Call from the other side
A voice said, "Cyanide or Hemlock?"
Just like we ask a guest, "Tea or Coffee?"
I replied, "No, thanks, I prefer to live"
The voice announced, "It's time;
Wave bye to life
And drink the potion".
I questioned, “But why?”
The man laughed and answered,
“I collect souls;
You have been asked to give yours.”
Sadly I nodded my tired head;
For the very last time,
Me and my helpless eyes
Looked out the window;
Life outside seems like...
Golden sunshine on a butterfly's back;
Slowly I raised my heavy feet
And followed a mysterious shadow,
The shadow of all shadows;
The shadow where life terminates;
The shadow of a dark, pale curtain;
The shadow they called “death”!
--Rim
দেখো চোখ ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায়
কতো চিত্রনাট্য, কুশীলব আর
মঞ্চস্থ সংলাপ-
তোমাকে রেখেই তুমি
দেখো চলে যাও
হেসে, গেয়ে, নেচে- যেভাবে নদীর
জ্বলন্ত জল ভাঙ্গে পাড়...
তুমিও তেমন সর্বশ্রান্ত হও
পাউরুটির খয়েরি কোনার মতো
এঁটো থালাটির মাখন মাখানো
চামচের নিচে চাপা পড়ে থাকো-
কেউকি তোমাকে দেখে?
দেখো সন্ধ্যা হয়েছে বলে
মাছিরা অন্ধ আজ (তোমার পাশেই ওড়ে তোমাকে ছোঁয় না), রক্তের দিক ভুলে
চেনা বাদুড়ও গেছ ...
প্রবল ভ্রমের মধ্যে জেগে ওঠ নিঃশব্দ প্রহরে। জানালার পোকা জানে এসব ভ্রমের মাপকাঠিতে কতটা সোনা; মিশে আছে খাদ কতটা। অভিমান ঘষেঘষে যেটুকু সরল আলো জ্বালা যায়; যেটুকু তাড়না আসে সবকিছু ভেঙেচুরে ভেসে যেতে যমুনার জলে; তার সবই শুষে নেয় বুকের বৃক্ষের নীতিকথা। অন্ধকার গৃহীত হয় ঘুমের লাগাম খোলা চোখে, কবিতায়; এমনকি সঙ্গমে ও প্রেমে। নিঃশব্দের শঙ্খে চড়ে পাড়ি দেবে দূর্লংঘ্য সমুদ্র; সেই দেশে বাস ...
মোহরস গিলে জাগাতে পারো বিষব্যথা
শোধ দেবার আগে বাতি নেভানো সহ্য
করতে পারি না; জল পানে তৃষ্ণা নেই
যখন ঘুমাই সাধারণ অভিমানে ঘুমাই
বুঝলে...
প্লীজ! তথাগত নিয়মে চ্যাঁচামেচি করো না
সংকোচ থাকলে রাত্রিঠোঁট খুলে নিতে পারো
পুরো অনুভব... তোমার কৃপায় দাঁড়ায় যদি
অনিদ্রিতচোখ তাই কি ভালো নয়
কিছুই বললে না অপূর্ণ প্রাণসুরা—
সে আর ফিরবে না জেনে পোড়া দেহে বিষব্যথা
থেকেই যাচ্ছে; আর ...
- অনন্ত আত্মা
মির্যা গালিবকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার কিছু নেই। তার কিছু শেরের ছায়া অবলম্বনে আমি কিছু লেখার চেষ্টা করেছিলাম। এ যাত্রায় গোটা তিনেক দিলাম।
১.
আমার তো নেই হুশ, নেই মুখে রব;
প্রিয়তমা শুনেছ কি পাড়ার গুজব?
বলছে লোকে এটাই;
সর্বশান্ত, সর্বনাশ করেছে ঐ মেয়েটাই।
২.
আমার কান্ড দেখে হাসে দেখো ফুল;
আমি তো ছিলাম শুধু প্রেমে মশগুল।
বলে ফুল হেসে হেসে, দেয় ধিক্কার;
প্রেম, সে-তো ম ...
বুদ্ধদেব, তোমার ব্রাম্মণ মনের কাছে
হেরেছে কি আমার শুদ্রমন?
শুধু আমি নই, জানতে চায়
তোমার আমার জন্ম না নেয়া সেই শিশুটিও।
আমরা জানতে চাই,বুদ্ধদেব
তুমি ভালো আছো তো?
অনিন্দিতার স্বামী হয়ে?
তোমার বাবা, মা, বোনের চোখে
খুশির ঝিলিক দেখে?
তোমার ভাই এর সেই গর্বিত ভংগী দেখে?
তোমার মামার সেই ভয় কাটাতে পেরে?
কোনো নমশুদ্র তোমাকে জয় করতে পারেনি
এই অহংকার কি তোমার জন্মদাত্রীকে
সুখ দিতে পেরেছে?
...
[বিষণ্ণ বাউন্ডুলে]
তপ্ত দূর্বিসহ দিন..
যেনো;
শুস্ক মরুভুমি,
তৃষিত প্রান্তর..
তার-ই মাঝে কোন একদিন,
কোথা থেকে যেনো আসে..
এক টুকরো;
কাঠ-গোলাপের গন্ধ মাখা,
অচীন দেশের মেঘ..
বড়ো আদরের,
খুব ভালোবাসার..
ঠিক যেনো;
রুপকথার গল্পে শোনা,
ছোট্ট রাজপুত্তুর..
ভেসেই চলে,
মনের আকাশ জুড়ে..
স্বপনছোঁয়া,
আদরের নৌকা যেনো..
দিন যায়,
বেড়ে উঠে উড়ো মেঘ..
দুরন্ত;
দুর্বার তারুন্যে
সুবিশাল,
সে যে ভয়ং ...
বেদনার রঙ এলোমেলো করে
আবারো এই খেলাঘরে
এসেছি।
সারা দিন ঘুম,
এরি মাঝে দুঃসপ্ন-
...ওইসব ঝেড়ে ফেলে
এইতো এসেছি!
শুভ্র
ছাদের উপরে সিঙ্গেল খাটে
দু’ চোখে একটু ঘোর,
ঘোরে ঘোরে কেটে সারা এক রাত
কেটে হয়ে গেলো ভোর।
আকাশটা জুড়ে ছেড়াঁ ছেড়াঁ মেঘ
চাঁদ ঢেকে দিতে চায়,
কিন্তু এমন ষোলকলা চাঁদ
মেঘে কি ঢাকতে পায় ?
স্বপ্নের কোন্ দেশে থেকে যেন
বইছে মাতাল হাওয়া,
চেতনের এক গভীর অতলে
নিশ্চুপে ছুয়েঁ যাওয়া।
দুচোখে আমার স্বপ্নের মদ
ঢালে কোন্ অচিন প্রিয়া,
কি যে জুয়া এক খেলতে চায়
ছেঁড়া ছেঁড়া এ মন নিয়া ...
বারো থেকেই বর্ষার সাথে প্রেম।
ভালোবেসে আদিগন্ত যা ঝরে পড়ে,
তাতে রোদের লুকোচুরিতে মায়ার
হাত ধরে শুষে নেই রামধনু রং;
জয়া তখন গ্যাছে কচুপাতা যোগাড়ে,
তার থেকে যতটুকু ঝরে পড়ে জল,
তাই বুকে ধরে রাখি, যদি সত্যিই
কোনদিন নদে আসে বান। আর
গোল হয়ে চেঁচাই, রোদবৃষ্টি হলে
খেকশিয়ালের বিয়ে যেন হয়, সেই
বিয়ে আজও হয় নাই; যদিও পুরোটা
বর্ষাই আত্মসাত করেছে শেয়ালের দল !