In Memory of M. B.
Here is my gift, not roses on your grave, not sticks of burning incense. You lived aloof, maintaining to the end your magnificent disdain. You drank wine, and told the wittiest jokes, and suffocated inside stifling walls. Alone you let the terrible stranger in, and stayed with her alone. Now you're gone, and nobody says a word about your troubled and exalted life. Only my voice, like a flute, will mourn at your dumb funeral feast. Oh, who would have dared believe that half-crazed I, I, sick with grief for the buried past, I, smoldering on a slow fire, having lost everything and forgotten all, would be fated to commemorate a man so full of strength and will and bright inventions, who only yesterday it seems, chatted with me, hiding the tremor of his mortal pain.
Rimbaud এর a season in hell বইটি নরকের ঋতু নামে অনুবাদ করতে শুরু করেছিলাম। শিরোনাম "নরকের ঋতু" বদলে "নরকে পরম ঋতু" করলাম।
Une Saison en Enfer: Délires II: Alchimie du Verbe শিরোনামের ৫ম অধ্যায়টির প্রথম অংশ অনুবাদ করলাম। A. S. Kline এর ইংরেজি অনুবাদ থেকে বাংলায় অনুবাদ করা হল।
তুমি আছো বলে বড় ভালো লাগে মাটি
বিকেলের রোদে মেঠো পথে হাঁটা হাঁটি
তুমি আছো বলে সবুজের আয়োজন
অনন্ত আকাশ, শঙ্কামুক্ত মন
আদিগন্ত বিস্তৃত স্বপ্নীল মাঠের ওপারে
স্বপ্নঘুড়ি গোত্তা খেয়ে আছে পড়ে
অসহায় বালক শুধু দাঁড়িয়ে থাকে এপারে
দৃপ্ত হাতে টানে তার ঘর্মাক্ত লাটাই
পড়ন্ত বিকেলে কোনো এক ভিন্ন পরিবেশে।
ইতি উতি আলোকবাজি, কীসের আমোদ প্রমোদ।
জানিনাতো। আমার বিমর্ষ ঘুনপোকারা জানে
হয়তো ছিলাম
ছিলোনা জং পোড়া ঝরাপাতার মিছিল
একটু একটু করে রানী সাদা ঘাঘরায়
নিমীলিত চোখের চোরাবালিতে
এসো এইবার
তুমি আর আমি পাশাপাশি, হাতে হাত রেখে
কুয়াশায় মুখ ঢেকে শীতের সকালে
উড়ে উড়ে নামি
থেকে থেকে কেঁদে উঠা আর্ত নদীটির বুকে
এসো, তুমি আর আমি।
নরম জলের স্তন ছুঁয়ে দিতে দিতে যদি
আকাশের পানে চেয়ে দেখি
তুমি আমি হই ছায়াপথ − আকাশের নদী
আমাদের নদী ছেঁচা যতো নীল − নীলরং জল − সুনীল আকাশ −
ব্যথার আঁধার মেখে চোখ বেয়ে নামে নিরবধি
বিষণ্ণ বালক এক,
সন্ধ্যের বুক চিরে কেঁদে কেঁদে ঘুরে ফেরে একা
আধফোটা ছিন্ন কমলের মতো মতো
চোখে তার ধূলিময় মলিনতা আঁকা।
যদি সেই নদী থেকে এক ঝাঁক ডাকাতিয়া ডাহুক পাখি
আমাদের ডেকে বলে, ‘জলে ভাসো −
ভেসে ভেসে চলে যাও অনন্ত মোহনায়’
এসোনা, হৃদয়টা অনুবাদ করে দাও
হঠাৎ করেই সময়টা থেমে গেছে আর মাধুকরী বিকেল
আচ্ছন্ন হয়ে আছে বেনারসী নীল আলোয়
এখন আমার প্রিয় পোশাকে প্রায়ই ন্যাপথলিনের পাওয়া যায়
বহুদিন সন্ধ্যায় আকাশ দেখা হয়না কফি খাওয়া হয়না
চিলেকোঠার চাবিটাও হারিয়ে গেছে
সিদুঁর কৌটায় তুলে রাখা জলপিপি আজকাল
কেনযে ডানা ঝাপটায় । কিচ্ছু ভাললাগেনা ।
এসোনা, হৃদয়টা অনুবাদ করে দাও, অথবা চলো
এবারের শীতে চলে যাই চিম্বুক পাহাড়ে
মায়াবী মধ্যাহ্নকে অনুবাদ করব সেখানে ।
---------- নুশান
জহিরুল ইসলাম নাদিম
স্মৃতি যে এক ধরণের শক্তি তা ছোটবেলায় প্রথম টের পাই।
যাই পড়তাম দিব্যি মনে থাকত।
অবন ঠাকুরের বই থেকে শুরু করে সুকুমার রায়
সব লেখাই এক নিঃশ্বাসে উগড়ে দিতে পারতাম
উল্লেখ করার মতো কোনো বিচ্যুতি না ঘটিয়েই।
(Ralph Pomeroy রচিত 'Corner' এর ছায়া অবলম্বনে)
পুলিশটা বসে আছে ওই ওখানে
টান টান সতর্কতা তার মুখের ভাঁজে
জমে উঠে দুধের সরের মতো
একটু হেলে ধরে রেখে তার মোটরসাইকেলটাকে
সে বসে আছে সিটের উপর
মিছেই রেখেছে ধরে আয়েশী ভাব
ক্যামন রেখেছে ভর এক ঠ্যাংযে নিত্যসঙ্গী বাইকের আর নিজের
শিকারী ধনেশ যেন
বেহুদা ঘুরছি কেন?
অনেকদিনের অনেক পুরানো সব লেখা, হলদে হয়ে গেছে খাতার পাতাগুলো, কেমন যেন জীর্ণও হয়ে গেছে। কোণাগুলো ভেঙে ভেঙে গেছে, কাগজের গুঁড়ো জমা হয়েছে মধ্যের ভাঁজে ভাঁজে। ইচ্ছে করে হাত দিয়ে ছুঁতে, খুব সাবধানে হাত রাখি, হাত বোলাই। পাছে আরো ভেঙে ঝুরো ঝুরো হয়ে যায়, তাই এই সাবধানতা।
যে দিন গেছে চলে---। জীর্ণপাতার ওই খাতার মধ্যে রয়ে গেছে তার পায়ের চিহ্ন, ধানগন্ধী হেমন্তবেলা মরিচগন্ধের গ্রীষ্মদুপুর, ইলিশগন্ধী বৃষ্টিবেলা ..... সবার চলে যাবার শব্দ রয়ে গেছে।