এক আকতার ছড়া লিখে যায়
এই আকতার অন্য,
তার পরিচয় বিশাল হৃদয়
সব মানুষের জন্য।
ছড়া নয়, আমি তার কূলপ্লাবী
ভালোবাসাটারই ভক্ত...
এমন জনকে সাজানো কথায়
শুভেচ্ছা দেয়া শক্ত!
এক আকতার ছড়া লিখে যায়
এই আকতার অন্য,
চোখ ভিজে ওঠে জীবনে এমন
বন্ধু পাওয়ার জন্য!
১২ জুন, ২০০৯
পুরানা একটা অপ্রকাশিত লেখা চোখে পড়লো, ভাবলাম সবাইরে একটু দেখাই। লেখার মান নিয়া আমার কোনই মাথা ব্যথা নাই। আমার কীবোর্ড, আমি টাইপাইছি। কীবোর্ড তথা শব্দ নিয়া খেলার অধিকার সবারই আছে হ। যদি অহজমেবল লাগে, বমি কইরা দেন, চাইলে গালিও দিতে পারেন, দুঃখ পামু না।
[center]স্বপ্ন ভাঙ্গা জীবন নিয়ে
চলছি পথে নির্বিকার,
এই আমাকে কষ্ট দেবে
এখন তেমন সাধ্য কার?
চাওয়া-পাওয়া মিললো কিনা
হিসেব তো আর কষি না,
...
এমনিতে চুপচাপ
মুখ টিপে হাসে সে
মাঝে মাঝে হাতমুঠো
খুক খুক কাশে সে
ছন্দের খেলাধূলা
বেশ জানা আছে তার
ঠিক কথা বলবেই
ঘাড়টা যে ত্যাড়া তার
ছোটখাটো আয়তনে
লেখাগুলো খ্যাপাটে
ছন্দের গুতা মেরে
পারে ঠিক খ্যাপাতে
কাউরে সে ছাড়ে না
করে না যে ভেদাভেদ
লাখে এক ছোড়া সে যে
আকতার আহমেদ
বেশ কিছুদিন হল
টিকিটার খোজ নাই
ছড়া ছেড়ে-ছুড়ে ছোড়া
কই গেল জানো ভাই?
একটি বিশেষ বিজ্ঞপ্তি: ব্যাটার আজকে জন্মদি...
যখন তখন চিন্তা আমার
বুকের উপর আস্ত পাহাড়।
ব্যাজার মুখে থাকো বসে
যদি আবার ক্ষেপো শেষে!
যতই কর হালুম হুলুম
অল্প কথায় মস্ত জুলুম,
দিনের শেষে জানি খুকি
নরম গলায় বলবা ঠিকি-
“কী হবে আর কিছুই না
খাইসো সোনা, ঘুমাবানা?”
যতই থাকুক মনে বিষাদ,
দু:খ কষ্ট হাজার নিষাদ;
চোখের কোণে তোমার ছায়া
সব ভুলি কি আজব মায়া!
যখন কপট রাগে ফোলাও গ্রীবা
না হেসে আর উপায় কীবা?
- বোকা
ছোট্ট পাখি ছোট্ট পাখি
রোজ সকালে তোমায় দেখি,
সুখ মানে কী তুমি আমায় বলতে কি ভাই পারো?
নীল আকাশের কোন অজানায়,
ভর করে এই পাখির ডানায়,
মনের সুখে ঘুরে বেড়াই, বাধ মানি না কারো।।
প্রজাপতি প্রজাপতি,
রঙিন সাজে রূপবতী,
সুখ মানে কী? সুধাই তোমায়, বল আমায় শুনি।
রঙ বেরঙের ফুলের মাঝে,
উড়ে বেড়াই সকাল সাঁঝে,
ফুলের কানে চুপিচুপি সুখের স্বপ্ন বুনি।।
জোনাক পোকা জোনাক পোকা,
আঁধার আলোয় নয়তো একা,
সুখ মা...
তাইওয়ানের মামুন বলে, আয় না ছড়া লেখি!
বাংলাদেশের আলসে মৃদুল কয়, ঠিকাসে, দেখি...
জি-টক খুলে টক করে,
নানান কথার চক্করে
একটি ছড়া বেরিয়ে আসে, দিলাম দিয়ে সেটাই...
দ্বন্দ্বমুখর ছন্দ দিয়ে ছড়ার দুঃখ মেটাই!
এই ছড়ায় কোরিয়ান এক যুবকের কাহিনী আছে। তাই ব্যবহৃত হয়েছে কিছু কোরিয়ান শব্দও। সেইসব শব্দ আবার উচ্চারণে কিছুটা বাংলাভাষার অনেক শব্দের মতোই। সেগুলোর অর্থবোধক টিকা ছড়ার নিচে দিয়ে দেয়া হল।
ল...
অপার আমার দেশ
আরিফ খান
কত স্বপ্নের পাখায় উড়েছি,কত উঁচুতে উঠে,
তড়িত তীব্র,মড়ক ব্যাপ্তির ছবি এ জীবনপটে;
দুকূলপ্লাবী বানের মত ভেসে গেছি কার ডাকে
মুখে হাসি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছি অগ্নিগিরির বাঁকে।
কি যেন এক রত্নপাথর ফুটেছিল ফুল হয়ে,
রঙিন পালকে,দ্যুতির ঝলকে কষ্টরা যেত সয়ে;
সপ্ত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী মনে হত মোরে কেন?
পূর্ণ চাঁদের জোৎস্না হাতে ধরা দিয়েছিল যেন।
পার হতে যাই পথিক-চলা মহাস...
১
- 'হাউ মাউ খাউ,
মাইনষের গন্ধ পাউ!'
- 'হুর ব্যাটা তুই বদ্যি দেখা
তোর তো নাকে ঘাও!
মানুষ এতো সস্তা নারে
চাইলে পাবি ফাউ'
(মন মেজাজ এর অবস্থা মনে হয় সুবিধার না... হবেই বা কিভাবে... চারপাশে কি ভূতের ঘোরাফেরা বন্ধ হয়েছে? আমিও বা এই সুযোগ ছাড়ব কেন? যে কয়টা পাই ধরে ধরে বস্তায় ভরে ফেলি। কানে কানে বলি... ক্লাস করতে করতে লেখা... তাই লেখা বোরিং হওয়ার জন্যে আমি দায়ী নই... )
[center]
আমড়া গাছের ডালে যখন আমরা সবাই বসে,
পাত্তা পেয়েও হাততালি দেই নাম হারাবার দোষে
মান করে সেই গান করে ভূত, প্রাণ গেল তাই বলে।
পূর্ণিমাতেও চাঁদ ...
[বেশ জবর একটা গ্রীষ্মনিদ্রা দিয়ে এলাম। মাঝে মাঝে কেবল উঁকি ঝুকি মেরে গেছি। এদিকে ঘুম ভাঙ্গার পরে দেখি লঙ্কাকান্ড। ভূতের উৎপাত দেখি ঘাড় থেকে মাথায় উঠেছে। আর তো চুপ করে থাকা গেল না। তাই আবার নামিয়ে ফেললাম গোটা কয় ভূতের চরণ। বছরের প্রথম (বাংলা ও ইংরেজি উভয়) নন্সেন্স]
[center]
আজ সকালে দরজা খুলে বাইরে গিয়ে দেখি,
দিন দুপুরে ভূতগুলো সব করছে সভা, একি!
মাইক নিয়ে চেঁচাচ্ছে কেউ, পাইক হাতে বর্শা,...