A silent prayer
They are no more
We know for sure
But what if God gives them back for a day or two?
Oh God,
How we long to touch feel and speak
How we wait to see hear and smell
They say, what is done cannot be undone
But can you tell where to go where to seek
Or how to turn back the time?
What is this sharp sword ripping the heart?
What is that inner cry trying to outburst?
Is it just us feeling left out,
Or are they really gone?
For once and just for once
Please God please
Bring them back for once.
--Rim Sabrina; 5.06.2010
(In memory of Old Dhaka fire victims)
তোমার বাড়ি আমাকে বারবার টানে নতুন গন্ধ হয়ে
জয়শ্রী যেখানে শোয়, চুল শুকায়, গুন গুন করে নায়
আমি তার উঠোনে পৌঁছুলে দুপুরের ছায়া গাঢ় হয়
একটা শালিক শুধু লেবুর ঘ্রাণ বেয়ে উড়ে আসে ভুলে ।
যে কারণে কারো কারো মনে যৌবন ফিরে আসে
জমাট বুকের ভেতর জমা আদর পেয়ে ঘুমায় পাথর
বেঁচে থাকা তাই শুধু জয়শ্রীর বাড়ি, তোমার আলতা
ভেজা আঙিনায় টহল দেয় না কোনো সভ্যতার জীবাণু ।
এইসব শুনে জয়শ্রী হাসে, তার ভ্র ...
বৃষ্টি এবং তারপর
শাড়ির আঁচলে এক মুঠো কাচ পোকা লুকিয়ে,
আজ বের হয়েছিলাম শহরটা দেখবো বলে।
একদিনের বৃষ্টি রঙে রাঙানো এই চিরকালের ধুলির শহর
ব্যস্ত গাড়ি আর উড়ন্ত রিকসার পালে বারো মাসি হাওয়া
শাহবাগের মোড়ে টগর নামের মেয়েটার বেলি ফুলের মালা বেচা
হাইকোর্টের ফুটপাতে পাগলা ফকির এর আজব প্রলাপ
আর আমার খালি পায়ের উদাস পথচলা
শর্মা হাউসে গরম কফিতে সাবধানী চুমুক
ফুলার রোড ...
প্রজাপতি সময়কে নকশি সূতোয় তুলে
অব্যয় রূপ দেব ভেবেছি কতটা কাল
তোমার ওই হাত ধরে... রুক্ষ-কঠিন হাত
তোমার ওই প্রলম্বিত হাত, শীতের বাগানে এসে
বৃদ্ধ কবিতা সব সরাতে সরাতে জ্বেলে দেবে
একাধিক সামুদ্রিক ঢেউয়ের প্রদীপ!
তোমার ওই হাতে, ভেবেছি কতটা কাল
তোমার ওই লবণাক্ত ঝাউবন-কাঁটাবনে
ফোটাবো কোমল ডেফোডিল...
তখন কি জানতাম
তোমার ওই হাত শুধু ভ্রমণ পিয়াসী;
বৈশালী অন্ধকার তীরে এসে ভিড়বার আগে
দেন ...
চিন্তা থেকে তুলে আনি কথা, অর্ধেক নীরবতা
নীরবতার ভেতর চিন্তা আসে, আসে দুশ্চিন্তা
ফলে, শূন্যতা ঘিরে রাখো তুমি নীতিবাক্য জপে
বিশ্বাসে মনোবল বাড়াও, বাড়ে পরিচিত আশা
আত্মকথনের ছলে, ভঙিমা গিলে
আঁজলার ফাঁকে আর কতটুকু জল ধরে রাখছো
কুশলতা উড়ে যাবার ঠিক কতটুকু আগে?
আমারওতো চিন্তাশিকল ভাঙার ইচ্ছে জাগে—
চোখদ্ধয় পাতি, সাধ জাগে, ঠিক পরিমান কত?
কিছুই বললে না; দেহমিনার আমাকে মাপ করেন
যথার্থ ব ...
আমি এখন আকাশে, মেঘের সাথে পৃথিবী দেখি
দুপুরের মেঘেরা জানে, জানে পাড়ার শেষ বাড়িটা
কিছু সর্বনাশ আর স্মৃতির বিপন্নতা
তোমাকে আতকা গিলে খায়!
একটি গল্প ছিলো
সর্ষে ঢাকা ছিলো তার মলাট,
এখন ক্যাকটাস বারো মাস!
মানুষ তুমি ক্যাকটাস নও
তবু আঙুলে রক্ত ঝরে।
আহত আঙুল কার কাছে রাখি
কে বলবে অমানিশা গেছে কেটে!
একটি গল্প ছিলো পাতার আড়ালে
যা আসন্ন সন্ধ্যার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে!
ইচ্ছেগুলো স্বর্গ থেকে নেমে আসেনি বলে কাদায় বসে আছে জল; জলের উপর স্থির পায়ে দাঁড়িয়ে রোদ লুকোচুরি খেলে। দাবীদাওয়া আর কত! সরো, সরো তো দেখি, আরো দূরে সরে দাঁড়াও... অপেক্ষা পেরিয়ে যাব বলে এখনও নির্দিষ্ট গতি ফিরছে না! গাঢ়স্বপ্ন থেকে ঘনত্ব বাড়ছে! বাড়ছে মোহসম স্বপ্নপূরণ, কল্পনা
একমাত্র চোখই জানে ভেতরচোখে রহস্য কত? ছুঁলে গহব্বর থেকে সে-ও টেনে তোলো ভেদ করা সর্বস্ব-রহস্য… কোনো চিহ্ন রাখোনি ব ...
বহুদিন গ্যালো সন্যাসে
এইবার বুঝি ফেরা দরকার,
যদি তার পড়ে মনে,
আমারো ফের হবে সংসার ।
একুশে কাটে যে ক্ষত
তার ক্ষরণ থামেই বা কবে,
ঘরেই যে ভাঙে ঘর
তারোকি কোনদিন ঘরে ফেরা হবে?
প্লাবনের সাথী হবে বলে
সঙ্গ নেয় সরপুঁটি, ফুলতোলা হাঁস,
বালিকা ডাকেনি তাই,
নির্বাসনে আমাদের, আ-ক-ন্ঠ নিবাস ।
::উপক্রমণিকা::
পেরিয়ে গেল খান মোহাম্মদ ফারাবীর জন্মদিন। জন্মদিনেই তাঁকে মনে করা গেল না। কারণ বহুবিধ। রাস্তায় ছাত্রদের বিক্ষোভপরবর্তী প্রতিক্রিয়া, তার প্রতিক্রিয়া, সমসাময়িক মাথাব্যথা এবং আরো দুএকটি ব্যক্তিগত। + আলস্য।
আরো একটি দার্শনিক কারণও রয়েছে। ২২ না পেরোতেই মৃত, ঐ মানুষটির পরিচয় কী? মৃত মানুষের পরিচয়? এই নিয়ে নানান ভাবনা এবং ভাবনার কুয়াশায় আটকে আটকে চলা। সুতীব্র হেডল ...
মন যদি ভাঙো তুলে দিতে পারি
দেহভার
বলো, প্রশ্রয় দেবে দেবে কি? একা
রক্তাক্ত হবার
উইড়্যা যাবে তো যাও চিহ্ন না-রেখে
যেও রেখা চোখে, ধার পিপাসায়
আমি একা—
একাই কুড়িয়ে তুলি দগ্ধ পিপাসা
পাতালে টেনে রাখি পাহারা ও ভয়