মৃত্যুর পর স্বর্গ বা নরক কোনকিছুই আমার জন্যে অপেক্ষা করছে না। তাই যদি খুন করে ফেলি কাউকে, কিছু আসে যায় না আমার পরকালের, যেমন আসে যায় না একটি মানুষকে বাঁচালে। নিতান্ত বিবর্তনীয় কারণ ছাড়া আর কোনো কারণে কি তাহলে আমি মানবতাতাড়িত? নাকি এ কেবলই প্রোথিত?
হালকা নীল আলোর মধ্য দিয়ে উড়ে যাচ্ছি, সঙ্গে সাদা পালকের মতন দেখতে অচেনা জিনিসের পোশাক পরা এক অদ্ভুত মানুষ, ওর মুখ দেখতে পাই না, ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁহাত চেপে ধরে আছে, আমি সম্পূর্ণ ভারশূন্য!
যখন সৈনিক ছিলাম
ব্রায়ান ই টার্নার
[justify]
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালাতে গিয়ে আমি একটা গর্তে আশ্রয় নিই। সেখানে দেখি নীল উর্দির এক লোক বসে আছে। এদিকে আমার গায়ের উর্দি সবুজ। যন্ত্রণাবিদ্ধ চোখে সে আমার দিকে তাকায়। আমার ভাষায় একটা শব্দ উচ্চারণ করে।
মজিদ ভাই নিস্পৃহভাবে বললেন, "আমি কোথাও যেতে পারবো না। কোথাও নয়।"
হতভম্বের মতো একে অপরের মুখ চাওয়া ছাড়া আমাদের কিছু করবার নেই এখন। কী যে করা উচিৎ, তা ভেবেই পাই না আমরা।
- "সে কী মজিদ ভাই !! দারুণ জমজমাট অনুষ্ঠান হবে সেখানে," ফন্দিবাজ কবির বলে। "নামীদামী শিল্পীরা আসবেন অনেকেই। "
ভবঘুরে
চেস্টার হাইমস্
ভবঘুরে
চেস্টার হাইমস্
তার সঙ্গে আমার অনেক মিল ছিলো।
[justify]এক একটা দিন কিভাবে কিভাবে যেন পেরিয়ে যায়। টুকটাক বসে থাকি, শুয়ে থাকি কিংবা লেবু চা বানিয়ে নিয়ে এসে রেলিং এর কাছে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই বারান্দার রোদ বদলে যায়। রাত হয়ে আসে। লাইব্রেরি থেকে মাঝে মধ্যে বই নিয়ে আসি। বই পড়তে খুব একটা ভালো লাগে না, বই এড়িয়ে চুপচাপ সময় কাটিয়ে দেয়া বরং বেশি পছন্দের। বারান্দা থেকে এসে বিছানায় গা এলাই। মাথার কাছে বইটা নাড়াচাড়া করি। দা গার্ল ইন দা পিকচার। দক্ষিণ ভিয়েত
হুজুরদের গল্প ২
হুজুরদের গল্প ৩
ইশকুল কাণ্ড
১. ভালোবাসাবাসির জায়গা