[ একটা দিন কাটালাম সাঙ্গুর বুকে চড়ে, সেই ভোর থেকে প্রায় রাত অব্দি। দেখা পেলাম নীল পাহাড়ের বন্ধুত্বপূর্ণ কতগুলো মানুষের। আর স্বর্গের মতো সুন্দর এক পাহাড়ী গ্রাম, হাসি-খুশি ভরা মানুষের ছোট্ট একটা মেলা। এইতো আমার দেশ, এইতো আমার মাটির পরিচয়, এর আলো-হাওয়া'ই তো প্রকৃতীকে ভালোবেসে আমার হয়ে উঠা দুরন্ত দস্যু!]
মে মাস। ব্যক্তিগত, সামাজিক, পেশাগত অন্তর্দ্বন্দ্বের অথৈ সময় চলছে। কোনো এক সকালে হঠাৎ এসএমএস- "তোর ইমেইল আইডি দে। এক্ষুনি।"
দিলাম। দিয়ে বসে থেকে কিছুক্ষণ পর জিজ্ঞেস করলাম- "তারপর?"
জানলাম জার্মান দূতাবাস থেকে ব্লগার খোঁজা হচ্ছে। তারা কিছু নাম চেয়েছে। বন্ধুটি আমার নাম সেখানে মনোনয়নের জন্য দিয়েছে।
কেন? কীসের জন্য?
[justify]১৬ই আগষ্ট, ২০১৩: দিনের শুরুটা ভালই মনে হচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ কোথা থেকে একদল মেঘের আগমন। তারপর মুষল ধারায় বৃষ্টি। এখন পর্যন্ত পুরো ট্রীপ জুড়ে বৃষ্টি বাধা হয়ে দাড়াচ্ছে বার বার। আমরা “ভ্রমণ বাংলাদেশের” ৩৫ জন সদস্য আটকে আছি হোটেলে। একপর্যায়ে বৃষ্টিকে সঙ্গী করেই আমরা যাত্রা শুরু করি। সুরমা নদীর ঘাটে এসে নদী পার হয়ে শুরু হল লেগুনার জন্য
উত্তর সাগর থেকে ভেসে আসা নোনা বাতাস শ্যাওলা ধরা জাহাজের কাঠের পাটাতনে মিশে এক ধরনের স্যাতসেতে ঘ্রান তৈরী করে। কাঠের জাহাজ কালের কাছে বিলীন হয়েছে। কিন্তু সমুদ্রচারী নীর্ভিক এক নাবিক জাতির জীবনসংগ্রামের এই ঘ্রান এখনও পাওয়া যায় সেই অঞ্চলে। এই ঘ্রান তারা জাহাজে করে বয়ে নিয়ে গিয়েছে আটলান্টিকের পশ্চিম প্রান্ত ধরে সোজা দক্ষিন দিকে। কাঠের জাহাজে ভেসে আরো পূব দিকের ভারত মহাসাগর ও এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয়
এবারের গন্তব্য জ্যাকসনভিল। এটা ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের একটা শহর। মজার ব্যাপার হল জ্যাকসনভিল শহরটা ভূমির আকারের দিক থেকে ইউএসএর ৫ম বৃহত্তম শহর।
দুবাইয়ের দুবাই হয়ে উঠার পিছনে যেটির সবচেয়ে বড় অবদান তা হলো দুবাই ক্রিক (খোর দুবাই)। আমাদের দেশের ছোট খাটো একটা খালের মতই হবে এর বিস্তৃতি - কিন্তু এই খাল বা খাড়ি তিল তিল করে গড়ে তুলেছে এই শহরকে। আরব সাগর থেকে বাঁক খেয়ে দুবাইতে ঢুকে প্রায় ১৫-২০ মাইলের মত এই ক্রিক বা খাড়িকে ঘিরেই গড়ে উঠেছিল দুবাইয়ের সব ব্যবসা - এখনো চলছে।
[justify]সচলায়তনে এবার হাজির হলাম আমার দ্বিতীয় পোষ্ট নিয়ে। যথারীতি ভ্রমণ বিষয়ক পোষ্ট। আজ লিখছি রাঙামাটি জেলার অন্তর্গত ‘কাপ্তাই’ উপজেলা নিয়ে। প্রতিবছর প্রচুর সংখ্যক পর্যটক রাঙামাটি গেলেও কাপ্তাইকে কেন যেন অনেকেই অবহেলার চোখে দেখেন। তাই কাপ্তাই না দেখেই তারা বাড়ির পথ ধরেন। যদিও কাপ্তাইয়ে ছোট বড় বেশ কিছু ট্যুরিষ্ট স্পট গড়ে উঠেছে আগেই। যা সৌন্দর্যের দিক থেকে বেশ সমৃদ্ধশালী। এমনকি এ স্পটগুলো সারাদিন
আমাদের দেশের মানুষজনের মাঝে ভারত ভ্রমণের এক ধরণের হিড়িক দেখা যায় আজকাল। আমিও তাদের দলে ছিলাম। ঘুরেছিও অনেক জায়গায়। বাই রোড যাওয়ার সুযোগ আছে দেখে হয়তো অনেকেই নিকটবর্তী দেশে সুযোগ বুঝে ঘুরে আসেন। তবে এইবার আমার মনে হয় আপনাদের নেপাল যাওয়ার সময় হয়েছে। আসুন নেপাল কেন কিভাবে ও কখন যাবেন সেই বিষয়ে কিছুটা ধারণা নেওয়া যাক।
বাই রোড নেপাল ভ্রমণঃ
রংধনুর রঙে আঁকা জাদিপাই