Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

অণুগল্প

হুতুম্বা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- বাবা, কে বেশী পাওয়ারফুল ছিল, রামচন্দ্র না ফেলুদা?
- তোর কি মনে হয়?
- আমার তো মনে হ্য় ফেলুদা। পিস্তল নিয়ে মগনলালের সঙ্গে লড়াই করছে। ঠাঁঠাঁ ক'রে গুলি ছুড়ছে। কিন্তু বাবা, হুতুম্বার সঙ্গে কিন্তু কেউ পারবে না। তাইনা?
- তুইও না?


বিজ্ঞানে দৈবের বশে

কুমার এর ছবি
লিখেছেন কুমার [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৩/০৩/২০১২ - ৯:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভায়াগ্রা

ঔষধ কোম্পানি ফাইজারের (Pfizer) গবেষণাগারে সায়মন ক্যাম্পবেল আর ডেভিড রবার্টস উচ্চ রক্তচাপ ও অ্যাঞ্জিনা/অ্যাঞ্জাইনা (angina) নামক
হার্টের অসুখ নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি ঔষধ উদ্ভাবন করেন। গবেষণাগারে সফল পরীক্ষা-নিরীক্ষা পর ১৯৮০ সনের শেষের দিকে উদ্ভাবিত ঔষধটি


সব চরিত্র কাল্পনিক।

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: শুক্র, ২৩/০৩/২০১২ - ৫:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

আমার কাছে এই শহরের ধুলো হাজার হাজার বছরের পুরনো বলে মনে হয়!
জানালায় এই নারী, দিঘির জলে এর মাছ, আলিসায় এর পাখি, দেয়ালে এর কীট...
এক-এক সময় হেঁয়ালির মতো আমার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকে।
#জীবনানন্দ দাশ



চোর-পুলিশ

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০১২ - ৩:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পন করেছে। আমরা স্বাধীন। আনন্দে মাতোয়ারা পুরো বাংলাদেশ। ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের আনন্দ উল্লাসের মধ্যে জল ঢেলে দিল ছোট্ট একটি খবর। মিরপুরের বিহারীরা স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ। তারা কিছুতেই হার মানবে না। খবর শুনে আমাদের শরীরের রক্ত টগবগ করে উঠল। অপেক্ষাকৃত তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা পারলে তখুনই মিরপুর স্বাধীন করতে ছোটে। কিন্তু হাইকমান্ডের নির্দেশে আমরা যার যার ইউনিট


চোর-পুলিশ

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০১২ - ৩:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পন করেছে। আমরা স্বাধীন। আনন্দে মাতোয়ারা পুরো বাংলাদেশ। ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের আনন্দ উল্লাসের মধ্যে জল ঢেলে দিল ছোট্ট একটি খবর। মিরপুরের বিহারীরা স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ। তারা কিছুতেই হার মানবে না। খবর শুনে আমাদের শরীরের রক্ত টগবগ করে উঠল। অপেক্ষাকৃত তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা পারলে তখুনই মিরপুর স্বাধীন করতে ছোটে। কিন্তু হাইকমান্ডের নির্দেশে আমরা যার যার ইউনিটকে


অন্য জীবনের খোঁজে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ৯:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“আরে শালা , তুই হচ্ছিস একটা ইন্টার পাশ করা ইডিয়ট , উত্তরাধিকার সূত্রে যদি এই কোম্পানির এম ডি না হইতি তাইলে তো এই কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ডের চাকরিটাও তো ঘুষ দিয়ে পাইতি না , বুরবাক একটা!


অণুগল্পঃ জীবন যেখানে যেমন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৪/০৩/২০১২ - ৭:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাইরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। ঢাকা শহরের বহুতল ভবনগুলো যেনো এই বৃষ্টিকে উপহাস করে। বড় বড় হাসপাতালগুলোর ভিতর থেকে তা আরো অনুভব করা যায় না। কেবিনে রোগী দেখতে এসে জানালা দিয়ে শুধু বৃষ্টির অঝোর ধারাই দেখা যাচ্ছে, শব্দগুলো অণুরনিত আর হচ্ছে না। কিন্তু এই অঝোর ধারা দেখেই দিপু কেমন উতলা হয়ে উঠলো। পালস দেখার জন্য রোগীর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে, পালস বিট দূরে কোথাও হারিয়ে গেছে, সেখানে জায়গা দখল করেছে টাপুর টুপুর শব্দ।


দুটি অণু সায়েন্স ফিকশন-২

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৩/২০১২ - ১১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখা

‘হ্যালো, জিমি ভাই লেখাগুলো মেইল করেছিলাম, পেয়েছিলেন?’
‘হ্যাঁ নিলয়, কী অবস্থা আপনার? কালকেই চাইলাম আর আজকেই পাঁচটা গল্প লিখে পাঠিয়ে দিলেন?’
‘হ্যাঁ, এই তো লেখা হয়ে গেল।’
‘এত তাড়াতাড়ি কীভাবে লেখেন আপনি বুঝি না। কারো কাছ থেকে কপি-টপি করেন নি তো?’
‘আরে না, কার লেখা থেকে কপি করব আর?’
‘আমার কিন্তু ডাউট হচ্ছে বুঝলেন, সত্যি কথা বলেন মিয়া- কেসটা কী?’
‘বলব? ইয়ে...কাউকে বলবেন না তো?’


দুটি অণু সায়েন্স ফিকশন-১

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০১২ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজও চমৎকার

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: মঙ্গল, ২১/০২/২০১২ - ৯:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
সে এক শহর আছে। মাঝরাতে সে আমাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে - জিজ্ঞেস করে “আমার কথা মনে আছে তো"?

আমি ঘুম জড়ানো গলায় তাকে তাড়াতে চাই। সে ফিরে আসে বারবার, দুষ্টু হাসি মুখে ঝুলিয়ে বলে - "আমার কথা মনে আছে তো?"

মাঝে মাঝে সাতসকালে আমি প্রাত্যহিকের ব্যস্ততা সামলাতে সামলাতেই সে হঠাৎই সামনে সেই পুরানো বেশ নিয়ে এসে দাঁড়ায়। একগাল হেসে বলে - "চলে এলাম”।