Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

মাটির রং লাল

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৮/০৪/২০১২ - ৬:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দড়ি ধরে টানতে টানতে শামলীকে নিয়ে উঠোনে ঢোকে কাশেম। প্যন্টের দড়িটা ওর কখন ছিঁড়ে গেছে, কোমড়ের কাছটা টেনে এনে বাঁধতে থাকে একসাথে। এই ফাঁকে শামলী উঠোনের কোনে ফুলগাছে মুখ গুঁজে দিতে যায়। কাশেম দৌড়ে গিয়ে গলার দড়িটা হাতে তুলে নিয়ে ফিরে আসে, ‘ও খালা, শামলীকে এই ধারে বেন্ধে দেব না গোয়ালে তুলে রাখব?’
‘গোয়ালেই তুলে রাখ বাবা,’ শানুর আম্মা বারান্দা থেকে হাত নাড়েন।‘আবু ভাই পরে ধোঁয়া দিয়ে আসবে যা।’


যখন বৃষ্টি নামত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৪/২০১২ - ১১:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

বাবলুর জন্মের সময় আম্মা মারা যান।


আর কোন অপরাধবোধ নেই !

ঝরাপাতা এর ছবি
লিখেছেন ঝরাপাতা (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৪/২০১২ - ৩:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বৃষ্টির ঘ্রাণ পাচ্ছি,
জলের ঘ্রাণ পাচ্ছি,
জলমগ্নতায় কার অতল হৃদয়ের
কলরব শুনতে পাচ্ছি ।
এ কার নুপুর-নিক্কণ সকরুণ সুরে
আজো কাঁদে করোতোয়ার কচুরীর দামে?
রেণুকা? সে তো চৌদ্দ বছর আগেই
ভোকাট্টা হয়ে গেছে গোলাপী ঘুড়িটার মতো!
সেই ঘুড়ি, সেই নিরুদ্দেশ ঘুড়ি কতবার ছলে-বলে
আছড়ে পড়েছে রেনুকাদের ছাদে।
যতবারই কুড়োতে গিয়েছি
ততবারই বিদ্ধ হয়েছি শান্ত গভীর দু’চোখের মায়ায়।


অবিশ্বাসখন্ড

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৪/২০১২ - ১০:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বারান্দাটাই যত নষ্টের গোড়া। বাড়িটা ওদের হলেও বারান্দাটা ছিল আমাদের। আমাদের বটে তবে ওদেরও যাতায়াত আছে। বারান্দার একপাশ দিয়ে ছাদে যাবার সিঁড়ি, ছাদে যাবার সময় এই বারান্দার রেলিং ধরে খানিকটা জিরিয়ে নেয়া যায়। সামনে সবুজ গাছের আড়াল।


আঁধারে শূণ্যতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৪/২০১২ - ২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জোসেফকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে দিলাম আমি।


পশ্চিম আফ্রিকার গল্প-৩

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ১১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


স্বপ্ন কিংবা অলীক বাস্তব

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ৭:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত-১


জনসেবা ফরমূলা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ১১:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি বরাবরই জনহিতৈষী মানুষ। সারাজীবন স্বপ্ন দেখেছি কিভাবে মানুষের জন্য কাজ করবো। ছাত্রজীবন থেকে স্বপ্ন দেখতে দেখতে কর্মজীবনের মধ্যাহ্নে প্রবেশ করেছি তবু জনহিতকর কর্মে নিয়োজিত হবার সুযোগ পাইনি। গ্রামে গেলে গরীব মানুষের ক্লিষ্ট মুখের দিকে তাকিয়ে বুকটা হু হু করে ওঠে। কিন্তু শেখ মুজিবের মতো গায়ের চাদর খুলে শীতার্ত মানুষটার গায়ে পরিয়ে দিতে পারি না। আসলে আমার গায়ে তো চাদরই নেই। গ্রামে গেলে লেদার জ্যাকেট


ছোবল

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা পারভীন শিমুল (তারিখ: শনি, ৩১/০৩/২০১২ - ৫:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি শায়লা। শায়লা শারমিন। বাবামায়ের একমাত্র মেয়ে। ছাত্রী ভালোই ছিলাম। কোনো টিউটর তখনো প্রয়োজন পড়েনি। টুকটাক প্রবলেম হলে মা কিংবা বাবা দেখিয়ে দিতেন। ক্লাস এইটে যখন পড়ি, একটা অংক দেখাতে নিয়ে গেলাম বাবার কাছে। অংক বোঝাতে গিয়ে বাবা আমার বুক স্পর্শ করেন। ভয়ে, আতংকে আর লজ্জায় যতোটা না কিশোরী শরীর কেঁপে উঠেছিলো, তারচেয়ে অনেক বেশি কেঁপে উঠেছিলো তার মন। শামুকের মতো গুটিয়ে গিয়েছিলাম নিজের ভেতর


| ছোটদের গল্প… | হাওয়াই মিঠাই |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শুক্র, ৩০/০৩/২০১২ - ১২:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



সপাং করে পিঠের ওপর জালিবেতের তীব্র বাড়িটা পড়তেই শার্টের নিচে চামড়াটা যেন ঝলসে উঠলো অপুর ! অবিশ্বাস্য চোখে রহমান স্যারের এমন ভয়ঙ্কর মূর্তি দেখে শিউড়ে ওঠলো সে। বড় বড় চোখ দুটো ডিমের মতো ঠেলে বেরিয়ে আসছে তার ! চতুর্থ শ্রেণীর ক্লাশ টিচার রহমান স্যারের এমন উগ্র রূপ আগে কি কখনো দেখেছে সে ! কিছুতেই মনে করতে পারলো না।