Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

হরিকেল

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: শুক্র, ১৮/০২/২০১১ - ৮:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমাদের পাড়া দুপুরে একা একা ঝিমায়। মহাসড়ক থেকে প্রথমে পড়ে ইটের ভাটা। তার পাশের চিকন রাস্তা দিয়ে মাইল খানেক রিকশা বা হেঁটে আসলেই এই পাড়া। ইটের ভাটা দুপুরে বিশ্রাম নেয় না। সেখানকার চিমনি থেকে ধোয়া বেরোনোতে তাই কোনো বিরতি নেই। পাড়ার পুবদিকের বস্তির ছেলেবুড়ো অনেকেই ইটের ভাটায় কাজ করে। রোদ, ভাটার গরম ও ইটের গুড়োয় ভাটায় কাজ করা লোকগুলো গিরগিটির মতো রঙ পালটে লাল দানো হয়ে পড়ে। পাড়ার বাচ্চারা কখনো


দুঃস্বপ্ন অথবা দুর্ঘটনার গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/০২/২০১১ - ৪:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আজকাল আমার ভীষণ মাথাব্যথা করছে। চিনচিন করে ব্যথা। দুটো, তিনটে, চারটে প্যারাসিটামল খেলেও কোন কাজ হচ্ছে না। ডাক্তার দেখালাম, দেখে বললেন, “কই, তেমন কোন সমস্যা তো দেখছি না...।” দুটো ওষুধ লিখে দিলেন। “এগুলো পেইন কিলার, ব্যথা হলে খাবেন।” আজ দু-সপ্তাহ হয়ে গেল, ওষুধ খাওয়াই সার...ব্যথায় কাতর হয়ে আমি যেন নরকবাস করছি।


ঢপ কেত্তোন : একটি ন্যারেটিভ রিকনসিলেশন ডিসকোর্স

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/০২/২০১১ - ১০:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার দাদার নাম কানু। আমার নাম খানু। মানু হলে বেশ মানাত। মানু নামে বেশ মান্যতা আছে। কানু-মানু দুই ভাই—কাহারো সঙ্গে ঝামেলা নাই।


বুলগেরিয়ার গল্প-০৩

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ১৬/০২/২০১১ - ১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. কে? ইভান নাকি?


তোমাদের এই নগরে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০২/২০১১ - ১০:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]তোমাদের এই শহরে একদা একটি রাস্তার পাশে একটি নাম না জানা বৃক্ষ ছিল। ইঠ-কাঠ-বালিতে ঠাসা এই শহরে রাস্তার পাশে বৃক্ষ থাকা নিতান্তই বেমানান। বৃক্ষ থাকবে না, থাকবে শুধু কিছু কান্ডহীন পাতাবাহারের সমাহার। তাও থাকবে রাস্তার মাঝখানের ডিভাইডার কিংবা আইল্যান্ডে। অন্য কোথাও থাকার সুযোগে নেই। মানুষ সভ্যতার সবটুকু আবর্জনা নিজে শোষণ করে না কখনও। ফেলে যায় সেসব পাতার উপর জমে থাকা ধূলোর আস্তরণে প্রতিদিন। সময়ের ঘূর্ণিচক্রে তা মাটিতে মিশে যায়, হয়ত ফাল্গুনের শুরুতে কিংবা বর্ষার শেষে। এ শহরের পৃষ্ঠদেশ পুরোটাই প্রায় কংক্রিটের বর্মে আচ্ছাদিত। এ শহরের মাটিকে মানুষ সূর্যালোকের স্পর্শ দেয়না। সে পায়না কোনো বৃষ্টির স্নিগ্ধতা, বাতাসের ঘ্রাণ, বৃক্ষের শিকড়ের বাহুডোর, ফুলের পবিত্রতার ছোঁয়া। মাটির অপেক্ষায় অভাবে আস্তে আস্তে সেগুলো পচে গলে গলে গড়িয়ে যায় নর্দমার ঢাল বেয়ে, মানুষের উচ্ছিষ্টের সাথে। নর্দমাগুলো সে উদ্দেশ্যেই তৈরি।


হুজুরদের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০২/২০১১ - ৫:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
হুজুর হুজুর, চানাচুর
হুজুরের পোলায় পড়া-চুর
হুজুর গেলে ফতুল্লায়
হুজুরের বউ ঢোল বাজায়


ইলিয়াস ও বিপ্লবী

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০২/২০১১ - ৪:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

ইলিয়াস ও বিপ্লবী


অন্তুর আজো খেলতে ইচ্ছে করে।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১২/০২/২০১১ - ১০:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]অন্তু প্রতিদিন এই সময়টায় আকাশ দেখে। সকালের সূর্যটা আস্তে আস্তে উপরের দিকে উঠতে থাকে... আলোয় ভরে উঠে চারপাশটা। গাছগুলোর পাতার ফাঁকে ফাঁকে আলো তার ঘরের জানালা দিয়ে প্রবেশ করে...তার গায়ে আদর মেখে দেয়। অন্তু জানালার পর্দা মেলে দেয়, যেন সবটা আলো তার চাই-ই চাই।


বুলগেরিয়ার গল্প-০২

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শনি, ১২/০২/২০১১ - ৪:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সিঁড়ি

শয়তান জিজ্ঞেস করলো, “কে তুমি”?
সিঁড়ির গোড়ায় দাঁড়ানো লোকটা উত্তর দিলো, “আমি এক জনমদুঃখী, সব দীন-দরিদ্ররা আমার ভাই। কি ভয়ঙ্কর এই দুনিয়াটা, আর এর মানুষগুলো কত কষ্টেই না আছে”!


মামলার একজন সাক্ষী - ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১২/০২/২০১১ - ৫:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব এখানে পাওয়া যাবে।

"খুব কঠিন হয়ে গেল ব্যাপারটা।" রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে নিজেকেই বললেন মেহার্ন সাহেব। পুরো ঘটনার অবাস্তবতা তাঁকে ঘিরে ধরেছে। অবাস্তব চরিত্রের এক মহিলা, খুব ভয়ানক একটা চরিত্র তা বুঝতে উকিল সাহেবের আর বাকি নেই। রোমেইন ভোল কারো পিঠে ছোরা চালাতে দ্বিধা করবে না। এমন দিশেহারা অবস্থায় শেষ কবে পড়েছেন মনে করতে পারলেন না এই প্রথিতযশা আইনজীবী। বেচারা লিওনার্দো ভোলের জন্য কোনো শক্ত খুঁটি তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না। যদি না সত্যি সে খুনটা ...