Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

শকুন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৪/১১/২০১২ - ৩:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিনে দুপুরে, সূর্য যখন ঠিক মাঝ আকাশে তখন কিংবা তার খানিক আগে আজরফ মিয়া খুন হয়ে যায় অথবা তার নিথর দেহ পড়ে থাকে ১নং শ্রীশ দাস লেনস্থ রাস্তার উপরে। যারা ইতিহাসের খবর রাখেন তারা জানেন মৃত্যু ১নং শ্রীশ দাস লেনের কাছে অপরিচিত কিছু নয়। ১৯৭১ সালের ২৮ শে মার্চ এই রাস্তার উপরেই ব্রাশ ফায়ার করে মারা হয় বিউটি বোর্ডিংয়ের মালিক প্রহ্লাদ সাহাসহ ১৭ জন বোর্ডারকে। অতএব মৃত্যু কিংবা অপমৃত্যু ১ নং শ্রীশ দাস লেন অ


স্যাম্পল

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বুধ, ১৪/১১/২০১২ - ১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জুবিলী রোডের এটিএম বুথ থেকে বের হবার পর থেকেই লোকটা পিছু নিয়েছে।

ফুটপাতে আরো লোক চলাচল করছে। আলাদা করে কাউকে সন্দেহ করা মুশকিল। কিন্তু এই লোকটাকে সন্দেহ করতে হলো। আমি সিগারেট কিনতে থেমেছিলাম এক খানে। সেই লোকটা আমাকে পেরিয়ে গিয়েও দাঁড়িয়ে পড়লো। আমি সিগারেট ধরিয়ে হাঁটতে শুরু করে লোকটাকে পাশ কাটালাম। খানিক পর লোকটা আবারো পিছু পিছু। আমি রাস্তা পেরিয়ে ওপারে গেলাম। লোকটাও রাস্তা পেরিয়ে ওপারে। কৈশোরে মাসুদ রানা পড়ে আসা আমি বুঝে গেলাম লোকটা আমাকেই টার্গেট করেছে।


বৃষ্টির সাগরে ডুবে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১১/২০১২ - ১০:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মা,খুব বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছে করছে।ভিজব?
এত ইচ্ছে হলো কেন তোর?
দেখছ না,কী গরমটাই না লেগেছে এই কয়েকদিন।
আচ্ছা,যা।তবে বেশিক্ষণ ভিজিস না।


ডাক

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১১/২০১২ - ৪:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“সত্যি আসবে?!”
“আসবে!”
“সত্যি সত্যি আসবে?”
“সত্যি সত্যি আসবে!”
“ও চিনবে কেমন করে?!”
“চিনিয়ে দিতে হবে!”
“তাহলেই হবে?!”
“তাহলেই হবে!”

বর্ণ’র বড্ড অবাক লাগে। নানা’র দিকে বড় বড় চোখ তুলে তাকিয়ে থাকে ও। কাঁচাপাকা লম্বা দাঁড়ি, মাথায় অল্প কটা চুল, চোখে খয়েরি ফ্রেমের চশমা, চশমার কাঁচে ওকে দেখা যাচ্ছে আবছা- আর নানার স্বচ্ছ চোখের তারা, নানা তাকিয়ে ওর দিকেই, মুখে এগাল ওগাল হাসি।


কোহিনুরের যমজ (২)

শঙ্কর এর ছবি
লিখেছেন শঙ্কর [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/১১/২০১২ - ৫:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোহিনুরের যমজ (১)

গুপীর কথা

কলকাতার রাস্তা ছাড়ালেই চারিদিকটা কেমন যেন অন্যরকম হয়ে যায়। আকাশটা বেশ পরিষ্কার লাগে, হাওয়াটা বেশ ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা লাগে। মনের জট ছেড়ে যায়, ভয়ডর কেটে যায়। কেমন যেন গলা খুলে গাইতে ইচ্ছে করে, ‘হারে রে রে রে রে, আমায় ছেড়ে দে রে দে রে’।যেই


১%

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: সোম, ১২/১১/২০১২ - ৫:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির কিয়ৎকাল পর জানিলাম, সহপাঠী বনি ইয়ামিন ইসলামী ছাত্র শিবিরের সদস্য।


ওস্তাদের মার শেষ পাতে - পর্ব ৫

ঈপ্সিত আর চম্পাকলি এর ছবি
লিখেছেন ঈপ্সিত আর চম্পাকলি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১০/১১/২০১২ - ৬:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগেকার পর্বগুলি এইখানেঃ
পর্ব ১ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46479

পর্ব ২ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46554

পর্ব ৩ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46617

পর্ব ৪ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46698

~ ফিরে দেখা - পর্ব ৫: ‘ওস্তাদের মার শেষ পাতে’ ~


বিবেক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৫/১১/২০১২ - ৮:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ কলেজে যেতে একদম ইচ্ছা করছেনা রশিদ সাহেবের। শরীরটা ম্যাজম্যাজ করছে ঘুম ভাঙার পর থেকেই। শ্যামনগর বিদ্যাময়ী গার্লস কলেজের ইংরেজির শিক্ষক তিনি, সতের বছর যাবত এই কলেজেই শিক্ষকতা করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করার দুই বছর পর এখানে জয়েন করেন। বয়স তখন তাঁর আটাশ। তাগড়া যুবক। বছর তিন শিক্ষকতা করার পর, বিয়ে করেন। ছাত্রীর বাবা-মা চেপে ধরেছিল। স্যার কে তাঁদের খুব ভাল


হন্তদন্ত তদন্ত প্রয়োজন

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ০৪/১১/২০১২ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাজী সাহেব উসখুস করেন শুধু। আড়ে আড়ে স্ত্রীর দিকে তাকান, কিন্তু কিছু বলেন না।

মিসেস কাজী খনখনে গলায় বলেন, একুশ বছর বয়স কম নাকি? আইনেও তো বলা আছে, মেয়েদের আঠারো বছর আর ছেলেদের একুশ বছর বয়সে বিয়ে দেওয়া যায়। তুমি খালি ত্যানা প্যাচাও ক্যান?

কাজী সাহেব কাশেন দুয়েকবার। একবার ঘড়ি দেখেন। অস্ফূটে কী যেন বলেন।


ভারতীয় গণতন্ত্র

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৪/১১/২০১২ - ১১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সিভিল রাইটস কথাটির অর্থ আমার কাছে এখনো ধোঁয়াশার মত। আসলে আমাদের জন্যে আদৌ কি কোন রাইটস আছে? আমরা একবার ভেবে দেখি, একবার আওয়াজ উঠাই, একবার নিরুদ্দেশভাবে কোন উদ্দেশ্যকে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে নতজানু হই। আর যাবতীয় প্রক্রিয়া চলতেই থাকে...