Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

ভালবাসা ও জীবনের ফুটপাতে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০২/২০১২ - ৩:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১)


গুলশান এভিনিউয়ে একজন উলঙ্গ মানুষ

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০২/২০১২ - ১২:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন পরে দেখা হওয়াই বোধহয়, নাভেদ আমার দিকে ভুরু কুচকে তাকায়। তারপর বলে, 'তোর সমস্যা কী? এত যে দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াস, চেহারা থেকে গাইয়া ভাবটা যায় না কেন?' আমি হাসি। সন্তর্পনে একবার কোমরের দিকে তাকাই, প্যান্টে গোজা শার্টের ঝুল কি কোথাও বেরিয়ে এসেছে? না, বের হয়নি। তবু নাভেদের ঝা চকচকে চেহারার সামনে আমাকে মলিনই হয়তো মনে হয়। অন্তত নাভেদের চোখে তো বটেই।


রোদ এসে ছায়া হয়ে যায়

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০১২ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুপুরের রোদের বিশ্রামের যাওয়ার সময়টি আজ খুব কাছ থেকে দেখতে থাকি। তিনটা পার হয়ে যাচ্ছে। জানালার গ্রিলে চুমু দিয়ে ঢুকে যাওয়া রোদ এখন চেয়ারে গা এলিয়ে দিচ্ছে। অথচ কিছুক্ষণ আগে দোর্দন্ড প্রতাপে সমস্ত টেবিল জুড়ে আদর বিলিয়ে যাচ্ছিল। আজ কোনো ব্যাচ আর পড়তে আসবে না। কিছুক্ষণ আগে না করে দিয়েছি ছাত্রদের। আজ শুধু রোদের বিশ্রাম দেখব।


ঊষার দুয়ারে

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৭:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১.


লেখা লেখা খেলাঃ ক্লাইম্যাক্স!

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
রুমার মনটা আজ বেশ ভালো। গুনগুনিয়ে যখন গান গাচ্ছিলো তখন পেটের বাবুটাও খানিক নেচেছে ওর সাথে। নাচবেই না বা কেন? ও ভালো গায় না নাকি? বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন তখন হুট করে গেয়ে ফেলতো দু চার লাইন, তারপরে সবার মাঝে হুড়োহুড়ি পরে গেলেও আর একটুও গাওয়ানো যেতো না ওকে দিয়ে! জামশেদও ওর প্রেমে পরে টিএসসিতে এক অনুষ্ঠানে ওর গান শুনেই। ওর এক বন্ধুর সাথে এসেছিলো অনুষ্ঠানে, পরে খুঁজেপেতে বের করে রুমার বাসায় একেবারে বিয়ের প্রস্তাব। ভালো পাত্র পেয়ে ওর বাবা মাও না করেনি।

সেই বিয়ের আজ দুবছর হলো, আর রুমার পেটে এখন ওদের সন্তান। আর মাত্র কয়েকটা মাস, তারপরে তুলতুলে একটা জ্যান্ত পুতুল ওর সমস্ত একাকীত্ব ভুলিয়ে দেবেই দেবে, রুমা সেটা খুব করে জানে!


বগা লেক রহস্য : পর্ব এক

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৬:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বান্দরবন থেকে বের হবার আগে থেকেই প্যানপ্যান করে যাচ্ছিলো অঙ্কুর, তার প্যানপ্যানানির ঠেলায় অতিষ্ট হয়ে একবার রাদ প্রায় বলেই বসেছিলো, “তুই থাক, তোর যাওয়ার দরকার নাই|” কিন্তু চিন্তা করে বললোনা| একা একা গেস্ট হাউসে থেকে করবেই বা কি? আর ওদের ফিরতেও প্রায় দিন দশেক| এদিকে মোটা জামিল একবার দাঁত কেলিয়ে বলেছিলো, “কিরে অঙ্কুইরা, একলা থাকবি নাকি?


ষড়যন্ত্র! ষড়যন্ত্র!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৪/০২/২০১২ - ১১:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কামাল ভাইয়ের প্রতি আমার বিশেষ ভক্তি জন্মায় যেদিন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এস এম কিবরিয়া ঘাতকের হাতে প্রাণ দেন। আমরা রাতের খবরে জানতে পারি উনি গ্রেনেড হামলায় মারাত্মক আহত হয়েছেন; তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। কিন্তু সকালে টিভি খুলেই দেখি উনি আর নেই। বিষণ্ণ মনে অফিসে যাই; চায়ের টেবিলে আলোচনা চলে দেশের ভুত-ভবিষ্যৎ নিয়ে। কেউ কেউ সরকারকে ধুয়ে দিচ্ছে। দেশটাকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য বানানোর জন্য। আবার অনেক সরক


নিয়তির সালিশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৪/০২/২০১২ - ১১:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সারাটা গ্রামই আজ নীরব, প্রায় সবাই ঘুমে বিভোর। গাঢ় অন্ধকারের চাদরে ঢেকে আছে সব। রাস্তার পাশে সারি সারি গাছগুলোর অস্তিত্ব পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না। ঝিরি ঝিরি বাতাসে গাছের পাতা নড়ার শব্দ হচ্ছে। সেই সাথে কিছুক্ষণ পরপরই থেমে থেমে শেয়াল ডেকে উঠছে ক্রমাগত। গ্রামকে একপাশে রেখে চলে গেছে এবড়ো-থেবড়ো মেঠোপথটি। মাঝে মাঝে শেয়াল ঝোপঝাড় থেকে বেরিয়ে এই পথের উপর চলে আসে। এই পথ ধরেই বাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নূরু মেম্বা


শিকার

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০২/২০১২ - ১১:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
হাসানুজ্জামান টের পায়, তার মুখে একটা হাসি ফুটে আছে। সেটা এই পরিস্থিতিতে তাকে খুব একটা সাহায্য করবে না, তা সে জানে, কিন্তু হাসিটা মুছতে গিয়ে কষ্ট হয় তার।


বৃষ্টির ক্যানভাস

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০২/২০১২ - ১:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এখন আমার সময় হল, যখন সবাই চলে গেলো.........
আজকাল আমি মুখবই এর বুকে সময় মতো আসতে পারিনা। কারণটা হল আমার কর্মক্ষেত্র। আমার সাধারণ অকেজো কাজে হালকা পাতলা পদোন্নতি হওয়াতে আমার তেরোটা বেজেছে। বলতে গেলে দৌড়ের উপর আছি। কথা বলতে পারিনা তোমার সাথেও। কখনো কখনো আমার আকাঙ্খা ছাপিয়ে যেতে চায় সমস্ত সীমাহীন প্রান্তর। কিন্তু মন একটা জায়গায় এসে থেমে যায় বারবার।