১.
ওয়াহৈপিরাংতনা শিন্থবা
কুমহৈগি নুংশাসোরতনদি
ওইহৈদে হায়বা লৈব্রা
লৈহাও য়াউদবগি মহুত্ থুপচিনখিবনা হেন্না ফত্রা
য়েংউ, নঙনা চত্খিবদগি মতমশিংসে কায়া'তা লুমথরে
থেংথবা লৈতনা সোয়দনা
মখোয়নসু শোরো শোরো চিংবিবা হৌরগনি হকচাংসিবু
মুক্না কোন্নরিবশিংনা পামজকাগি ফমুংবু চু-পাইবগুম পায়দুনা
অমন্বা নুংশিবগি শরুবু থাংদুনা
কোংঘুত্ শিংদো মেনসিনখিবনি মিৎনা নঙগা মান্ননা
মতমখুদিংগ...
একটি হরিণ বুকের ভেতর পুষি
একটি শালুক জলহাওরের মূলে
একটি শালিক রোদমহলে ওড়ে
একটি সাগর পোহায় নগ্ননিশি
কার বয়নে বিকোয় চাঁদের ছায়া
কে ভুবনে রাখে ঋতুর স্মৃতি
ঘোরের ঘাসে ভোরের ছবি দেখে
দূরে হাসে শুক্লা ও অদিতি !
যাবার আগে স্রোতের আয়ু জানে
মাঘ মিশেছে মন্ত্রদের উজানে !
এখানে নি:শব্দে হারাবার মত আছে অনেক কিছুই।
জলজ হাঁসের কর্ণে এ-যে দেখি শামুকের দুল, পরেছে
নোলক তারা, বাপের বাড়ি যাবে বলে সেজেছে কন্যা?
ভিনদেশী পাখির পাখায় কেঁপে উঠে বিলের সলিল বুক,
জলকেলির উল্লাসে আনন্দে উপচে পড়ে পদ্মপাতার উপর
ছোট্ট নোরুলমাছ : পৃথিবীর বাতাস আর গন্ধ মাখে গায়।
মা আমার কখন ধরে রেখেছেন হাত- "ফিরে আসিস বাবা!”
ঝিম-ধরারাত, ঘোরলাগে স্বপ্নের উদরে সময়ের পৃষ্ঠায়।
হটাৎ গর...
কফির মগে ঠোট ছুঁইয়েছি, তোমার কথা মনে পড়লো
সকাল সকাল
মনে পড়লো মানে ভাবতে শুরু করলাম।
তুমি যখন আমার কাছে ছিলে, ঘাসের গায়ে শিশিরের মতো
কাছে, তবু না থাকার দূরত্বে
তুমি একদিন বলেছিলে, তোমার চোখে আমি সকালের রোদ।
আমি তাই শিশির বিন্দু হয়ে শুয়ে থাকি ঘাসের উপর,
চোখে আলসেমি নিয়ে তোমার কথা ভাবি
টলটল টলমল!
তিরিতিরি হাওয়ার ভোর গায়ে মাখছে রোদ্দুর
সোনারবরণ ভিজে ধান ধরে আছে ধানক্ষেত
ঝিলের স্নিগ্ধজল পদ্ম ফুটিয়েছে প্রচুর
ঘাসের সবুজ বুক ফলিয়েছে শিশিরের ক্ষেত
পাটের সবুজ রঙ ডেকে নিয়ে শালিকের মন
বলে কথা আছে শোন।
সরায়ে সাদা মেঘ আকাশ লুফে নেয় নীল
বুনোহাঁসের গন্ধে বিলে পা রাখে ডাকাত!
বিপুল পাখার শব্দে উড়ে যায় হাঁস-
কয়েক সারি ভোরের আভাস।
হলুদপাতা পথে ফেলে চলে গেছে হেমন্ত দিন
এবার তুষার,...
[কাঁচি হাতে বসেছিলাম, ক্ষেপাটে আপাত-আত্ম-নিন্দুক। অনেকক্ষণ কাঁচি, আঠা, গঁদে জোড়াতালি খানিক। তারপরে শেষমেশ কিঞ্চিৎ বিরক্ত, হতাশ...]
ইন্দ্রিয়াবেগ ট্র্যাফিকিং
১
... ... এ-খা-নে কো-ন-ও র-ঙ নে-ই কে-ন-না স-ব
আ-লো মু-ছে গে-ছে অ-থ-বা স-ব আ-লো জ্ব-লে আ-ছে যে-হে-তু আ-লো-তে স-ব র-ঙ মে-শা-নো সে-হে-তু
ধ-রে নি-তে পা-রি স-ব র-ঙ মি-শে গে-ছে অ-থ-বা মু-ছে গে-ছে ... ...
প্রায়ালোকিত হিমায়ন ঘর, বিছানা জুড়ে তুমি
স্টীলশ...
"বিফোর সানসেট" কিছু গতকাল রিলিস করে নি। তবে ঘনঘন দুখানা পোস্ট কেন? এর দায় ফারুক হাসানের। এমন চমৎকার একটা রিভিউ লিখেছেন তিনি যে পড়া মাত্রই দেখে ফেললাম (এটাও নেটফ্লিক্স অনলাইনে পাওয়া যায়)। এবং দেখা মাত্রই লিখে ফেললাম আরেকপ্রস্ত রিভিউ। তবে এটা বোধ হয় ঠিক রিভিউ নয়, বরং ছবি দেখার পর যে অনুভূতি তার প্রকাশ।
লাউয়াছড়ায় কেউ পায় নাই তার প্রস্থানের খবর
বস্তুত: প্রাণিকূলে সে কোনো কেউকেটা ছিলো না বলেই
মাতম হয় নাই কোনো, হয় নাই শোক যাপন।
এমতাবস্থায় সবকিছুই স্বাভাবিক বলে প্রতিয়মান হয় যখন
বারান্দার নিজস্ব আয়তনে বসে প্রতিরাতে কাঁদেন একজন
মানবজন্মের অনিবার্য সব বেদনা তার উবে যায় মুহুর্তে তখন
এক অবোধ বানরশিশুর মুখ ভেসে আসে হৃদয়ে তার, ডাকে রক্তক্ষরণ।
[ সৈয়দ জাকির হুসেন, ফটো জার্নালিস্ট, দ্...
দীর্ণ দিন ভেসে যায় ময়ূরাক্ষীজলে,
ভেসে যায় তালপাতা দিন,
শাঁখসাদা দিন, লালশাক দিন-
রুপোলী মাছের দিন,
কখনও কাঞ্চনমালা দিন.....
কোথাও নিরুত্সব ভেজা-ভেজা
ধোঁয়ামাখা কাঠবুড়ো দিন-
কাঁচপোকা-রোদে নাছোড় ফড়িং.....
বিষাদ-বিলাপী এসরাজে টান,
ঘোলা জলে ভেসে যায় দিন।
কোথাও সূর্যরেখা ঘিরে দাঁড়িয়েছে
স্তোকনম্রা মেঘেরা-
ওরা ভুলে গেছে সব,
সব কথা, পুরানো নতুন-
এদিক-ওদিক চেয়ে ভয়ে ভয়ে
স্বর্ণসুতার পাশে ...
আবার ভিজে মাটির গন্ধ লাগে গায়
হাওয়ায় মেয়ের চুল খেলে যায়
গ্রীবায় নারীর দুলে উঠে লজ্জানম্রনদী
আঁধারের অধর ভাসিয়েছে যেন
সেই সন্ধ্যা আবার!
পথ তার চেনা ছিল এক আঙুরঅন্ধকার :
সে তো পথ নয়, মায়াবিনীরঠোঁট ;
সে তো অন্ধকার নয়, অতি-নান্দনিককারুকাজ ;
সে তো চেনা নয়, সম্মোহনীটান।
সেই টান আবার টানছে আমাই!
সৌর চাষীরা কবে কখন দিগন্তে
রুয়ে গেছে সন্ধ্যাতারা, কত দেখেছি তার
সন্ধ্যার ঠোঁটে ধরে আছে আ...