Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

কিউপিড-ব্যালান্স

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০৫/২০১২ - ১২:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টানা তিনদিন ল্যাবরেটরি ছেড়ে বের হননি ড.


আষাঢ়ে গল্প ০১: একজন আনাড়ি লেখক

ব্রুনো এর ছবি
লিখেছেন ব্রুনো [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৫/২০১২ - ৯:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমি এই নিশুতি রাতে, যখন পুরা গ্রাম ঘুমে নিশ্চুপ হয়ে আছে, আমার বউ এর শরীরের পাশে শুকনো মুখে বসে আছি। ব্যাপারটা খুব রোমান্টিক হতে পারতো, কিন্তু হচ্ছে না। কারন এই গল্পের লেখক আমাকে দিয়ে আমার বউরে কিছুক্ষণ আগেই খুন করিয়েছে। আমি নাকি আমার বউ এর মাথা দা’র এক কোপে দুই ভাগ করে ফেলেছি। এখন লেখক আমার বউ এর মৃত্যুর পর আমার অনুভুতি কী হতে পারে তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে যদিও সুবিধা করে উঠতে পারছে না।


শিরোনামহীন

কীর্তিনাশা এর ছবি
লিখেছেন কীর্তিনাশা (তারিখ: সোম, ৩০/০৪/২০১২ - ২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিরোনামহীন


বিতংস

ঈপ্সিত আর চম্পাকলি এর ছবি
লিখেছেন ঈপ্সিত আর চম্পাকলি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৯/০৪/২০১২ - ৬:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(এক)

-“হ্যালো এটা সল্টলেক থানা? আমি সিটি সেন্টার থেকে বলছি, এখানে একটা খুন হয়েছে। শিগগিরি আসুন।”
-“খুন হয়েছে কি করে জানলেন? আপনি দেখেছেন জখম না খুন? খুন কি মশাই অতই সোজা?”


গল্প প্রচেষ্টা-২০

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শনি, ২৮/০৪/২০১২ - ৫:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৃতভোজী


পাশে আছি-আশে আছি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৮/০৪/২০১২ - ১২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সায়েম রীতিমত গলদঘর্ম হচ্ছিল বিশাল সাইজের লেগরোস্টটি উদরালয়ে ঢোকাতে যেয়ে। পেটের ডাকে যতটা না, তার চেয়ে অনেক বেশী জিহবার আহবানে এখন তার অবস্থান হোটেল নিউজার্সিতে। জিহবা ও পেটের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় তার দেহাভ্যন্তর অচিরেই পরিণত হল পল্টনের রণক্ষেত্রে!


অন্য পৃথিবী

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৪/২০১২ - ৩:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক


নয় ফুল নয় লতা, মাধবী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৪/২০১২ - ১০:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবুজ-শ্যামলে ঢাকা মাটির কাঁচা রাস্তার এক পাশ ঘেঁষে অজস্র নাম না জানা বুনোফুল, ঝোপঝাড়, পরিচিত ঘাসফুল। তারই মাঝে বাড়ন্ত এক কদম গাছের দীর্ঘ নরম পাতার আড়ালে এক টুনটুনির বাসা। বুনোফুলের সুভাস মাখা ছায়াঘেরা মাটির এই কাঁচা পথটি চলে গেছে দূরের শহরে।

রাস্তার ওপাশে নেমে যেতেই একটি খেলার মাঠ। জল-বৃষ্টি আর কাদায় লুটোপুটি খেয়ে একটি পুরোনো ফুটবল নিয়ে খেলায় মত্ত এক ঝাঁক দুরন্ত বালক।


ব্যবধানের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৪/২০১২ - ১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি ঠিক জানিনা আশ্রমের মেয়েটাকে এতটা অসাধারণ দেখায় কেন। রোজ সূর্যোদয়ের সময় তাকে দেখি এই বিশালাকার শতবর্ষী গাছটার নিচে এসে দোলনায় দুলতে দুলতে গুনগুন করে গান গাইতে। আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনি। একটু একটু সুর তুলতে চেষ্টাও করি মাঝেমধ্যে। কিন্তু বুঝি না, তার সুরের অর্থ, তার গানের কথার অন্তর্নিহিত ভাব। তার গানের সুরে মোহিত পল্লবেরা নেচে ওঠে। বাতাস এসে তাতে ঢেলে দেয় অনিঃশেষ মাধুর্য। আমি খুব বিরক্ত হ


দুটি অণু সায়েন্স ফিকশন-৪

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৩/০৪/২০১২ - ২:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পূণর্জন্ম

কাচের জানালার পাশে উদ্বিগ্নমুখে দাঁড়িয়ে আছেন ডা আশরাফ। কিছুক্ষণ আগেই জ্ঞান ফিরে এসেছে বিশিষ্ট শিল্পপতি মাহমুদুর রহমানের। চুপচাপ শুয়ে থেকে চোখ পিটপিট করছেন তিনি।
ভেতরে ভেতরে আনন্দে ফেটে পড়ছেন ডা আশরাফ। কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক মাহমুদুর রহমান আর কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে বিশাল অংকের টাকা পুরস্কার দেবেন।
‘স্যার, ওনার জ্ঞান ফিরেছে।’ নার্স এসে জানাল,‘চাইলেই এখন কথা বলা যায়।’