Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৮/২০১৩ - ১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি এ যুগের হরিপদ কেরানী। আমার গ্রামের ঠিকানা আপনারা জানবেন না। কিন্তু আমার শহরের ঠিকানা আপনারা চেনেন। শহরে নিন্মবিত্তদের জন্য তৈরী অগুনতি খুপড়ির একটিতে আমি থাকি। আমি একা থাকি না, আমার সাথে মা থাকে, বউ থাকে, সন্তান থাকে, ছোট দুই ভাই থাকে। বাবা বেঁচে থাকলে তিনিও থাকতেন। সুমনের 'দশফুট বাই দশ ফুট' গানটি শুনেছেন?


বাঘের মাসি 'মিঁয়াও'

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৭/২০১৩ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[প্রাককথনঃ মিঁয়াও-কে যাঁরা চেনেন তাঁদের তো বলার নেই কিছু, যাঁরা চেনেন না, তাঁরা ‘মিঁয়াওচরিত’ দেখে নিতে পারেন চাইলে। পরিচয়টা হয়ে যাবে তাতে। তাঁরাও আর সবার মত করে জানবেন মিঁয়াও-কাহিনী মোটেও কল্পকাহিনী নয়, বরং সত্যমিশ্রিত কল্প-গল্প বলা যেতে পারে একে!

এটাও জানা থাকা দরকার, মিঁয়াও-এর পর্ব আরো থাকলেও এক এক পর্বে গল্প একটাই, একটা পড়লে আরেকটা পড়তেই হবে এমন কথা নেই- তবে পড়লে মিঁয়াও-কে আরেকটু চেনা যায়, এই যা লাভ!

সবার মিঁয়াও-পরিক্রমা আনন্দময় হোক,
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।]


লাল খাতার লেখা- [দাদুবাসা]

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৮/০৭/২০১৩ - ৭:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[পূর্বলেখঃ আম্মুটা পঁচা। এক্কেবারে পঁচা। কিচ্ছু বোঝে না। কালকে আমি লিখছি আম্মু আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বলল- কী করিস? আমি বললাম- লিখি। আম্মু বলল- কী লিখিস? আমি বললাম- খাতা লিখি। এরপর আম্মু বলল দেখি তো! এরপর আম্মু খাতা হাতে নিল আর চোখ বড় বড় করল। আম্মু যখন ভয় পায় তখন চোখ বড় বড় হয়। আম্মু বলল লেখা কই? আমি বললাম খাতায়। আম্মু বলল কই? আম্মু লেখাও চেনে না! আবার আমাকে শেখায়- আ তে আকাশ। আমি খাতা খুলে দেখিয়ে দিলাম- এত এত লেখা। আম্মু বলল- তুই তো দেখি শুধু অ আ লিখেছিস। এক, দুই, তিন- কতগুলা পাতা। আমি বললাম- এটা লেখা তো। অ আ না তো। আম্মু বলল কোথায় লেখা সব অ আ। আম্মু পড়তে পারে না। আমার খাতায় সব লেখা। সবার কথা লেখা। নানার কথা লেখা। আব্বুর কথা লেখা। খালামনির কথা লেখা। নানুর কথা লেখা। আম্মু পড়তে পারে না। আম্মু শুধু অ আ পড়তে পারে। আম্মু পঁচা। আম্মুর কথা আর লিখব না। আম্মু কিচ্ছু বোঝে না। ]


ঘুলঘুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/০৭/২০১৩ - ৭:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছবিটা দেখলে ধাঁধাঁ লেগে যায়।
তেলরংয়ে আঁকা; চারটেমাত্র কালার ব্যবহার করে এমন ছবি আঁকা যায়?
কিছুই প্রায় না এঁকে,পেন্সিলের এলোমেলো আঁচড়ের ওপর আনমনা,আলগোছে ব্রাশ টেনে ঐ রকম যে, একটা গল্প বলা যায়; তা টুশির মাথায় আসে না।
মুগ্ধ হলো; মানে হতে বাধ্য হল।
এমনিতে রেট্রো যুগের মেয়েদের মত, যখন-তখন ‘ওমমা!’ বলে ঘাড় কাত করা আজকাল আর ফ্যাশনেবল নয়।


বুনো জাম

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৮/০৭/২০১৩ - ৫:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পূর্বকথা - মাইর খাওনের প্রস্তুতি।


ফ্লেক্সিলোড

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৬/০৭/২০১৩ - ১০:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জেরিন দুপুর থেকেই আজ একটু অস্থির হয়ে আছে । এমন না যে রান্না করতে গিয়ে তরকারিতে লবন বেশি দিয়ে ফেলেছে , মারুফ অফিস থেকে এসে খেতে বসে ভ্রূ কুচকে অনুযোগ এর সুরে তার রান্নার একগাদা ত্রুটি বের করবে ! ব্যাপারটার সাথে সে অভ্যস্ত হয়ে গেছে !


লাল খাতার লেখা- [পাখি আর মাছ]

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৭/২০১৩ - ৪:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[আম্মুটা পঁচা। এক্কেবারে পঁচা। কিচ্ছু বোঝে না। কালকে আমি লিখছি আম্মু আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বলল- কী করিস? আমি বললাম- লিখি। আম্মু বলল- কী লিখিস? আমি বললাম- খাতা লিখি। এরপর আম্মু বলল দেখি তো! এরপর আম্মু খাতা হাতে নিল আর চোখ বড় বড় করল। আম্মু যখন ভয় পায় তখন চোখ বড় বড় হয়। আম্মু বলল লেখা কই? আমি বললাম খাতায়। আম্মু বলল কই? আম্মু লেখাও চেনে না! আবার আমাকে শেখায়- আ তে আকাশ। আমি খাতা খুলে দেখিয়ে দিলাম- এত এত লেখা। আম্মু বলল- তুই তো দেখি শুধু অ আ লিখেছিস। দুই- পাতা। আমি বললাম- এটা লেখা তো। অ আ না তো। আম্মু বলল কোথায় লেখা সব অ আ। আম্মু পড়তে পারে না। আমার খাতায় সব লেখা। সবার কথা লেখা। নানার কথা লেখা। আব্বুর কথা লেখা। খালামনির কথা লেখা। নানুর কথা লেখা। আম্মু পড়তে পারে না। আম্মু শুধু অ আ পড়তে পারে। আম্মু পঁচা। আম্মুর কথা আর লিখব না। আম্মু কিচ্ছু বোঝে না। ]


সিবলিং টুইনস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৭/২০১৩ - ২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৮টা প্যাকেট, একটু আগেই গুনে দেখেছি। সামনের টেবিলটাতে সুন্দর করে সাজানো আছে। একটার উপর একটা করে তিন সারিতে। পাশে দুটো গোলাপ আড়াআড়ি করে রাখা। নিখুত।


দেশ বিদেশের রূপকথা (১) - থাইল্যান্ড

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৭/২০১৩ - ২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক সময় এক দেশে ছিল দুই বন্ধু। তারা ছিল খুবই দরিদ্র, তাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। তাদের দেশেও খুব একটা কাজ ছিল না। ফলে যদিও তারা বেশ পরিশ্রমী ছিল, কিন্তু তবুও তারা সবসময় কাজ পেত না। অল্প যে সময় তারা কাজ পেত, মন দিয়ে সে কাজ করত। তাতে করে তারা ভালো পারিশ্রমিকও পেত। কিন্তু যেহেতু সবসময় কাজ থাকতো না, তাই তাদের উপার্জন খুব তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যেত। আবার কায়ক্লেশে চলতো তাদের দিন। এভাবে বছরের