Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

সামনের অথবা পেছনের ঘটনা বৃত্তান্ত-৩ (শেষ পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৫/২০১২ - ৯:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৫.

দরজা দিয়ে ঢুকেই রিপনদার চিরপরিচিত হাসিমাখা মুখটি দেখতে পেল প্রবাল। তার মনে হল কয়েকযুগ পরে পরিচিত কাউকে দেখে সে যেন মুক্তি পেল। তার আনন্দ উপচে পড়তে লাগল। সোফায় হেলান দিয়ে রিপনদা একটানা কিছুক্ষণ প্রবালের দিকে তাকিয়ে রইলেন, চোখ পিটপিট করে বোঝার চেষ্টা করলেন প্রবালের মনোজগত অত:পর বললেন “কেমন আছো, প্রবাল?” “আমি ভাল আছি”, বললো সে।

: তোমার পড়াশুনা কেমন চলছে?


গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও পিসুনচ্ছাড় রহস্য

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৫/২০১২ - ২:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

গোয়েন্দা বিভাগের দারোগা কিংকর্তব্যবিমূঢ় চৌধারি কচমচ করে মুড়িমাখা খেতে খেতে বললেন, "বলছি স্যার। মুড়িটা চিবিয়ে নিই আগে। আহ, বড় ভালো মুড়ি! চানাচুরটাও সাংঘাতিক! এই যে আচারের তেলটা, এর কোনো তুলনাই হয় না স্যার। শসাটা কোত্থেকে কিনে আনা?"

ঝাকানাকা চায়ের কাপে প্রলম্বিত এক চুমুক দিয়ে আড়চোখে কিংকু চৌধারির মুড়ির বাটির দিকে তাকিয়ে বললেন, "আর মুড়ি নেই কিন্তু। চানাচুরও শেষ।"


আয়ুষ্কাল

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৫/২০১২ - ৫:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমিনুল ভাই তখন আটত্রিশ বছরের যুবক। কিন্তু দেখলে মনে হয় কমপক্ষে পঞ্চাশ তার বয়েস। লম্বা পানজাবী, মাথায় টুপি, তার সাথে মিল রেখে গালে পাতলা দাড়ি। তাবলিগের চিল্লা দিয়ে বেড়ায়। উত্তরের কোন এক জেলা থেকে লম্বা তাবলিগী সফর দিয়ে সে আমাদের বাড়িতে এলো। তখন দুপুর, মার্চ মাসের হালকা গরমের দুপুর। তার গাল ভেঙ্গে বেশ ঢুকে গেছে। চোখের নিচে কালি। ঝোলার মতো ব্যাগটা কোন মতে দরজার কাছে রেখেই সে সটান


বৃষ্টিপিশাচ

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৫/২০১২ - ২:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

এক।

সারাদিন প্রচন্ড গরম। একেবারে বাজে রকমের ভ্যাপসা গরম। একটা গাছের পাতাও নড়ে না এরকম সময়ে। প্রচন্ড গরমের বিরুদ্ধে গাছপালাও মনে হয় অহিংস আন্দোলনের উদ্দেশ্যে একেবারে মৌনতা পালন করে। অবশ্য এই দু'হাজার বারো সালে ঢাকা শহরে গাছ আছেই বা কোথায়। এই জায়গাটায় অবশ্য এখনও গাছাপালা আছে বেশ কিছু। ঢাকা শহরের প্রচণ্ড ব্যাস্ততার মধ্যেও এই জায়গাটা একটু অন্যরকম, বিশেষ করে ছুটির দিনে। ইন্দিরা রোড। রাস্তার একপাশে খামারবাড়ি, আরেকপাশে তেজগাঁও কলেজ। ছুটির দিনে কলেজ বন্ধ থাকলে রাস্তাটা বেশ লাগে। যদিও একটু ভেতরে ঢুকলেই চাপা গলি আর ভাঙ্গা রাস্তায় জমে থাকা কাঁদাজলের জঞ্জাল, হার্ডওয়ারের দোকান। তারপরেও এই রাস্তাটা সবকিছু থেকে একটু আলাদা।


সামনের অথবা পেছনের গল্পবৃত্তান্ত-২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২১/০৫/২০১২ - ৮:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৩.

ইতিহাসের খুব সুবিধে, একবার কোনরকম চলা শুরু করতে পারলেই হয় তারপর শুধু টাইম, প্লেস এবং আ্যাকশনের ঘষামাজায় ইউনিটি ধরে রেখে এগিয়ে যাওয়া। সময়ে এর উপর নূতন নূতন উত্তেজনার পলেস্তারা যোগ হবে, কখনো তাকে ঘিরে আবর্তিত হবে রহস্য, কখনো তার উপর যুক্ত হওয়া ঘটনা ধোঁয়াশা হয়েই রইবে, শুধু খোলনলচে পাল্টাবে কিন্তু সমীকরন মেনে স্থিরতায় কখনোই পৌঁছুবেনা।


গোয়েন্দা মাহদিনের পরিচিতি এবং রহস্য গল্প-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২১/০৫/২০১২ - ৮:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ঝকঝকে বিকাল।মাহদিন তাদের নতুন বাড়ি বানানো হচ্ছে তাই দেখছে।পুরান একটা বাগান সমেত বাড়ি কিনেছে মাহদিনের বাবা আলামগীর হোসেন।বাড়িটা বেশ পুরানো তাই ভেঙ্গে নতুন করে তৈরী করা হচ্ছে।বাবা মা দুজনের ইচ্ছা একমাত্র ছেলেকে ডাক্টার বানাবে কিন্তু মাহদিন চায় বড় গোয়েন্দা হতে।


ববি ফিশার কোথায় গেলেন

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: রবি, ২০/০৫/২০১২ - ১০:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
স্থান, কাল অভিন্ন। পাত্ররাই আলাদা কেবল।

মানে সেই ক্যাফেটরিয়ার নিষ্কর্মা কর্ণার, বাইরে সেই বেলা বারোটার ঝিম ধরা কর্কশ দুপুর। কেবল পাত্রের সংখ্যা একজন বেশি। আমাদের চারমূর্তির সাথে যোগ দিয়েছেন কবিরের এক কাজিন, আদনান ভাই।


।।---বিহাইন্ড দ্যা মাস্ক---।।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৯/০৫/২০১২ - ৯:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[img][ihttp://i.imgur.com/HQDeY.jpg[/img]

অন্ধকারে বসে আছি।

আলোটা চলে গেলো হঠাৎ করে। চারিদিক নির্জনতায় ডুবে গেছে। নির্জনতা ভাঙতে কানের কাছে মশা এর মাঝেই গুনগুণ শুরু করে দিয়েছে। অন্ধকার এলে তাদের বড্ড আনন্দ হয়। যদিও অন্ধকারে বসে থাকতে আমারও খুব একটা খারাপ লাগছে না। চারপাশের অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছি না, এই যা।


হিং-টিং-চট্‌চট্‌

ঈপ্সিত আর চম্পাকলি এর ছবি
লিখেছেন ঈপ্সিত আর চম্পাকলি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৯/০৫/২০১২ - ১:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘বিতংস’, ‘চ-এ চুরি, ছ-এ ছবি, জ-এ জব্দ’, ও ‘শাহী-তন্দুরের’ লেখকের কলম থেকে...

(১)
-“হ্যালো রনি তোর খুব বাড় বেড়েছে তো!”
-“আরে যাদুকরী তিষ্যা? বাড়? তা ইঞ্চি খানেক বেড়েছি। তুই কলকাতায় না থাকলে চাপমুক্ত ভাবে বাড়তে পারি তো। কিন্তু তুই কবে ফিরলি যাদুসফর শেষ করে?”
-“কাল বিকেল পাঁচটায়, সতের ঘন্টা হয়ে গেল, তুই ফোন করলি না?”


চোর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/০৫/২০১২ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.