[justify]
মুসান্দামে প্রথম বার ঘুরে আসার অভিজ্ঞতা আগেরবার বলেছিলাম - দ্বিতীয়বার যাওয়ার গল্পটা লিখব লিখব করেও হয়ে উঠে নি। আজ মনে হলো লিখেই ফেলি - ঘুমের ঘোরে লিখা, অজান্তে কোনো ভুল চুক হয়ে গেলে পাঠক নিজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন দয়া করে।
একঘেয়ে ছকবাঁধা জীবন থেকে মুক্তি পেতে ফেব্রুয়ারির এক সকালে চারটি গাড়ির কাফেলা নিয়ে আমরা বেড়িয়ে পড়লাম মুসান্দামের উদ্দ্যেশে।দুবাইতে সেই সাত সকালেই খটমটে রোদ্দুর - আবহাওয়া পূর্বাভাস বলছিল বৃষ্টি হবে, কিন্তু মেঘের তো ছিটে ফোটাও চোখে পড়ছে না। তবু কেন যেন জ্যাকেটটা নিয়েই নিলাম । চারটে গাড়ির কাফেলা নিয়ে যাত্রা শুরু করলাম - শারজাহ পেরুতে না পেরুতেই দেখি মেঘের আনাগোনা শুরু। রাস আল খাইমাহ তে ঢুকতেই মুষলধারে বর্ষণ - ছুটির দিনে খালি হাইওয়ে ধরে আমাদের গাড়ি ঝুম বর্ষায় চলছে – দু’পাশে ভেজা বালির মরুভূমি - যারা ড্রাইভিং পছন্দ করেন তাদের জন্য দারুন ভালো লাগার আবহাওয়া।
হ্যারি হুডিনি! পৃথিবী বিখ্যাত জাদুকর। একবার ইউরোপ ভ্রমণে গিয়ে পুরু ইটের দেওয়ালের এপাশ ভেদ করে ওপাশে গিয়ে শার্লক হোমসের জনক স্যার আর্থার কোনান ডোয়েলকে নির্বাক করে দেন। সেই থেকে তাঁদের মধ্যে অসাধারণ এক বন্ধুত্বের সূত্রপাত হয়েছিলো, যদিও এই বন্ধুত্বের শেষটা খুব হৃদয় বিদারক ছিলো। হুডিনি নিয়ে এই লেখার ভূমিকার কারণ তাইওয়ান থেকে বাংলাদেশে আসার সময় বিমানে হুডিনিকে নিয়ে দেখা দুই পর্বের এক মিনি টিভি সিরিজ। তন্ময় হয়ে যাত্রার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত দেখছিলাম!
আবিসিনিয়া হল ইথিওপিয়ার আদি নাম। প্রায় তিন হাজার বছর আগে মালিকা হাবেশিয়া নামক একজন রানী আবিসিনিয়া দেশটি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পরিচালনা করছিলেন। একদিন মালিকা হাবেশিয়া স্বপ্ন দেখেলন তাঁর কোলে একটি ছোট্ট শিশু খেলা করছে আর তিনি পরম মমতায় শিশুটির মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন। হঠাত ঘুম ভেঙ্গে যেতেই রানী টের পেলেন তিনি গর্ভবতী!
কফির কাপটা হাতে নিয়ে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালাম। শহরের উদ্বাস্তু সব কংক্রিটের মাঝে এমন মলিন সকাল পাওয়াই যায় না। আমার বুদ্ধিজীবি বন্ধুটি খালি গলায় ছেড়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতে পারে। “প্রথম(0) আলোর চরণধ্বনি”র হাল্কা গুনগুনানিটা আমার কানে আসছিল ফিরেফিরে। বারবার মনে হচ্ছিল গানটার সাথে সকালটা কেমন আশ্চর্যভাবে সাত পাকে বাঁধা পরেছে।
আগের দিন ১২ ঘণ্টা জার্নি করে এসেছি। নাগরকোট টু পোখরা। এতো সময় লাগে না সাধারণত। কিন্তু পথে দেরি করে দিল একটি লরি। বেচারা নষ্ট হয়ে রাস্তায় পড়ে ছিল। তাকে উদ্ধার করতেই গেল অনেকটা সময়। পোখরা পৌঁছাতে রাত আটটা। তারপর রুমে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে গেলাম রাতের খাবার খেতে। ডিনার শেষে র্যাফেল ড্র। সব শেষ হতে হতে দেখি রাত এগারোটার বেশি বেজে গেছে।
পাহাড়ের প্রতি আমার আজন্ম ভালবাসা। পাহাড়ের সবুজ উপত্যকা আমাকে হাতছানি দিয়ে ডাকে । সেটা দেশেই হোক আর বিদেশেই হোক। বছর দুই আগে, দেশে সবচেয়ে প্রিয় জায়গা রাঙ্গামাটিতে গেলাম ৩য় বারের মত, বলা যায় এক আড়াই দিনের ঝটিকা সফর। ১ম বার যখন রাঙ্গামাটি যাই তখন ক্লাস টেনের প্রি টেস্ট হওয়ার আগে আগে। সে যাই হোক, অনেক দিন ধরে ছবিগুলো আজকে মোবাইল হার্ড ডিস্কে খুঁজে পেলাম। আমি জানি সচলে আমার চেয়ে অনেক ভাল আলোক
[justify]
গৌরচন্দ্রিকাটি ঠিক বিয়েবাড়িতে নুনের মতই, নিতেও পারেন আবার নাও নিতে পারেন;
“কি!!! উগান্ডা? মানে ইদি আমিনের দেশে? বুঝি না কেন এইসব দেশেই তোমাকে যেতে হয়! তবে মনে রেখো, এই দেশের লোকজন কিন্তু মানুষখেকো, ঠিক ইদি আমিনের মতই!