০১
ভার নয় বোঝা
ভার হচ্ছে বুঝা
০২
মুঁই কতবড় হনু
ছড়া লিখি অনু
০৩
ঘরে গিয়ে আঁতুর
হয়ে গেলো আঁতুড়
০৪
লোকটা এমনি বেশ ভালো
রেগে গেলে বলে বাল-ও
০৫
দিলে তার পেছনে ঠেলা
বুঝবে তখন ঠেলা
০৬
লোকটা ভীষন কিপটা
মাইয়া দেখলেই খালি কয় পটা
০৭
নামটা তার যদিও সুমন
কিন্ত কিছুতেই তার মন নয় সু-মন
০৮
মহিলাটি ছুঁড়ে মারে মাটিতে রাখা পাটা
পুরুষটা সরে না গিয়ে উল্টে দেখায় বুকের পাটা
০৯
প্রত্যাখানে ছ...
আমি অণু প্রাণীতো, অণু ছড়া পড়ে তাই হই অনুপ্রাণিত ! "ছড়মাণু" "নিমকি"-র আকারে ও ধরণে..লেখা এই ছড়াগুলো, প্রিয় দুই ছড়াকার সন্ন্যাসী -মৃদুলের দুই জোড়া চরণে। সিরিজের নামটাও দি'ছে সন্ন্যাসীদা', বিনয়ের অবতার "থ্যাঙ্কস" ল'ন না সিধা !
১১.
বুড়ো বলে তাকে তুমি ভেবেছ কি রতিহীন ?
এখনো রাত্রে কাজ করে সে বিরতিহীন
১২.
“একেকটা ক্যাব যেন চলমান বিছানা”
ব্যাপারটা মিছা না !
১৩.
"রিস্ক নাই যদি থাকে কনডম ...
ছড়ারা আসে,
ছড়ারা ভাসে,
ছড়ারা হাসে,
আমায় দেখে।
করুণায় চায়,
বিগলিত প্রায়;
চলে তবু যায়,
আমায় রেখে!
ঘুরে ঘুরে যায়,
ধরা নাহি দেয়।
ভাবে বুঝি, হায়
নতুন একে?!
আমি তবু গাই,
বারে বারে চাই,
যা লিখি তা ছাই –
পড়ে কে কে?!!
স্যাঁতস্যাঁতে পোড়োবাড়ি, বৃষ্টির দুপুর
এক কাণে দাঁড়ানো গুটিকত কিশোর
অবেলায় মেঘ দেখে থমকে দাঁড়ায়
নিজেরে আড়াল করে দেয়ালের ছায়ায়।
লোকজন ছাতা নিয়ে হাঁটাচলা করে
কেউ কেউ বসে আছে চুপচাপ ঘরে।
এখানে ওখানে মেঘ গড়েছে পুকুর
বুড়োবাম ব্যাঙ বাঁধে কোরাসের সুর ।
পৃথিবীটা সাঁতরায় জলের ধারায়
সূর্য আঁচল টানে খুব লজ্জায়।
এ ওরে খুব করে দেয় ভিজিয়ে ।
সাধ্য নেই পাতারো থাকে লুকিয়ে।
পাঁচিলে...
আমি অণু প্রাণীতো, অণু ছড়া পড়ে তাই হই অনুপ্রাণিত ! "ছড়মাণু" "নিমকি"-র আকারে ও ধরণে..লেখা এই ছড়াগুলো, প্রিয় দুই ছড়াকার সন্ন্যাসী -মৃদুলের দুই জোড়া চরণে। সিরিজের নামটাও দি'ছে সন্ন্যাসীদা', বিনয়ের অবতার "থ্যাঙ্কস" ল'ন না সিধা !
০১.
“ভাবীর খাতির দেবর সনে”
ফাঁস হয়ে যায় এ্যাবরশনে !
০২.
ব্যাপারটা পুরুষালী
পটিয়েছে নুরু, শালী
০৩.
প্রথম দেখায় "কিস" তাড়িত
ক'দিন যেতেই বিস্তারিত !
০৪.
ওরা পটু ...
এই ছড়াতে ছন্দ আছে, অশ্লীলতার গন্ধ আছে, বাইচা গেছেন যাদের দুচোখ বন্ধ আছে…
ছোট ছোট দু-লাইনে, মনটা কারো দুলাই নে, তবুও যদি একটু খানিক মনটা কারো দোলে… আসেন আমার কোলে!
০১.
মন দিয়েছি গিটারে...
বেচতে হল ভিটা রে!
০২.
যত্রতত্র আলু খান...
ভাবির ওপর চাপ কমান!
০৩.
এখন থেকে ওবামা
বিশ্ববাসীর বাবা-মা!
০৪.
ফুপুর পোশাক আলুথালু...
ব্যাপারটা কী, কন তো খালু!
০৫.
সাফল্যতে মিষ্টিমুখ
বিফল হলেই খিস্তিমুখ!
০...
লাভ চিনিনি,
লোভ চিনেছি!
লোভের পাটায় সুখ বেটেছি,
সুখ মেখেছি গায়।
সুখ যে দেখি ধুতুরা পাতা,
সুখে থাকাই দায়!
সৎ চিনিনি,
খল চিনেছি!
খলের খোলে ঝোল টেনেছি,
ঝোল খেয়েছি বেশ।
ঝোল যে দেখি গরল সম,
জীবন জ্বলে শেষ!
ন্যায় চিনিনি,
পাপ চিনেছি!
পাপের কাছে হার মেনেছি।
পাপ জেনেছি ঠিক!
পাপ যে এখন বাপকে ধরে
সুখ দাওগো ভিখ্!!
গণতন্ত্রের জিকির তোলে
স্বৈরতন্ত্রের আস্তানা!
খুনি হাতে নতুন করে
পরে সাধুর দস্তানা!
সত্যপথে সহজ মতে
চলা ওদের রাস্তা না।
ভালো থাকা ওদের কাছে
কাজুবাদাম-পেস্তা না।
পুকুর চুরি ওদের রীতি,
একটি দুটি বস্তা না।
উপহাসে অট্টহাসে –
‘সৎ ব্যাটারা পস্তা না’!
দুদিন পরে জমবে সবে
নির্বাচনী মাস্তানা।
আমজনতার পান্তাভাতই
ডাল-ভাত কি গোস্ত না!
এমন করে দিন কি যাবে?
দিন হবে আর সস্তা না!
আমজনতা ...
কহিলে কহিবা 'কহিল ব্যাটায়!' তাইতো কহি না কিছু
সহিতে পারো না স্হি কথা তারা শূল যেন ফুঁটে পিছু
ফুঁদিয়া বেড়াও গাত্রে মাখো না তেল চুলে কর ডাই !
বুঝাইতে যাই, কহিবা 'আঁতেল! যা যা বাড়ি! বেইল নাই!'
সারাদিন ভ্রাতঃ কি কুকাজে মাতো চাবা'ইয়া তেলেভাজা
দাপা'ইয়া ফিরো তাতঃ’র অর্থে উঁচা করি পোদ মাজা
হিতাহিত ভুলি হাতাহাতি যত করিলে যে প্র্যাকটিস
ভরিলে যে ঝুলি চাঁদাবাজি করি কত শত ট্যাকটিক্স
দেখিলে লল...
এই ছড়াতে ছন্দ আছে, অশ্লীলতার গন্ধ আছে, বাইচা গেছেন যাদের দুচোখ বন্ধ আছে…
ছোট ছোট দু-লাইনে, মনটা কারো দুলাই নে, তবুও যদি একটু খানিক মনটা কারো দোলে… আসেন আমার কোলে!
০১.
বিয়ের পরেই ভিলেন..
আগে নায়ক ছিলেন!
০২.
জানিস
ব্যাপারটা খুব ফানি...
আবার
মা হয়েছেন নানি!
০৩.
মজেছিলাম আদরে...
চিহ্ন আছে চাদরে!
০৪.
হাতের ছোঁয়ার অনুরাগে
আস্তে আস্তে .... রাগে!
আগ্রহী পাঠককে এখানে ....-এর জায়গায় "অনু"-এর সাথে উ...