কয়েকদিন বাদেই কস্তুরের বিয়ে। তাই একটু অন্যমনস্ক হয়ে থাকে সে। অফিসে কেউ প্রথমবার ডাকলে সে সবসময় ঠিকমতো শুনে ওঠে না যেন, দ্বিতীয়বার একটু জোরে ডাকতে হয়।
[শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের শিক্ষক হিসাবে ৪ বছরে (২০০৯-২০১৩) ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অনেক ধরনের কাজ করেছি। এই সময়ে হওয়া বিভিন্ন তিক্ত, মজার এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যেই আমার এই লেখা। আমার বিশ্বাস পাঠকেরা ভর্তি পরীক্ষার ভেতরের অনেক বিষয়ে নতুন কিছু ধারণা পাবেন এই লেখাটা থেকে। বিশেষ করে যারা ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অনেক কথাবার্তা বলছেন, কিন্তু আসলে এতে কী কী
সারাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে পুরো পরীক্ষাটাকে একটা তামাশায় পরিণত করেছে। প্রথম পরীক্ষা (২০/১১/১৩) ছিল গণিত যার প্রশ্ন ফাঁসের তথ্য আজকের পত্রিকাতেও এসেছে। আর আজকের বাংলা পরীক্ষার (২১/১১/১৩) প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার খবর সর্বত্র ছড়িয়ে গেছে সকাল বেলাতেই। পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে অভিভাবকদের মাঝে চাপা উত্তেজনা, ইঙ্গিতপূর্ণ কথাবার্তা চলছিল; পরীক্ষার হলে প্রশ্নপত্র বিতরণ করার সাথ
লেখক: ইস্ক্রা
আইন বিভাগ, সম্মান প্রথম বর্ষ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
কৃতজ্ঞতা: সেলিম রেজা নিউটন, সুস্মিতা চক্রবর্তী, লোকমান কবীর, তানিয়া পারভীন, তাওসীফ হামীম, মাসুম সরকার ও ফেসবুকের সকল বন্ধুরা।
এক সময় সাগরে নীল তিমির পরিমান ছিল এখনকার চেয়ে অনেক অনেক বেশী। আমরা মানুষেরা বিগত বছরে এত বেশী নীল তিমি মেরেছি যে বর্তমানে আনুমানিক ১০০০০ নীল তিমির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নীল তিমি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সংরক্ষন করা হচ্ছে এবং শিকার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তাই কিছু কিছু জায়গাতে এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও খুব নগন্যহারে। কেউ যদি সারা বছর ধরেও সাগর চষে বেড়ায়, তারপরেও একটা নীল তিমির দেখা নাও পেতে পারে।
প্রাথমিক শিক্ষকদের চাকুরীর পদমর্যাদা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার এমন খবর নিঃসন্দেহে স্বস্তিদায়ক। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের চাকুরী দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত হচ্ছে, বাড়ছে শিক্ষকদের বেতনও। প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন স্কেলও স্বতন্ত্র হচ্ছে বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এসবই আশার কথা, আনন্দের কথা। আমাদের জাতীয় জীবনে আনন্দের সংবাদ আসে খুবই কম, যা আসে তা-ও পত্রিকার পাতায় ঠাঁই পেতে লড়াই করতে করতে আসে। প্
[এই গল্পের যদি কোন ভাল দিক থেকে থাকে, তবে তা ষষ্ট পাণ্ডবের। তিনি একটা প্রবন্ধ লিখেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ কী। আমি একে গল্প বানাতে চেষ্টা করেছি মাত্র। হয়নি বা কতটুকু হয়েছে বা হবে নির্ভর করছে আপনাদের মূল্যবান মতামতের উপর। আপনাদের যে কোন পরামর্শ, মতামত কাহিনীর গল্পে উত্তরণ সহায়ক হবে। আমাদের জাতীয় কোন বিষয় নিয়ে কিশোর কিশোরীদের উপযোগী কোন গল্প কবি
লেখা শুরু করি অভিযোগ জানিয়ে। আমি দুর্ধর্ষ একজন লেখক। বিদ্যুৎ গতিতে আমি লিখে যাই। দিনে মিনিমাম কয়েকশত গদ্য, পদ্য। সচলায়তনে আমার মোট দুই লাখ ছেচল্লিশটা লেখা ছিল। হঠাৎ একদিন ঘুম থেকে উঠে দেখি দুইলাখ লেখা গুম! ছিল দুইলাখ ছেচল্লিশটা লেখা, এখন গুনে দেখি আছে মাত্র ছেচল্লিশটা। বাকি দুইলাখ লেখা (যার বেশিরভাগই প্রেমের পদ্য ছিল অবশ্য) রাতের বেলা ট্রাকে করে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়া হয়েছে । অথবা হয়তো ইলেকট্রিক চুল্লিতে পুড়িয়ে ছাই বানিয়ে সেই ছাই দিয়ে সচলের মডুরা দাঁত মেজে ফেলেছে । যাই হোক, অভিযোগ করা শেষ। আমার দুই লাখ লেখার গায়েবানা জানাজা করে এবারে টিউটোরিয়াল শুরু।
এইচ.এস.সি পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে বেশ হা-হুতাশ চলছে চারদিকে। এরমধ্যে এবার রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির হিসেবও ঢুকে পড়েছে। অভিভাবক হতাশ, শিক্ষক হতাশ, শিক্ষার্থী বিমূঢ়। কিন্তু এটাকে ফলাফল বিপর্যয় কেন বলবো তা এখনও আমি বুঝে উঠতে পারিনি। অর্ধ লক্ষাধিক জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়ে আমরা কী করবো যখন তার এক দশমাংশও প্রত্যাশামত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে না ?