Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

উপন্যাস

কবিরাজ কাহিনি-১

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০১/০৬/২০১২ - ৮:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'এই আসিফ ওঠ...ওঠ! কটা বাজে দেখেছিস?'
ধুড়মুড় করে উঠে বসলাম। সুন্দর একটা স্বপ্ন দেখছিলাম। সাম্যের ডাকে ভেঙে গেল সেটা। কোথায় আছি প্রথমে মাথায় ঢুকল না। একে একে সব মনে পড়ল। আমরা এখন মেহরেপুরে কাটাখালি গ্রামে। আসিফের ছোটমামার বন্ধু ডা. একরামূল হকের বাড়ি। দরবেশপুর এখান থেকে মাইল তিনেক দূরে।


ভিনগ্রহের পাণ্ডুলিপি- শেষ পর্ব

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৫/২০১২ - ৪:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৯ এপ্রিল
আজ আমি উথলীর নিজ বাড়িতে বসে ডায়েরি লিখছি। গত দু'দিন যে ঝড় আমার ওপর দিয়ে গেছে- বেঁচে ফিরতে পেরেছি এটাই আমার জন্য বড় পাওয়া।


ভিনগ্রহের পাণ্ডুলিপি-৪

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ১০:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাঁটছি তো হাঁটছিই। ঘোলা পানির উৎসটা আর পেলাম না। জায়গাটা ভুতুড়ে রকমের নীরব। এমনিতে সুন্দরবন এলাকা বলে জনবসতি কম, তার ওপর আতিকায় ব্যাঙের মতো ভয়ংকর দর্শন প্রাণীটার ভয়ে কেউ একা একা বাইরে বেরোতে সাহস করছে না। তাই বলে ভর দুপুরে আশে পাশে কোনো বন্যপ্রাণী কিংবা পাখ-পাখালীর দেখা পাওয়া যাবে না- এ কেমন কথা!


ভিনগ্রহের পাণ্ডুলিপি-৩

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১০:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৭ এপ্রিল সকাল ছটা
এখন আমি সাতক্ষীরার কৈখালী গ্রামে আফজালের বাড়িতে বসে ডায়েরি লিখছি। এখানে এসেছি গতকাল বিকেলে।

কাল সকালে ডায়েরি লেখা শেষ করে উঠতে যাচ্ছি, এমন সময় জগমোহন এসে জানাল, কে একজন আমার সাথে দেখা করতে চায়।


ভিনগ্রহের পাণ্ডুলিপি-২

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/০৫/২০১২ - ১১:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২ এপ্রিল
১ এপ্রিল রাতটা ছিল আমার জীবনের সফলতম রাত। এখনো আনন্দে ধেই ধেই করে নাচতে ইচ্ছে করছে; বয়সের জন্য পারছি না। কাকতালীয়ভাবে ঘটে যাওয়া একটা রহস্যময় ঘটনার জের ধরেই রহস্যময় পাণ্ডুলিপিটার পাঠোদ্ধার করে ফেলেছি।


ভিনগ্রহের পাণ্ডুলিপি-১

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৯/০৫/২০১২ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কম্পিটারের সামনে বসে একটা রিপোর্ট সম্পাদনা করছি, এমন সময় আমার মুঠোফোনটা বেজে উঠল। স্ক্রীনে চোখ রেখে দেখি, বন্ধু তারেকের কল-
'হ্যালো তারেক কেমন আছিস?'
'ভালো, তুই কেমন আছিস?'
'ভালো, তারপর...অনেক দিন পর হঠাৎ মনে পড়ল...'
'হ্যাঁ, একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস দেখাব তোকে। যদি সময় দিতে পারিস বিকেলে তোর অফিসে চলে আসি?'
'অবশ্যই, অবশ্যই। পাঁচটা থেকে ন’টা পর্যন্ত অফিসেই আছি। তুই যেকোন সময় চলে আয়।'


শেরালীর বঙ্গ বিজয়

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: শনি, ৩১/০৩/২০১২ - ৬:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সুবিধা মানুষকে সার্থপর করে। আমি সেদিক থেকে নিরাপদ। সুযোগ হয়না, সার্থপরও হতে পারি না। আছে সংসারধর্ম, দায়ীত্ব। সব কিছু ঠিক রাখতে গিয়ে অনেক কিছুই ত্যাগ করতে হয়। পাণ্ডবদার চতুর্থ সংসোধনী প্রস্তাব তৌফিক অনুযায়ী বাস্তবায়ন শেষে পাণ্ডুলিপি শষ্যপর্বে পাঠিয়ে ছিলাম। আশা ছিল অন্ততঃ মার্চ নাগাদ বইটা শেষ হবে। নজমুল আলবাব হাঞ্জ-পোলারে বইমেলাতেই বাপ ডাকাইলেন। কী ভাবে তিনি তা সম্ভব করলেন সেটা তিনিই জানেন। অভ্রর লে


ফেরা - ০৮

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০১২ - ৭:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[এইটা একটা ফাঁকিবাজি পর্ব]

১২
আবারও আগুন (চলছে)

আর কথা খুঁজে পায় না। চুপ হয়ে যায় দু'জনেই, বেশ কিছুক্ষণের জন্যে। বেশ অস্বস্তিকর নীরবতা বেশ কিছুক্ষণ। এদিকে মনে মনে অস্থির হয়ে উঠছে হেলাল। একবার ঘড়ির দিকে তাকায়। বেশী সময় আর হাতে নেই। আরও ছোটখাট কিছু কাজ এখনও বাকি রয়ে গেছে।


সীজ দ্য ডে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৩/০১/২০১২ - ৪:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটি কালজয়ী উপন্যাস, প্রকাশকাল ১৯৫৬। লেখক সল বেলো। মুলত ছোট্ট আকৃতি ও বিষয়বস্তুর ব্যপ্তিগত কারণে এটিকে নভেলা (novella) আখ্যা দেয়া হয়।


ফেরা - ০৭

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১১
আগুন

মাথার ভেতরে এক অদ্ভুত শূন্যতা অনুভব করে। চট করে কিছু মনে পড়ে না। কোথায় আছে কেন আছে বুঝে উঠতে বেশ সময় লাগে। চোখের পাতা খুলতেও কষ্ট হচ্ছে ওর। নিজের শরীরের ওজনও যেন অনুভব করতে পারছে। ধীরে ধীরে সব মনে পড়ে আবার। চোখ খোলে। কিন্তু কিচ্ছু দেখতে পায় না। শুধু নিকষ কাল, একেবারে অন্ধকার, আলোর ছিটেফোটাও নেই কোথাও। প্রচণ্ড ভয়ে আত্না শুকিয়ে আসে। ওরা কি ওকে অন্ধ করে দিয়েছে তাহলে?