[justify]আমেরিকার ঔপন্যাসিক ফিলিপ রথ পেলেন এই বছরের ম্যানবুকার আন্তর্জাতিক পুরস্কার। প্রতি বছর দেয়া ম্যানবুকার পুরস্কার থেকে এই প্রাইজ কিছুটা ভিন্ন। এটা দেয়া হয় প্রতি দুই বছর পরপর। জীবিত কোনো ফিকশন লেখক এই সম্মানে ভূষিত হন, তবে সেটা একটা কোনো নির্দিষ্ট বইয়ের ওপর ভিত্তি করে নয়; এটা দেয়া হয় পাঠকের ওপর লেখকের সার্বিক প্রভাবকে গণনায় ধরে। এই পুরস্কার প্রথম পান আলবেনিয়ান লেখক ইসমাইল কাদেরে (২০০৫ সালে)।
বইটা শেষ করার পর পপীপ আমাকে বলল, 'কী-ই? কেমন মনে হয়?'
আমি হাসি। জোরালো হাসি নয়, হালকা হাসি।
পপীপ জোর করে কথা আদায় করতে চায়। 'হাসলে হবে না, তোমাকে বলতে হবে।'
একজন আলি কেননের উত্থান পতন-আহমদ ছফা
আসরাফ
দে তোর বাপরে একটা ট্যাহা।
ভিখিরিরা সাধারনত ভক্ষাদাতাকেই বাবা বলে ডাকে। আলি কেনানা দাবি ছেঢ়ে বসলো সম্পূর্ণ উল্টো। অর্থাৎ সে ভিক্ষাদাতার বাবা এবং একটা টাকা তাকে এখখুনি দিয়ে দিতে হবে। একেবারে যাকে বলে কড়া নির্দেশ। এই চাওয়ার মধ্যে রিতিমতো একটা চমক আছে।
আজই দুপুরে আধখানা দুনিয়া পাড়ি দিয়ে আমার হাতে এসে পৌঁছেছে একখানি চকচকে রঙিন মলাটওয়ালা চল্লিশপাতার বই। বইখানি অনেকদিন থেকেই আমার কড়া নজরে আছে, কারণ এই বইটি হল দুইজন খুবখ্রাপ সচলের এক অশুভ আঁতাঁতের ফলশ্রুতি। আর সবচেয়ে নিন্দনীয় ব্যাপার এই যে, যখন আমি ছোট্টটি ছিলাম সেইফাঁকে এঁরা দুইজন কালা শব্দটির কপিরাইট দখলিস্বত্ত্ব করে ফেলেছেন; কালা শব্দটি আমার সঙ্গেই একাত্মভাবে জড়িত (তার প্রচুর সাক্ষ্য দিতে
আজ মেলা থেকে বাসায় এসেই শুনি মোবারক পদত্যাগ করেছে। মিশরের আজ খুশির দিন। সেই ভালোলাগা নিয়েই আরেকটি খুশির কথা জানাচ্ছি।
আগেই ঠিক করেছিলাম যে আজ বইমেলায় যাব। বিডিনিউজ২৪.কম এর নতন সিটিজেন জার্নালিজম সাইট উদ্বোধন হবে ৪টায়। এছাড়া সাড়ে পাঁচটায় রয়েছে গোয়েন্দা ঝাকানাকার মোড়ক উন্মোচন।
দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্যে কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে জানি না, বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলে এ বিষয়ে সরকার ও বাদীপক্ষের প্রস্তুতি কেমন তাও জানি না। তবে মাঝে মাঝে পত্রিকায় জামায়াত-শিবির নেতাদের উদ্ধত কথাবার্তা দেখি। এ রিপোর্টে যেমন জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এমটিএম আজহারুল ইসলাম বলে
(পাঠক নিজ দায়িত্বে লেখার শিরোনাম পড়বেন। 'বইশোনা'কে 'বইসো না' কিংবা 'বই সোনা' পড়লে লেখকের কোনোই দায় নাই। )
বইটা খানিকটা আগ্রহ খানিকটা অনাগ্রহের অবস্থান থেকে শোনা শুরু করেছিলাম। বইটার শিরোনাম ইনফিডেল বা বিশ্বাসহীন হলেও সাব টাইটেলে 'আমার জীবন' কথাটা দেখে বুঝেছিলাম যে লেখিকার আত্মজীবনীমূলক বই হবে এটা। দীর্ঘ এই বইটা শুনতে আমার প্রায় ২০ ঘন্টার ড্রাইভিং-সময় ব্যবহার করতে হয়েছে।
সালেক খোকন
বইমেলা বলতে সবাই বুঝি একুশের বই মেলাকে। বইমেলা। শব্দটি উচ্চরণ করতেই লেখক ও পাঠকদের মনে অন্যরকম আনন্দ দোলা দেয়। প্রকাশকদের মুখেও দেখা দেয় একচিলতে হাসি। বইমেলাকে ঘিরেই বছরে একবার সারাদেশের লেখকদের সম্মিলন ঘটে। নারীর টানে ছুটে আসে প্রবাসে থাকা লেখকেরাও। তাই বইমেলা লেখক, প্রকাশ আর পাঠকদের মিলন মেলা।