Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ভ্রমণ

দাতো তুরাশভিলি’র জিনস জেনারেশন-১

জীবনযুদ্ধ এর ছবি
লিখেছেন জীবনযুদ্ধ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৭/০৭/২০২০ - ১১:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]তিব্লিসি শহরের সায়েন্স একাডেমীর পার্শ্বস্থিত একখানা আন্ডারপাসের মাঝ দিয়ে পথ পেরোতে গিয়ে খানিকটা বিপাকে পড়তে হয়। কারণটা– বিদ্যুৎ বিভ্রাট। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামবার পরই এই বিড়ম্বনা।


পশ্চিম জার্মানিতে পল্লীকবি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ০৮/০৭/২০২০ - ৭:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের মে মাসে পল্লীকবি জসীম উদদীন তৎকালীন পশ্চিম জার্মানি যান, ন্যাশনালী নামের এক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে তিনি সেখানের গেলেও মূল কারণ ছিল সেখানে থাকা তাঁর দুই পুত্র ও নাতিদের সাথে দেখা করা। এক পর্যায়ের উনার স্ত্রীও যেখানে তাঁর সঙ্গে যোগ দিতে আসেন, এবং স্বামী ও স্ত্রী দুইজনেই আলাদা আলাদা ভাবে সেই স্মৃতি নিয়ে বই লিখেন। পল্লীকবির ‘জার্মানীর শহরে বন্দরে’ ১৯৭৫ সালে প্রকাশিত হয় এবং বেগম মমতাজ জসীম


‘যে দেশে মানুষ বড়’, সোভিয়েত ইউনিয়নে পল্লীকবি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৭/২০২০ - ৮:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে পল্লীকবি জসীম উদদীনের ভ্রমণ কাহিনী ‘যে দেশে মানুষ বড়’ প্রকাশিত হয় ১৯৬৮ সালে। সত্যি বলতে সেই সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নে সরকারি ভাবে যাওয়া হাজার হাজার বিদেশি অতিথির চেয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা খুব একটা আলাদা নয়, সোভিয়েত সমাজ ব্যবস্থার জয়গান করানোই ছিল হয়তো সেই সমস্ত দাওয়াত করে নিয়ে যাওয়ার অন্যতম মুখ্য উদ্দেশ্য।


পল্লীকবি জসীম উদদীনের যুগোস্লাভিয়া ভ্রমণ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৬/০৭/২০২০ - ৯:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ষাটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে অর্থাৎ পাকিস্তান আমলে পল্লীকবি জসীম উদদীন আন্তর্জাতিক লোকসঙ্গীতের মহাসভার অধিবেশনে অংশ নেবার আমন্ত্রণে সাবেক যুগোস্লাভিয়া ভ্রমণ করেন, এবং সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে ‘হলদে পরীর দেশে’ নামে একটি বই প্রকাশিত হয় ১৯৬৫ সালে। সেই বই পড়েই মনে হল এই অভিজ্ঞতা নিয়ে আমাদের জানা থাকার দরকার।


রুটির উজবেকিস্তান

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৭/২০২০ - ৪:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উজবেকিস্তানে রুটি ছুরি দিয়ে কাটা হয় না। হাত দিয়ে ছিঁড়ে নেয়া হয়। রুটির উপর ছুরি বা চাকুর ব্যবহার ভালো চোখে দেখা হয় না। এমন কি রুটি ছিঁড়ে নেয়ার পর উল্টো করে বা উপুর করে প্লেটে বা টেবিলে কেউ রাখে না। এটা দৃষ্টিকটু এবং রুটির প্রতি অবমাননাকর, অসম্মানজনক।


হ্রদ লেমানের মুক্তা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২০/০৬/২০২০ - ৬:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেবানিজ রেস্তোরাঁটা থেকে বেরিয়ে হ্রদ লেমানের তীরের দিকে হাঁটছি আমরা। হাঁটছি আর দেখছি চনচন করা রোদে জৌলুশ ছড়াচ্ছে জেনিভা শহর। তীরে পৌঁছে জায়গা খুঁজে নিয়ে বসলাম। জিরিয়ে নেব।

শুকনো পাতার ঝিরঝির শব্দের মতো শব্দ পাচ্ছি লেমানের জলে আর বাতাসে। তবে শহরে বেশ শোরগোল। ঝকঝকে দিন। তাই মনেহয় এতো ভিড়। ভাবলাম, এর থেকে বেরিয়ে বরং লেমানের জলে ফেরি ভ্রমনটাই করি।


এক লুকোনো স্বর্গের কথা, যেথা সাগর পাহাড় বন একসাথে গাঁথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৮/০৪/২০২০ - ২:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৭ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝি কোন এক সময় ছিল তখন। একদিন এলেন ফোন দিয়ে বলল, ‘ঘুরতে যাবে?’ আমি সাথে সাথে রাজি আর কিছু জিজ্ঞেস না করেই বললাম চল যাই। তাই পরদিন সকাল সকাল বাসে করে চললাম Cavite নামের এক জায়গায়। ওখানে এলেনের সাথে দেখা করেই রওনা দিয়ে দিলাম গন্তব্যে । যাওয়ার পথে ও বলছিল যেখানে যাচ্ছি সেটা একধরনের Cove.


বর্ণীল বেন্ডিগো

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০২/১১/২০১৯ - ৯:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন কিংবা পড়ান তাদের জীবনে একটা সুবিধা হল, সেমিস্টার বিরতিতে খুব একটা চাপ থাকেনা। আর অসুবিধা হল যখন সেমিস্টার থাকে তখন নাভিশ্বাস উঠে যায়। আরেক জাতীয় প্রানী আছে যাদের কিনা দুইটাই করতে হয়। পড়তেও হয়, পড়াতেও হয়। এই জাতীয় প্রানীর নাম হল “ পি এইচ ডী ছাত্র”। সেমিস্টার চলাকালীন সময়ে তাদের নাভিশ্বাস শুধু না, হাপানীর টান উঠে। তাই সেমিস্টারের মাঝখানে কয়েকটা দিন বন্ধ


দেখা অদেখার রাইন-কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৭/১০/২০১৯ - ১১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গৃহকর্ত্রী সুইস নারী হের্টা ফার্নান্দো স্বামী সহ বছরের অর্ধেক সময় মোটর গৃহে করে ইউরোপ চষে বেড়ায়, আর বাকি অর্ধেক সময় কাটায় স্বামীর দেশ শ্রীলঙ্কায়। কি আনন্দ! মোটর হাউজে ইউরোপ-ভ্রমন, আমারোতো স্বপ্ন। মনে হয় স্বপ্ন বলতে আদতে কিছুই নেই, সবই বাস্তব। হয়ত আমি যাপন করছি কারো না কারো কল্পিত জীবন। আবার আমার কল্পনাকে অন্য কেউ সত্যি করেছে।


মহাসমুদ্রের বাঁকে বাঁকে- এঙ্গেল সি (তৃতীয় পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৭/০৭/২০১৯ - ১০:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]চলুন টরকি থেকে বেরিয়ে পরা যাক। টরকি থেকে বেরিয়ে গ্রেট ওশান রোড ধরে ১৮ কি.মি.