। আইটেম নেয়ার ফাঁকে এ নিয়ে ছাত্রদের সাথে দু-একটা কথা বললাম। স্কুল থেকেই চলছে এই অসুস্থ মধ্


মেডিকেল কলেজে সপ্তাহে ৬ দিন ক্লাস কতটা যৌক্তিক?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/০৩/২০১৪ - ১১:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল চিকিৎসাবিজ্ঞানের একজন ছাত্র হবার। আমার মামা ডাক্তার। আমার খালা ডাক্তার। তাদেরকে মানুষ যেভাবে সম্মান করত একটা জিনিসই ভাবতাম সমাজে আর্থিক এবং সামাজিকভাবে সচ্ছল হতে গেলে চিকিৎসক হতে হবে। একজন চিকিৎসক সৎ ভাবে জীবন যাপন করেও সচ্ছল জীবনযাপন করতে পারেন। অবশ্য সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি যেভাবে প্রবেশ করেছে সে ক্ষেত্রে এই পেশার ভিতরেও প্রভাব পড়েছে। অস্বীকার করে উপায় নাই অনেকে


পাঠ্যবইয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার ও বীরাঙ্গনাদের ইতিহাসের জায়গা হোক

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৩/২০১৪ - ৩:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত কয়েকবছর ধরে, বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে, অনেক মানুষের জীবনের একটি বড় সময় গেছে দেশের বাকি মানুষদের কিছু সহজ সত্য জানাতে। কি সহজ সত্য?


'এক বাকশো বিজ্ঞান'

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৮/০১/২০১৪ - ৫:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই ছোট্টবেলা থেকেই শুনে আসছি যে দেশে 'সাইন্সের স্টুডেন্ট' এর সংখ্যা নাকি বাড়ছেই! কারণ 'সাইন্সে' পড়লে সব সাবজেক্টেই সুইচ করা যায়, তাই অনেক চাকরিও পাওয়া যায়!! কী আনন্দ!!! কিন্তু আনন্দটা বিষাদে পরিণত হল বড় হয়ে যখন জানতে পারলাম সংখ্যায় কিছুটা বাড়লেও বিজ্ঞানপড়ুয়াদের অনুপাত দিনদিন আসলে কমে যাচ্ছে। এরকম একটা বাস্তবতাতেই দু'হাজার বারোতে কাজ শুরু করে 'শিক্ষা দেশের জন্য'।